পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিষ্ণু [ নিদধে পদম্ নিধানম্ পদৈঃ ক তত্ত্বাবৎ পৃথিব্যামন্তরীক্ষে দিবীতি শাকপুনিঃ। পার্থিবোগ্নিরভূত্ব যৎ পৃথিব্যাং যৎ কিঞ্চিদস্তি তদবিক্রমতে তদধিতিষ্ঠতি । অন্তরীক্ষে বৈদ্যয়ন দিবি স্বৰ্য্যায়ন যদুক্তম্। তমু অক্লধন ত্রেধা ভূবে কম। (ঋক্১•,৮৮১•) ইতি । “সমাবেহেণে” উদয়গিরবে উদয়ন পদমেকং নিধত্তে । “বিষ্ণুপদে” মধ্যদিনেইগুরীক্ষে, “গয়াশিরসি” অস্তুগিরাৰিতি ঔর্ণবভি আচার্য্যো মন্তত্তে ।” অর্থাৎ বিষ্ণু আদিত্য । বিষ্ণুকে আদিত্য বলি কেন ? যেহেতু এই মন্ত্রদ্বারা জানা যাইতেছে যে ইনি তিনস্থানে পাদচারণা করেন । কোথায় কোথায় ? পৃথিবীতে, অস্তুরীক্ষে এবং হালোকে, ইহাই ব্যাখ্যাকার শাকপুনির অভিপ্রায় । ইনি পৃথিবীতে সমস্ত পদার্থে অগ্নিরূপে, অস্তুরীক্ষে বিদ্যুৎ রূপে এবং হালোকে স্বৰ্য্যরূপে অবস্থান করেন। ঋগ বেদেও ইছার ত্রিবিধভাবের কথা লিখিত আছে। ঔর্ণবtভ আচাৰ্য্য বলেন, ইষ্ঠীর একপদ সমারোহণে ( উদয়গিরিতে ), দ্বিতীয় পদ বিষ্ণুপদে (মধ্যগগনে ) এবং অন্তপদ গয়াশিরে ( অস্তাচলে ) সঞ্চারিত হয় । যাস্কের কথানুসারে জানা যায় যে তিনি যে দুইজন প্রাচীন প্রামাণিক ব্যাখ্যাকারের অভিপ্রায় উদ্ধৃত করিয়াছেন, সেই দুইজন প্রমাণিক গ্রন্থকার “বিষ্ণুপদ" সম্বন্ধে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র দুই সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন । প্রথম শাকপুনির ব্যাখ্যার মৰ্ম্ম এই যে, বিষ্ণুদেব ত্ৰিবিধভাবে প্রকাশ পান--তিনি পার্থিব পদার্থ সকলের মধ্যে অগ্নিরূপে, আকাশে বিদ্যুৎরূপে এবং দ্যুলোকে স্বৰ্য্যরূপে প্রকাশ পাইয়া থাকেন। নিরুক্তে ইহার প্রমাণ আছে যথা :– “ব্রিস্র এব দেবতা ইতি নিরুক্ত: অগ্নিঃ পৃথিবীস্থানে বায়ুৰ্ব্বাইন্দ্রে বাস্তরীক্ষস্থান: সূর্য্যে দুস্থান: । তাসাং মহাভাগ্যাৎ একৈকস্তাপি বঃনি নামধেয়ানি ভবস্থাপি বা কৰ্ম্মপথত্তাদ যথা | হে গধযুব্রিহ্মা উদ্‌গতি ইত্যপোকস্ত সত: অপি বা পৃথগেৰ | স্না:। পৃথগুহি স্তুতয়ো ভবন্তি তথাবিধানামিত্যাদি ।” অর্থাৎ নির ক্ৰ মতে দেবতা তিন • প্রকার। অগ্নি, বায়ু ও 1 بوه لا স্বt্য। অগ্নি পার্থিব পদার্থে, বায়ু বা ইন্দ্র অন্তরীক্ষে এবং স্বৰ্য্য | ছালোকে অবস্থান করেন। গুণ কৰ্ম্মাদি অনুসারে