পঞ্চবিংশ অধ্যায়। సెt;" নবকৃষ্ণের ক্ষুদ্র মহাল মপাড়া প্রভৃতির বদলে উহাকে স্বতালুটার তালুক- - দারী প্রদান করেন । এই সময়ে স্বতাঙ্গুলি উত্তরে বাগবাজারের খাল, , পূৰ্ব্বে অপার সারকিউলার রোড, পশ্চিমে ভাগীরথী ও দক্ষিণে বড়বাজার পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত ছিল । স্বতালুট তালুকের মধ্যে, কেবল কয়েকটা মাত্র छूमिथ७ हेश्ब्रांज ८कांग्श्रांमैौ थांप्न ब्रांरथन । cरुटेिशन, भशशुंचा নবকৃষ্ণের সহিত এই বন্দোবস্ত করেন—“চৌকীদারী ব্যতীত সমস্ত তালকের বার্ষিক রাজস্ব ১২৩৭v১০ নিয়মিতভাবে কোম্পানীর ধনাগারে দাখিল করিতে হইবে। কৃষিকাৰ্য্য ও সাধারণের জীবৃদ্ধিসাধন জন্ত, যথাসাধ্য বন্দোবস্তু করিতে হইবে। তালুকদারীর উপযুক্ত গৌরব বজায় রাখিয়া প্রজাদের সম্বন্ধে যথার্থ বিচার করিতে হইবে। কোন প্রজাকে উৎপীড়ন করিয়া অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় করিলে, উহার তিনগুণ টাকা দণ্ডস্বরূপ কোম্পানীকে দিতে হইবে।” মুতালুটার তালুকদারী পাইবার পর, নবকৃষ্ণের সহিত কুমারটুলীর দেওয়ান গোবিন্দরাম মিত্রের ভদ্রাসন জমীর কর লইয়া এক মোকদম উপস্থিত হয় । পুরাকালে এই গোবিন্দরাম কোম্পানীর অধীনে বিশেষ মুখ্যাতির সহিত বহুদিন কাৰ্য্য করিয়াছিলেন । নবকৃষ্ণের সহিত এই দেওয়ান গোবিন্দরামের পৌত্র, দেওয়ান অভয়াচরণের মোকদম হয়। কিন্তু বিলাতের কোর্ট-অব-ডিরেক্টারদের বিচারে অভয়াচরণ জয় লাভ করেন। নবকৃষ্ণের আর এক মোকদম হইয়াছিল, বিখ্যাত ধনী চূড়ামণি দত্তের সহিত । এই মোকদম মিটিবার পূর্কেই চূড়ামণির মৃত্যুকাল উপস্থিত হয়। চূড়ামণি কিরূপে নবকৃষ্ণকে অপদস্থ করিয়া “ষম জিনিতে গিয়াছিলেন, তাছা পূর্বে বিবৃত হইয়াছে। ইহার কিছুকাল পরে, বৰ্দ্ধমানাধিপতি তিলকচাদের মৃত্যু হইলে, তাহার নাবালক পুত্র তেজচঞ্জের ৮৭৪৭২৭২ টাকা রাজস্ব বাকী পড়ে। হেষ্টিংসের অনুরোধে, নবকৃষ্ণ ঐ টাকা বৰ্দ্ধমানাধিপতিকে ঋণদান করেন এবং তাহাৰু জমীদারীর তত্ত্বাবধান ভার গ্রহণ করেন। তিনি বর্ধমানের রাজ-সরকার হইতে বাধিক ৫••••< টাকা পারিশ্রমিক পাইতেন। কাহা হউক অঙ্গ निन भरद्रहे भशंञ्चागैौद्र गश्ठि भठाख्द्र इ७ब्रांब्र, डिनि ये भांप्नजाबैौ * ত্যাগ কদুন ! - এই সময়ে নবকৃষ্ণের অদৃষ্টে এক অপ্রত্যাশিত ব্যাপার সংঘটিত হইল। भश्बन cब्रज भैः ऊांशंद्र श्रृंद्रभ दछू हिरणम । अषांनऊः छैशांब्रहे ¢कडेiङ्गभङ्चन "سي
