পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিষ্ঠা ] و ۰ لا [ বিষ্ণু হইয়াছে। বিষ্ঠা ও মুত্রত্যাগ কালে যজ্ঞোপবীত দক্ষিণকৰ্ণে রাখিয়া দিতে হয় । অথবা মালার স্কার স্কন্ধদেশে পৃষ্ঠলম্বিত কবিয়া রাখিবার বিধানও আছে। জুতা বা খড়ম পায় দিয়া दिष्ट ७ मूजठाांश कब्रिटङ नाहे । বিষ্ঠা ও মূত্রত্যাগ কালে যে জলদ্বারা শৌচ করা হয়, ঐ জল ম্পর্শ করিয়া থাকিতে নাই, বিষ্ঠামুরত্যাগের সময় যদি ঐ জল স্পষ্ট হয়, স্তাহ হইলে ঐ জল মূত্রতুল্য হয়, ঐ জল পান করিলে চাঞ্জায়ণ করিবার ব্যবস্থা আছে । “করশৃহীতপাত্রেণ কৃত্বা মূত্রপুরীষকে । মূত্রতুলস্থ পানীয়ং পীত্ব চান্দ্রায়ণঞ্চরেং।” ( মাহিকতৰ ) মলমূত্ৰত্যাগের পর জল ও মৃত্তিক শৌচ করিয়া তৎপরে জলপাত্রটকে, গোময় বা মৃত্তিকাদি স্বারা মার্জন ও প্রক্ষালন করিবে । তৎপরে জলস্পর্শ করিয়া চঞ্জ, সূৰ্য্য বা অগ্নিদর্শন করিত্তে হয় । যে স্থানে জলাদি শৌচ হয়, সেই স্থান পবিত্র জলদি দ্বারা পরিষ্কার করিয়া দিতে হয় ; না দিলে তাহার শৌচ निक्रि श्ध्न नां । “যস্মিন স্থানে কৃতং শৌচং বারিণী তদ্ধিশোধয়েৎ । ন শুদ্ধিস্ত ভবেত্তস্ত মৃত্তিকং যো ন শোধয়েৎ । শৌচানস্করং হরীত: গোময়েন মুদা বা কমণ্ডলুং প্রমৃজ্য পুৰ্ব্ববদুপম্প্রখ আদিত্যং সোমময়িং বা বীক্ষেত।" ( আহিকতত্ত্ব) ভাবপ্রকাশে লিখিত আছে যে, মানবগণ স্বাস্থ্যরক্ষার জন্ত ব্রাহ্ম মুহূর্বে জাগরিত হইয়া ভগবন্নাম স্মরণপূৰ্ব্বক উষাকালেই বিষ্ঠা ও মূত্র ত্যাগ করবেন। এই নিয়ম প্রতিপালন করিলে অস্ত্ৰকুজন অর্থাৎ পেট ডাক, আখান ও উদরের গুরুত উপস্থিত হইতে পারে না । মলমূত্রের বেগ হইলে কদাচ তাহ ধারণ করিবে না, বেগ ধারণ করিলে মানবের উদরে গুড়গুড় শব্দ এবং নানাপ্রকার বেদন, গুহদেশে কৰ্ত্তনবত পীড়া, মলনিরোধ, উৰ্দ্ধবাত এবং মুখস্থার দিয়া মূল নির্গত হয়। মলাদির বেগ যেমন ধাৰণ কৱ কৰ্ত্তব্য নহে, সেইরূপ বেগ উপস্থিত না হইলে বলপূৰ্ব্বক অঞ্চালকুন্থনীদিদ্বারা নিঃসরণ করিতে চেষ্টা করাও অনুচিত। মলমুত্রাদি বিসর্জনের পর গুহ প্রভৃতি মলপথসমূহ জল দ্বারা প্রক্ষালন করিবে । এতদ্বারা শরীরের কাস্তি ও বল উৎপন্ন, দেহ পৰিত্র এবং দুর্ভাগ্য ও কলিকালজাত পাপসমূহ বিনষ্ট হইয়া থাকে, মলপথ প্রক্ষালনের পর হস্তপদাদি ধৌত করিবে । ইহাতে উদ্ধাদের মলা দূর, শ্রমনাশ, শরীরপুষ্টি ও চক্ষুর হিত হয় । ( ভাবপ্র” পুৰ্ব্বখ” ) ভূমির উর্বরতা বুদ্ধি করে বলিয়া অনেকে কৃষিক্ষেত্রে বা উদ্ধানে বিষ্ঠা ও গো-শকৃৎ প্রভৃতি শচাইয়া সার দিয়া থাকে। { কৃষিবিদ্যা দেখ । ] विर्छाङ्ग (श्रृं) दिल्लीबार डबडोडि छु कि.। विशआङ झमि। “নৈকত্রান্তে স্থতি বাতৈ বিষ্ঠাণ্ডুরিব সোদয়ঃ "ভাগবত ৩৩১৷১•) বিষ্ঠাব্রাজিন (ত্রি) বিষ্ঠায়াং ব্রজতি বিষ্ঠা-ব্রজ-লিনি। বিষ্ঠাতে ভ্রমণকারী । ( শতপথব্রা” ৫৫১৷১২ ) বিষ্ণপু (পুং ) বিশ্বক ঋষির পুত্র । “দর্শনার বিষ্ণাপুং দদখুশ্বিকার” ( খঙ্ক ১।