পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/১০০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চবিংশ অধ্যায়। జt ত্ৰৈলোক্যচন্দ্র ওরফে তিলকচন্দ্র রায়, তাছার উত্তরাধিকারী হন। সম্রাট সাহ আলমের নিকট তিলকচন্দ্র “মহারাজাধিরাজ” বাছাছর” উপাধিএবং পাচহাজারী মঙ্গলবদারের পদ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। র্তাহার রাজত্বকালে মারহাট্টাগণ দেশব্যাপী লুটপাট দ্বার, প্রজাবর্গের অত্যন্ত অনিষ্ট করিয়াছিল। ১৭৭১ খ্ৰীঃ অৰে তাহার মৃত্যু হইলে, সম্রাট শাহ-আলম তাহার পুত্র তেজচন্দ্রকে পৈতৃক উপাধি “মহারাজাধিরাজ-বাছাছর” প্রদান করেন এবং উক্ত উপাধি তাছার বংশানুক্রমিক বলিয়া নির্দেশ করিয়া দেন। ১৭৭৬ খ্ৰীঃ অঙ্গে তাহার জননী মহারাণী বিষ্ণুকুমারী, জমিদারীরবন্দোবস্তের জন্ত তাহার হস্ত হইতে জমিদারীর যে অংশ গ্রহণ করিয়াছিলেন, ১৭৮৪ খৃঃ আৰো তিঙ্গি তাহ ফিরাইয়া লয়েন। চিরস্থায়ী-বন্দোবস্তের সময়, মহারাজাধিরাজ তেজচন্দ্র বাহাদ্বরের সহিত গবৰ্ণমেন্টের এই বন্দোবস্ত হয়, যে তিনি নিয়মিতভাবে প্রতি বৎসর ৪৯১৫১০৯২ টাকা রাজস্ব প্রদান করিবেন এবং ইহ ব্যতীত পুলবী (বাধ সারাইবার খরচ ) হিসাবে ১, ৯৩, ৭২১২ টাকা সরকারে সরবরাহ করিবেন। কিন্তু বিষয়ক্ষার্য্যে মহারাজার পারদর্শিতার অভাবে, শস্ত্রই তাহার দেয় রাজস্ব বাকী পড়িতে লাগিল। গভর্ণমেন্ট তাহাকে সাবধান করিয়া দেওয়াতেও কোন ফল হইল না। অবশেষে ১৭৯৭ খ্ৰী অৰে, বোর্ড অব রেভেনিউ তাহার বিশাল জমিদারীর কিয়দংশ दिक्लग्न कब्रिट्ठ আরম্ভ করেন। এই জমীদারীর কিছু কিছু অংশ সিঙ্গুরের দ্বারকানাথ সিংহ, ভাস্তাড়ার ছকু সিং, জনাইরের মুখোপাধ্যায় বাবুগণ ও তেলেনিপাড়ার বন্ধ্যোপাধ্যায় বাবুরা ক্রয় করেন। ইহা-সৰেও মহারাজা তেজচন্দ্র বেনামীতে অধিকাংশ সম্পত্তি নিজেই ক্রয় করিয়া লয়েন এবং এই সময়ে তাহার মৃত্যু ন হইলে বোধহয় সমস্ত অংশই এই ভাবে পুনরুদ্ধার’করিয়া लईtऊन ? दांश হউক কয়েক বৎসরের মধ্যেই মহারাজা বৈষয়িক অবস্থার शtथé ७ब्रडि করিয়া গিয়াছিলেন। সাধারণের দ্বিতার্থে, তিনি বর্ধমান হইতে কালনা পৰ্য্যন্ত একটা সুবৃহৎ রাজপথ এবং মগরাতে একটা পুল প্রস্তুত করিয়া যেন । বর্তমান সহরের বাৰিক উন্নতি তাহার সময়েই হইয়াছিল।

  • ४७२ यैः अएक प्रशंबांब cउजळ्रबब्र.शृङ्गा श्रण, ७क इटे बारूि আপনাকে রাজকুমার প্রতাপচন্দ্র নামে অভিহিত করিয়া রাজ-সম্পত্তি পাইবার জন্য আদালতে এক মিথ্যা নালিশ উপস্থিত করে। প্রতাপচন্দ্র নামে क्षौंग्न মহারাজের এক পুত্র ছিলেন रुर्दा, किड़ ठिनि निङाब्र জীবদ্দশাতেই মৃত্যুমুখে পতিত হন। আদালতের মীমাংসায়, এই প্রতাপচন্দ্র পরিশেৰে ।