পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/৯৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চবিংশ অধ্যায় } "నఃఖీ প্রতিযোগিতা করার ক্ৰিয়ংকালের জন্য তাহার একচ্ছত্র ক্ষমতার হ্রাস হয় । , হেক্টংস পূৰ্ব্ব ক্ষমতা লাভ করিলে, গঙ্গাগোবিন্দ পুনরায় তাহার দেওয়ান রূপে .নিযুক্ত হন। তখন এদেশে “দশশাল বন্দোবস্ত” প্রচলিত হয় নাই। এতি পাঁচ বৎসুর অন্তর জমীদারী সমূহ জমাদারদের সহিত বিলি বজোবন্ত हइड । এই সময়ে গজাগোবিন সিংহের হস্তে এইরূপ বন্দোবস্তের ভার পড়ার डिनि কমলার কৃপানেত্রে পতিত হন। জমীদারের গঙ্গাগোবিলোর এ রূপ একচ্ছত্র ক্ষমতাবৃদ্ধি দেখিয়া, তাহীকে বড়ই ভয় করিয়া চলিতেন। গঙ্গাগোবিন্দকে সন্তুষ্ট না রাখিতে পারিলে কাহারও জমীদারী থাকিত না। এমন কি নদীয়াধিপতি মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র গঙ্গাগোবিন্দের কৃপাভিখারী হইয়াছিলেন। নদীয়া রাজসংসারে কৃষ্ণচন্দ্রের আমলের একটা পুরাতন প্রবাদ বাক্যই এই– । - “দরবার অসাধ্য, পুত্র অবাধ্য, ভরসা কেবল গঙ্গাগোবিন্দ ।” গঙ্গগোবিন্দ দুর্গাপূজা, দোল, রাস, পূজা পাৰ্ব্বণ প্রভৃতি কার্য্যেই যথেষ্ট অর্থ বায় করিয়া গিয়াছেন । নিত্য নৈমিত্তিক দান, ব্রাহ্মণকে ব্রন্ধোত্তর প্রদান, দেবসেবা, দেবালয় প্রতিষ্ঠা ও অতিথি সেবার বন্দোবস্ত প্রভৃতি ছাড়া মাতৃশ্ৰাদ্ধ ও পৌত্র কৃষ্ণচন্দ্রের (লালাবাবুর ) অন্নপ্রাশনের সময়, তিনি প্রচুর অর্থ ব্যয় করেন। এরূপ জনশ্রুতি আছে যে গঙ্গাগোবিলোর মাতৃশ্ৰাদ্ধের ব্যাপার রাজশুয়যজ্ঞের মত হইয়াছিল। নানাদেশ হইতে অসংখ্য ব্রাহ্মণ পণ্ডিত, আহত ও অনাহুত ব্যক্তিগণ এই শ্ৰাদ্ধ দেখিতে আসিয়াছিলেন। পথে যে কোন লোক বলিত—“দেওয়ানবাড়ীর শ্রাদ্ধ দেখিতে যাইতেছি", চটীওয়ালায়া. তাহাদিগকে বিনামূল্যে সিধা ও পথাকিবার স্থান দিত। অবশ্য গঙ্গাগোবিন্ধের বন্দোবস্তেই এরূপ হইয়াছিল। এই সমারোহ ব্যাপারে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রও নিমন্ত্রিত হন। কিন্তু তিনি নিজে না জালিয়, পুত্ৰ শিৰচজকে পাঠাষ্টয়া দেন। শিবচন্দ্ৰ দেখিলেন—“গঙ্গাগোবিন যে ক্রিয়া আরম্ভ করিয়াছেন তাহা প্রকৃতই এ কলিযুগের রাজসূয় ব্যাপার।" কিন্তু সকল কার্যোই যেন একটা মুনিয়ম ও শৃঙ্খলার अडांद । श्रज्ञाप्शचिन আত্ম গরিমায় মত্ত হইয়া কুমার শিবচন্দ্রকে সঙ্গে লইয়া সমস্ত আয়োজনই দেখাইলেন ও জিজ্ঞাসা করিলেন—“কেমন দেখিলেন কুমার ?” শিবচন্দ্ৰ: রহস্য করিয়া বলিলেন—“ছ যা দেখিলাম, তাহ যেন দক্ষযজ্ঞের ব্যাপার बगिब्राइ cबांश इहेण ” श्रृंक्रांरभाविन्स किरू शम्बाब्र भांद्ध नाश्म । डिमि