১১৬২৩ ) বিষ্ণাপুং নাম বিনষ্ট পুত্ৰং দর্শনার দর্শনাৰ্থং (সায়ণ) বিষ্ণু ( পুং ) ১ অগ্নি ( শব্দমালা ) ২ শুদ্ধ । ৩ বসুদেবতা ( शब्रगि ) 8 छांभ* श्रांनेि८ङTग्न श्रशृष्ठम । (भशांडांब्रड »॥९४॥s४) • ধৰ্ম্মশাস্ত্র প্রণেতা মুনিবিশেষ । “মশ্বব্রিবিষ্ণুহারীতাঞ্জবন্ধ্যোশনোহঙ্গিরাঃ ॥” (যাজ্ঞবল্ক্যগ") বেবেষ্টি ব্যাপ্নোতি বিশ্বং যঃ, বেষতি সিঞ্চতি আপ্যায়ন্তে বিশ্বমিতি বা বিঞ্চাতি বিযুনক্তি ভক্তান মায়াপসারেণ সংসারাদিতি বা । বিশতি সৰ্ব্বভূতানি, বিশন্তি সৰ্ব্বভূতানি অত্রেতি বা । ও ব্রহ্মার রূপ বিশেষ। "বৃহত্ত্বাবিষ্ণু” ( মহাভারত ৫৭০৩ } বিষ্ণুপুরাণে বিষ্ণু শব্দের ব্যুৎপত্তি আরও একটু বিস্তৃত্ত দেখিতে পাই । “যন্মদ্বিশ্বমিদং সৰ্ব্বং তস্ত শক্ত্য মহাত্মন: । তস্তা দেবোঁচাতে বিষ্ণুর্বিশধাতোঃ প্রবেশনাৎ ॥” (বিষ্ণুপু” ) ইহার পর্য্যায়,--নারায়ণ, কৃষ্ণ, বৈকুণ্ঠ, বিষ্টরশ্রবস, দামোদর, হৃষীকেশ, কেশব, মধব, স্বস্তু, দৈত্যারি, পুওরীকাক্ষ, গোবিন্দ, গরুড়ধ্বজ, পীতাম্বর, অচ্যুত, শাঙ্গি ন বিশ্বক্সেন, জনাৰ্দ্দন, উপেন্দ্র, ইন্দ্রাবরজ, চক্রপাণি, চতুভূজ, পদ্মনাভ, মধুরিপু, বামুদেব, ত্রিবিক্রম, দৈবকীনন্দন, শেরি, ঐপতি, পুরুষোত্তম, বনমালিন্‌, বলিধ্বংসিন, কংসারাতি, অধোক্ষজ, বিশ্বস্তুর, কৈটভজিৎ, বিধু শ্ৰীবৎসলাঞ্ছন, (অমর) পুরাণপুরুষ, বৃঞ্চি, শতধাম, গদাগ্রজ, একশৃঙ্গ, জগন্নাথ বিশ্বরুপ, সনাতন, মুকুন্দ রাহুভেদিন, বাম, শিবকীৰ্ত্তন, শ্ৰীনিবাস, অজ, বাস্ন, ( জটাধর) শ্ৰীহরি, কংসারি, নৃহরি, বিহু, মধুজিৎ, মধুসূদন, কান্ত, পুরুষ, শ্ৰীগৰ্ভ, স্ত্রকর, শ্ৰীমং, প্রধর, শ্ৰীনিকেতন, শ্ৰীকান্ত, ঐশ, প্রভু, মুরলীধর, জগদীশ, গদাধর, নদাত্মজ, নরসিংহ, ইরেশ, গোপাল, নন্দনন্দন, নরকজিৎ, সামগর্ভ, অজিত, জিতামিত্র, ঋতধামন, শশবিন্দু পুনৰ্ব্বস্ব, আদিদেব, শ্ৰীবারাহ, সংশ্ৰবদন, ত্ৰিপাৎ, উদ্ধদেব, হরি, গৃধ্র, যাদব, অরিষ্টশ্বদন, পূতনারি, সদাযোগিন, ধ্রুব, চালুরহান, হেমশখ, শতাবৰ্ত্তিন, কালনেমিরিপু, ধেমূকারি, সোমসিন্ধু, বিরিঞ্চি, ধরণীধর, বহুমুৰ্দ্ধন,বদ্ধমান, শতানন্দ, বৃষাত্মক, মথুরেশ, দ্বারকেশ, রস্তিম্বেব, বৃষাকপি ( শকারত্নাবলী ), জিষ্ণু, দাশার্য, অন্ধিশয়ন, ইন্দ্রাজুজ, নারায়ণ, জলশয়, যন্ত্রপুরুষ, তাক্ষ ধ্বজ, ষড়বিন্দু, পদ্মেশ, মার্ক্স, জিন,