পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

אףttי ক্ষুটাদির বিষয় অতি সুন্দরভাবে লিখিত আছে লীলাবতী ও বীজগণিত পড়া থাকিলে অনায়াসেই ইহার মৰ্ম্ম গ্রহণ করা যাইতে পারে । [ গ্রহ, ভাস্করাচার্য্য প্রভৃতি দ্রষ্টব্য । ] গণিতিন (ত্রি) গণিতমনেন গণিত ইনি (ইষ্টাদিভ্যশ্চ । প। ৫২৮৮ । ) যে গণনা করে । গণিপিটক (ক্লী) জৈনদিগের দ্বাদশট অঙ্গ। ১ আচারাঙ্গ, ২ স্বত্রকৃত, ৩ স্থানাঙ্গ, ৪ সমবায়যুক্, ৫ ভগবতী, ৬ জ্ঞাতা ধৰ্ম্মকথা, ৭ উপাসকাস্তকৃৎ, ৮ অমুক্তরাপাতিক, ৯ দশাহঃ, ১• প্রশ্নব্যাকরণ, ১১ বিপাকশ্রুত, ১২ দৃষ্টিবাদ এই দ্বাদশটা অঙ্গকে গণিপিটক বলে। (১) গণিয়ারী (গণিকারী শঙ্কজ ) গণিকারী। 聯 গ্ৰণীভূত (ত্রি) গণ-চূি-ভূক্ত। কোন গণ বা পক্ষে স্থিত, গণক্ৰান্ত । গণেয় (ত্রি ) গণ-এয়। সংখ্যেয়, গণনীয়। “পারে পরাদ্ধং গণিতং যদি স্তাদ গণেরনিঃশেবগুণোইপি স স্তাং r (নৈষধ ৩৪. ) গণেরু (পুং) গণ-বাহুলকাং এরু। ১ কণিকার বৃক্ষ। (মেদিনী ) কণিয়ার। (স্ত্রী) ২ বেশু। ৩ হস্তিনী । (মেদিনী) গণেরুকা (স্ত্রী) গণেরূৰু বোম্ব কাতি কৈক। দূতী, কুটুনী। ( ত্রিকাও) গণেশ (পুং) গণানামীশঃ ৬তৎ। পাৰ্ব্বতীনন্দন, শনির দৃষ্টিতে ইহার মস্তকটা ছিন্ন হইলে, বিষ্ণু হস্তীর মস্তক সংযোজিত করিয়া দেন, তাহাতে ইনি গজানন হইয়াছেন । [ গজানন দেখ। ] মহাবল ক্ষত্রিয়ান্তকারী পরশুরাম ক্ষত্রিয়দিগকে বিনাশ করিয়া শিব ও পাৰ্ব্বতীকে নমস্কার করিতে কৈলাসে উপস্থিত হন। সেই সময়ে শিব ও পাৰ্ব্বতী স্বচ্ছন্চিত্তে निज़ा याहेrउ झ्णिन, उँीशप्नद्र निजाब विप्र न श्य, এই জন্ত গজানন দ্বারে প্রহরী ছিলেন। পরশুরাম দ্বারে আসিয়া জানাইলেন যে, তিনি শিব ও পাৰ্ব্বতীর সহিত সাক্ষাৎ করিতে যাইবেন । কিন্তু গণেশ তাহাতে বাধা দিয়া বলিলেন, “এখন তাহার নিদ্রিত, আপনি কিছুকাল এই স্থানেই থাকুন, পরে যাইয়া দেখা করিবেন।“ পরশুরাম তাহাতে সন্তুষ্ট হইলেন না। কিছুকাল উভয়ই উভয়কে মিষ্ট (*) "जाछांब्राज६ एजकूठ६ इानाश५ १ध१iग्रपूर् । **मः छर्णवठात्र२ छाछाष#कशालिs ॥ S"ानकाउङ्कनपूरुद्रागाडिको प्रणाश्: । প্রশ্নব্যাকরণtঞ্চব বিপাকগ্রুভ মেখচ । रेप्डाकानत्र cगांशांत्रांछशनि शश्न भूनः । दु३१ाप्नी दाक्नानौ छात्मििनकास !” (tश्वध्छ) D 1 গণেশ . - . বাক্যে প্রবোধ দিতে চেষ্টা করিলেন, কিন্তু তাহাতে কিছুই হইল না। পরশুরামের ক্ৰোধ হইল, তিনি গণেশকে অবহেলা করিয়া চলিয়া যাইবায় উদ্যোগ করায় গণেশ আপনার হাত ঘইট বাড়াইয় তাহাকে ধরিলেন এবং একে একে সমস্ত ত্রিভুবনে তাহাকে ঘূরাইতে লাগিলেন, পরিশেষে তাহাকে পরিত্যাগ করিলেন। ইহাতে পরশুরাম নিতান্ত গজ্জিত হইয়া গণেশকে লক্ষ্য করিয়া পরশু নিক্ষেপ করিলেন, অমোঘ পরশু গণেশকে বিনাশ করিতে পারিল না, কিন্তু গণেশের একটা দাত সমূলে উৎপাটিত করিল, সেই হইতেই গণেশ একদন্ত হইলেন। (ব্রহ্মধৈবৰ্ত্ত—গণেশখও । ) গণেশ একজন প্রসিদ্ধ লেখক ছিলেন। মহাভারতে লিখিত আছে যে, সত্যবর্তীননান ব্যাসদেব যোগবলে বিপুলারতন মহাভারত মনে মনে রচনা করিলেন, কিন্তু লেখকের অভাবে জনসমাজে ভাহার প্রচার করিতে না পারিয়া নিতাস্তই চিন্তিত ও বিষঃ হইলেন । একদিন হিরণ্যগর্ভ র্তাহার নিকট আসিলে তিনি র্তাহাকে আপনার মনোদুঃখ জানাইলেন। তাহাতে হিরণ্যগর্ভ গণেশকে লেখক করিতে পরামর্শ দিলেন। ব্যাসদেব গণেশকে লিখিবার জন্য অনুরোধ করেন। গণেশ লিখিতে অঙ্গীকার করিলেন বটে, কিন্তু তাহার কথা থাকে, যদি ব্যাসদেবের বলিতে কাল বিলম্ব হয়, অর্থাৎ তাহার দোষে গণেশের লেখনীর বিশ্রাস্তি হয়, তবে আর তিনি লিখিবেন না। গণেশ লিথিতে আরম্ভ করেন, ব্যাস বলিতে লাগিলেন । যখন ব্যাস দেখিতেন যে, অরি বলিতে পারেন না, তখন দুই একট কুট শ্লোক রচনা করিয়া বলিতেন । গণেশ অর্থনা বুঝিয়া লিথিবেন না, কাজেই সেই কুট শ্লোকের অর্থ বুঝিতে কিছুকাল লেখনীবন্ধ থাকিত, এই অবসরে ব্যাস মনে মনে অনেক রচনা করিয়া ফেলিতেন। (ভারত ১১ অঃ।) গণেশকে স্মরণ করিয়া বা গণেশের মূৰ্ত্তি দেখিয়। যে কোন কার্য্যের আরম্ভ করা হয়, তাহাই নিবিয়ে সিদ্ধি হয়, এই কারণে গণেশকে সিদ্ধিদাতা বলে। আস্তিক হিন্দু লেখকগণ সৰ্ব্বপ্রথমে গণেশের নাম লিথিয়া থাকেন। তাহাদের বিশ্বাস যে গণেশ একজন প্রসিদ্ধ লেখক ও সিদ্ধিদাতা, প্রথমে তাহার নাম লিখিলে আর বিম্ব হয়না । স্কন্দপুরাণের গণেশথণ্ডে বক্রতুগু, কপিল, চিন্তামণি ও , বিনায়ক প্রভৃতি রূপে গণেশের অবতারের কথা লিখিত আছে । গণপতিতত্ব নামক গ্রন্থের মতে গণেশই পরব্রহ্ম, শ্রীতি স্মৃতি পরমব্রহ্ম, পরমেশ্বর বা পরমাত্মা বলিয়া গণেশকেই উল্লেখ করিয়াছেন। গণপতিতত্ত্বে প্রমাণস্বরূপ এই প্রতি উদ্ভূত আছে--"এয সৰ্ব্বেশ্বরঃ এৰ সৰ্ব্বজ্ঞঃ এৰ ভূতপতিঃ এৰ ভূক্ত