পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्षत्रेि [ es · ] - नि স্থিত হইয়া পরিচয় দেন। তিনি কিছুতেই বিশ্বাস করিতে চাহেন না। তিনি তখন আবার আপনার পুত্রের আয়ুর্গণনা করিতে আরম্ভ করেন, এবারেও গণনায় ১ বৎসর মাত্রই পরমায়ু হয়। তখন খন বলিল— “কিসের তৃিথি কিসের বার জন্মনক্ষত্র কর লার। কি কর শ্বশুর মতিহীন পলকে জীবন বারদিন ॥” খনার এইরূপ কথা শুনিয়া মিহিরের পিতার ভ্রান্তি দূর হইল, তিনি মিহির ও খনাকে পরম সমাদরে গ্রহণ করিলেন । উপরোক্ত প্রবাদের মূলে কিছুমাত্র সত্য নাই। খনার নামে যে সকল বচন প্রচলিত, তাহা বাঙ্গালা ভাষায় রচিত। খনা বরাহমিহিরের পত্নী হইলে কখনই বাঙ্গাল ভাষায় জ্যোতিষ-বচন রচনা করিতেন না। খনার বচন ও তাহার ভাষার দৃষ্টে বোধ হয় যে খন স্ত্রীলোকই হউন আর পুরুষই হউন বঙ্গদেশের লোক বটে, সম্ভবতঃ তিন চারি শত বর্ষের মধ্যে র্তাহার আবির্ভাব কাল । জ্যোতিষশাস্ত্রে তাহার অসাধারণ পাণ্ডিত্য ছিল । খনার বচন নামে যে সকল জ্যোতিষ-বচন প্রচলিত, তাহার অধিকাংশ বরাহমিহিরের জাতকাদি জ্যোতিষশাস্ত্রের সহিত অনেকটা ঐক্য, এই জন্তই বোধ হয় জ্যোতির্বিদগণ খনাকে মিহিরের পত্নী বলিয়া কল্পনা করিয়া থাকিবেন। খনি (ত্রি) খন-ই (খনিকষ্যাঞ্জসিবলিবনিসনিধ্বনিগ্ৰন্থি চরিভ্যশ্চ । উপৃ৪ । ১৩৯ ) ১ খনন । - “যোংঙ্গ,গ্নি রতি তং স্বজামি ম্রোকং খনিং তমুদৃষিমূ।” - ( অথৰ্ব্ব ১৬১৬ ) (স্ত্রী) ভূগর্ভের যে স্থান খনন করিয়া মনুষ্য ধাতু, প্রস্তর বা মূল্যবান মৃত্তিকাদি উত্তোলন করে, তাহাকে খনি বলে। বহু পূৰ্ব্বকাল হইতে ভারতবর্ষে খনিকাৰ্য্য চলিতেছে। খনি হইতে কিরূপে রত্ব সংগ্ৰহ করিতে হয়, তাহা অতি প্রাচীনকাল হইতেই তারতবাসী জানিতেন। বাষ্পীয়যন্ত্রের প্রভাবে এক্ষণে এই কাৰ্য্যের বিশেষ উন্নতি হুইয়াছে । কঠিন পৰ্ব্বতগাত্র বা সমতল ভূমি ভেদ করিয়া পৃথিবীর অতি গভীর প্রদেশে অবতরণ করিয়া, জাজ কাল মনুষ্যেরা নানা ধাতু উত্তোলন করিতেছে। কেবল স্বর্ণ প্রভৃতি অতি অল্প সংখ্যক ধাতু বিশুদ্ধভাবে পাওয়া যায়, নতুবা আর সমুদয় ধাতু নানাপদার্থের সহিত রাসায়নিক ভাবে मिथिउ श्रेब्रा थाएक। यहेक्कन अबि७रु षांडूरक श्रांकब्र (ore) বলে। মান উপায়ে অপরাপর পদার্থকে পৃথক कद्विद्र थांकब्र श्रठ विलक शांष्ट्रकू वांश्ब्रि कब्रिध्ना जईष्ठ श्छ। cकषाङ्ग, कि छांtद, कि गग्निमांr५, cकांन् बॉफू

  • .

