পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tyళ్ని »K - 霄 ዮ SనOBO ऋ* लिछ*ाठा शूलक लिथिब्रांzछ्न “बेनॉन बांबू देऋिठ বলেচেন,” “নদীতে বস্তা নেমেচে” “জলে ছাপিয়ে গেচে” "বৃষ্টি নামূলে দেখচি” আবার বাঁশরী নাটকায় লিখিয়াছেন, “লয়াসী বলছেন “কাজের জন্ত ডেকেছি,” “তোমার মনটা নেমেছে—” “ভুল করেছি তোমাকে নিম্নে” ইত্যাদি। একই গল্পে আছে "মেরুদণ্ড গেল ভেঙে” আবার ‘শিশি ভেঙ্গে চূর্ণ হয়ে গেল " বয়স্কদের ইহার জন্য বেশী আপত্তি করিতে দেখা যায় না, কিন্তু শিশুদের নিজেদেরই ইহাতে ঘোরতর আপত্তি দেখিয়াছি । পড়িবার সময় একটি শিশু ‘গেচে’ কাটিয়া গেছে’ লিখিয় তবে পড়ে। সে যাহাই হউক বাংলা চলতি ভাষার এই ক্রিয়া সমস্তার শীঘ্র সমাধান হওয়া প্রয়োজন । cvi ೪' ೪ ধরো, ধ’রো, ধর, নেবো, নেব, নোবো, বলে, বোলে, বলে । এই সকল অসংখ্য দৃষ্টান্ত দেওয়া শক্ত । দিল, দিলে বলল, বললে, বল্প--এই সব ত আছেই। ক্রিয়া পদ ভিন্ন অন্ত শব্দেরও বিভিন্ন রূপ আছে একথা হঠাৎ মনে হয় না। কিন্তু দুই-এক খান বই খুলিলেই দেখিবেন, সিন্দুক, সিন্ধুক নৌকা, নৌক, নৌকে নূতন, নোতুন, নতুন । আমাদের চলতি ভাষায় যদি আমরা “অপ্ৰমত্ত সত্যবোধ” “গাষ্ঠীৰ্য্যে, মধ্যাদায় মহীয়সী” “আনন্দোচ্ছল কণ্ঠস্বর” ইত্যাদি লিখিতে পারি, তাহা হইলে সেই একই পংক্তিতে ‘নোতুন ‘নায়কোল গাছ নাই লিখিলাম। আমরা যতই চলতি ভাষার হইয়া ওকালতী করি না কেন, বাস্তবিক, কথা বলিবার সময় আমরা যে-ভাষা ব্যবহার করি দশজনের জঙ্ক লেখনী ধারণ করিলে সেই ভাষা আমরা जिर्षि न!।। ५वन बह जश्छृष्ठ श्रृंक चांभब्रां नर्दनां कणामब्र चांगांब शबशब्र कब्रिटडझि, षांश भूषं कषनe আমরা উচ্চারণ করি না, যদি-না নিতান্ত কোনো সভায় * यदक कि कबिउ भा? कब्राब्र छांब षाएक् । इङब्रां६ আজকাল দি আমরা চলতি ভবাতেই লিখিৰ টৰ ৷ করি, তবে কেবল ক্রিয়াপদগুলি সংক্ষিপ্ত করিয়া বিশেষ্য ও বিশেষণ শব্দগুলির সাধু রূপ থাকিতে দিলে ক্ষতি কি ? অনেক সময় একই বানানের শব্দের দুইটি বিভিন্ন অর্থ ও উচ্চারণ থাকে বলিয়া আমরা তাহদের বানান বদলাইয়া ফেলিতে চাই, যেমন—কর = হাত, করে- do । বল-শক্তি, বলো—tell । এইরূপ বানান পরিবর্তনেরও বিশেষ প্রয়োজন আছে মনে হয় না। কারণ যাহার নাম নবকুমার, তাহাকে আমরা ডাকিবার বেলা ডাকি নিবো' বলিয়, কিন্তু লিখি "নব"। নন, ভব, অমূল্য সকলকেই আমরা ডাকি ‘নন্দো ‘ভবে’, ‘অমূল্যে", ইত্যাদি বলিয়, কিন্তু তাই বলিয়া লিখিত বানানে ওকারের প্রয়োজন বোধ করি না। স্বতরাং ক্রিয়া বেচারীর বেলা এ বোঝা বাড়াইয়া লাভ কি ? সমগ্র বাক্য অর্থাৎ sentence-এর অর্থবোধ হইলেই ত কর" বল কি অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে বোঝা যাইবে। দ্বিতীয়তঃ, ইংরেজী read, beat ইত্যাদি শব্দের দুই রকম অর্থে দুই রকম উচ্চারণ, বানান না বদলাইয়াও চলিয়৷ যাইতেছে দেখিতে পাই। tie, fly প্রভৃতি কত শব্দ ত এক বানান এবং এক উচ্চারণেও বিভিন্ন অর্থের কাজ বেশ চালাইতেছে। তবে বাংলা ভাষাতেই প্রত্যেক অর্থের জন্ত ভিন্ন ভিন্ন বানানের প্রয়োজন কেন হুইবে ? অতিরিক্তি ওকার, যুক্তাক্ষর ( বা ) এবং হসন্ত ব্যবহারে ভাষার বোঝা বাড়া এবং ছাপার কাজের গোলমাল বাড়া ছাড়া আর বিশেষ কিছু লাভ আছে বলিয়া মনে হয় না। আমাদের অক্ষর ও সক্ষেতের বোঝা এখনই যথেষ্ট ভারী, এ-বিষয়ে প্রবাসীতে অজরচন্দ্র সরকার মহাশয়ের দীর্ঘ প্রবন্ধ পড়িলেই বুঝিবেন। এখন ইহাকে একটু হাৰা করাই ভাল। ক্রিয় ভিন্ন অন্ত শব্দের বিকৃত বানানের চলন আরম্ভ করিলে নানা লেখনীতে নানা রূপ দেখা যাইবে । সুতরাং যদি ক্রিয়াপটকু পরিবর্তন করিতেই হয়, আমার মনে হয় । সাহিত্য-পরিযৎ, বিশ্বভারতী, বিশ্ববিদ্যালয় এবং সংবাদপত্রের - »reg (Journalists' Association ) Przy ffig