পঞ্চদশ অধ্যায়। 8૨૯ _ আবার কোন কোন মতে, নবাব সীতারামের পরিবারবর্গকে নিস্কৃতি প্রদান করিয়াছিলেন। র্তাহারা ভূষণায় প্রত্যাগমন করিয়া, হরিহরনগরেই বাস করেন ও ভবিষ্যতে অতি কষ্টে জীবন যাত্রা নিৰ্ব্বাহ করিয়াছিলেন। সীতারামের বংশ নাই। কিন্তু র্তাহার দ্রাতার বংশধরেরা এখনও হরিহর নগরে বাস করিতেছেন। সীতারাম বংশীয়েরা কিছুদিন নলডাঙ্গার রাজদের নিকট হইতে বৃত্তিতোগ করিয়াছিলেন। সীতারামের ধ্বংসসাধনের জন্য নটোরের রঘুনন্দনই প্রধান উদ্যোগী ছিলেন। রিয়াজে আছে—“নাটাের রাজবংশের প্রতিভাশালী নবীন কৰ্ম্মচারী দয়ারাম, নাটোরের জমিদারী ফৌজ লইয়া পশ্চিম দ্বারে অপেক্ষা করিতেছিলেন। তিনি মেনাহাতিকে বিনাশ করিয়া সীতারামের দক্ষিণ বাহু ছিন্ন করেন। ভবিষ্যতে রঘুনন্দন ইহার জন্য নবাব সরকার হইতে যথেষ্ট পুরস্কার লাভ করেন । রঘুনন্দনের ভ্রাত রামজীবন ভূষণার জমিদারী লাভ করেন। রণার বাদশাহী সনন্দে “বিমৰ্জিম তপশীল বেশী জমা ও পেস্কস্ প্রদান স্বীকারে ভূষণার খারিজ জমিদারী রামজীবনকে প্রদত্ত হইল” এই প:ক্তিটা আছে। . S DDtBB BBB BBBB BBBBS BBB BBB BBBBBBB BBBBBS GTtttt বেঙ্গল, আর উইলসন ইষ্টতে সীতারাম সম্বন্ধীয় প্রয়োজনীয় অথচ সংক্ষিপ্ত তথ্য সংগ্ৰহ করিয়া পাঠকদের উপস্থার দিলাম। সীতারামের নাম বিস্মৃতিগর্ভে ডুবিয়া যাইতেছিল—মহম্মদপুরের •গ লোকে ভুলিয়া গিয়াছিল। কিন্তু বঙ্গীয় ঐতিহাসিকদের চেষ্টায় এই মহাবীরের সম্বন্ধে অনেক নূতন তথা আবিস্ত হইয়াছে। সীতারামের লক্ষ্মীনারায়ণের মন্দির ও রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ এখনও বর্তমান । গুনিয়াছি, সীতারামের সময়ের অষ্ঠাষ্ঠ প্রস্তর ফলকাদির অনুসন্ধান সম্বন্ধেও বাঙ্গালী ঐতিহাসিকগণ এখনও চেষ্টা করিতেছেন। সীতারামের দশভুজ মন্দিরের প্রস্তর ফলকে নিম্নলিখিত শ্লোকটা আছে— মঙ্গী-ভুজ-রস-ক্ষেীণী-শাকে দশভূজালয়ং। অকারি স্ত্রীসীতারাম রায়েন x + মন্দিরম্। এই নির্দেশ হইতে—১৬২১ শক বা ১৬৯৯–১৭০০ খৃঃ অন্ধ হয়। লক্ষ্মীনারায়ণ भग्लिएग्न“লক্ষ্মীনারায়ণস্থিত্যৈ তর্কাক্ষিরসভুশকে নির্শ্বিতং পিতৃপুণাৰ্থং সীতারামেন মন্দির। to ১৬২৭ শক হইতে ১৬২৬ শক এবং দুর্গবহিঃস্থ কানাইনগরের কৃষ্ণচন্দ্র মন্দিরের শিলালিপি श्रेष्ठ श्रृंश्ले श्झ- - - বাণস্থলঙ্গিচত্রে পরিগণিতশকে কৃষ্ণতোষাভিলাষী প্রমদ্বিশ্বাসgাৰোস্তবকুলকমলে ভসকে ডামুতুলা: , অজস্র সৌধযুক্তে রুচিরকচিহরে কৃঞ্চগেহং বিচিত্ৰং। স্ত্রীসীতারাম রায়ে যদুপতিনগরে ভঞ্জিমানুৎসসঞ্জ। नशै--s, छूछ-२, ब्लग-७. ফেলু-পৃথিবী—১ “অঙ্কস বামগতি" বলিয়া ইহাতে ১৬২৯ & 8