थाक्विांद्र गखादमा उीश छूउरु (Geology) विनाॉब्र गशत्रতায় জানিতে পারা যায়। ষে সমুদয় উপায় অবলম্বনে ভূগছায় হইতে ধাতুর আকর উপরে তুলিতে পারা যায়, তাহাকে খনিকাৰ্য (Mining) বলে। যে বিদ্যার সহায়তায় আকর হইতে অপরাপর পদার্থ পৃথক্ করিয়া বিশুদ্ধ ধাতু বাহির করিতে পায় যায়, তাহাকে ধাতুতৰ (Metalurgy) বলে। ধাতু ব্যতীত, প্লেট ও অপরাপর গ্রস্তর, পাথুরে कब्रणी, मांनाक्र4 ब्रबिछ बुद्धिक्कं★♚हउिं अछांना वज़७ थनि हहे८उ जश्शुरीठ इङ्ग । পৃথিবী-নিম্নে খনিজ পদার্থ স্তরে স্তরে (Strata) সজ্জিত হইয় অবস্থিতি করে, অথবা প্রাচীর সদৃশ প্রস্তররাশির মধ্যে শিরা (Wein) ভাবে শায়িত হইয় থাকে। পৃথিবীর কোন স্থানে, কি তাবে, কি পরিমাণে খনিজ পদার্থ অবস্থিত आ८छ्, ७५ इहे८ठ श्रादब्र उंrद्धांजन कब्रिtण लांछ श्हेड *ाद्वग्न कि नl, ५हे गष्ट्रनग्न विरुग्न निर** कब्र अछि कठैिन । এইরূপ অমুসন্ধানকে ইংরাজিতে Prospecting বলে। পৃথিবীর নিয়ে যে ধাতু লুক্কায়িত আছে, কখনও কখনও তাহার কিয়দংশ জলস্রোতে বা অপর কোনও কারণে আপনাআপনি বাহির হইয় পড়ে। অাকর উপরে উঠিয়া পড়িঙ্গে তাহাকে ভাসা-অাকর (Out-crop) বলে। এইরূপ ভাসাআকর দেখিয়া বিচক্ষণ খনকের আকরের মূলদেশ অনায়াসে স্থির করিতে পারেন । কিন্তু যে স্থানে খনিজ পদার্থ এইরূপ ভাসিয়া না থাকে, সেস্থানে অনেক অনুসন্ধানের পর তবে ভূনিম্নস্থ ধাতুর অস্তিত্ত্ব স্থির করিতে পারা যায়। কোনও স্থানে কোনও রূপ ধাতু থাকিবার চিহ্ন ভূতত্ত্ববিদ্যার সহায়छांब्र निकिंटे इ३प्न, भनिकांब्र ग्राहेब्रl cगहे शहन अछूनझाम (Prospecting) আরম্ভ করেন। প্রথমে সেই স্থানের মৃত্তিক। ও নিকটস্থ নদীনালার বালুক উত্তমরূপে পরীক্ষা করিয়া দেখেন। অণুবীক্ষণ ও রাসায়নিক পরীক্ষা দ্বার। সেই মৃত্তিক ও বালুকাতে যদি সুহ্ম স্বল্প ধাতুর কণার অস্তিত্ব দেখিতে পান, তাহা হইলে তাহ যে উপরিস্থ পৰ্ব্বতাদি হইতে ধুইয়। আসিতেছে এইরূপ স্থির করেন। তাছার পর কোথা হইতে সেই ধাতু ধুইয়া আসিতেছে, সেই বিষয়ের অনুসন্ধান করিতে থাকেন। পৃথিবীগাত্রে নানাস্থানে অতি গভীর স্বল্প সুন্ন ছিদ্র করিয়া ও তলদেশ হইতে মাটি তুলিয়া পরীক্ষা করিয়া cणtथन ! coरेझ* श्रृंथिवैौरछ झ्छि कब्रिदांग्न नांना पद्ध झांटझ् । CEft= Boring apparatus ACn 1 (et "#w (f(x) আকরের প্রকৃত স্থান নির্দিষ্ট হইলে তাহার পর খনির কার্য্য । अब्रस्त्र कटिङ इच्न। प्ले"ग्न श्रेरङ बज्र निम्न अोकङ्ग (Ore)