বা মহাভাগ্যা- __ মুসারে ইহঁর বহুবিধ নামে অভিহিত হন। যেমন একই ব্যক্তির নানাপ্রকাব কাৰ্য্যানুসারে তিনি কখন চোতা, কখন অধ্বঘুর্ণ, কখন ব্রাহ্মণ এবং কথন বা উদ্‌গতি নামে অভিহিত হইয় থাকেন, সেইরূপ এই বিষ্ণু এক হইলেও কার্যাভেদে বহু নামে অভিহিত হয়েন । সুতরাং শাকপুনিব সিদ্ধাস্ত এই যে একই বিষ্ণু পৃথিবীতে । বিষ্ণু * অস্তুরীক্ষে এবং দ্যুলোকে ভিন্ন ভিন্নরূপে ও ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ পাইয়া থাকেন। * দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত, ঔৰ্ণবাভের। ঔর্ণবাভ বলেন বিষ্ণুর যে ত্রিপাদ সংক্রমণের কথা বলা হইয়াছে, ঐ ত্রিপাদ সংক্রমণের একস্থান উদয়গিরি, অপর স্থান মধ্যদিন অন্তরীক্ষ, তৃতীয় স্থান অস্তগিরি। সায়ণ ঋগ্‌বেম্বভাষ্যে বিষ্ণুর ত্রিপাদচক্রমণ সম্বন্ধে ৰামন অবতারের ত্রিপাদচক্রমণ সম্বন্ধীয় পৌরাণিকী আখ্যায়িকা অবলম্বন কবিয়া ঋকের ব্যাখ্যা করিয়াছেন । আমাদের উদ্ধৃত দ্বিতীয় সংখ্যক বেদ মন্ত্ৰট বাজসনেয় সংহিতার ৫১৭ সংখ্যক স্থানেও দেখিতে পাওয়া যায়। এই স্থলে ভাষ্যকার মহীধর লিথিয়াছেন বিষ্ণুস্ত্রিবিক্রমাবতীরং কুত্ব ইদং বিশ্বং বিচক্রমে বিভজ্য ক্রমতে স্থ। তদেবাহ ত্রেধ পদং নিদধে ভূমাবেকং পদমস্তুরীক্ষে দ্বিতীয়ং দিবি তৃতীয়মিতি ক্রমাদগ্নি-বায়ু-স্বৰ্য্যরূপেণেতার্থঃ , অর্থাৎ বিষ্ণু ত্রিবিক্রমাবত্তার গ্রহণ করিয়া ত্রিপাদে সমগ্র বিশ্ব বিচক্রমণ করিয়াছিলেন। তাহার এক পদ্ধ পৃথিবীতে, দ্বিতীয়পদ অস্তুরীক্ষে এবং তৃতীয় পদ ছুলোকে যথাক্রমে অগ্নি, বায়ু ও স্বৰ্য্যরূপে প্রকাশ পাইয়াছিল। (খ) ঋগ বেদের বহু স্থানে "বিষ্ণু” শব্দের উল্লেখ আছে। এস্থলে কতিপয় ঋক উদ্ধৃত করা যাইতেছে, যথা— ( ১ ) তে আবদ্ধস্ত স্বতবসে মহিত্নী আনকম তত্ত্বর উরু চক্রিরে সদ: বিষ্ণুর্য হ আবদু বৃষণম্ মদচুতম্ বায়ে না সীদমুধি বরছিধি প্রিয়ে ।” আত্মবলে বলীয়ান মরুৎ সকল মহত্ত্বে বৰ্দ্ধমান হইয়াছিল। উহার স্বর্গারোহণ করিয়া উহাদের সুপ্রসর বাসস্থান নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিল। যখন বিষ্ণু দর্পহারী ইন্দ্রের সাহায্য করিয়াছিলেন, মরুৎগণ তখন তাহদের প্রিয় যঞ্জীয় তৃণের টপর পার্থীর স্তায় উপবেশন করিয়াছিলেন । ( 2 ) আর একটা ঋক্ এই যে” উত নো ধীয়ে গোঅগ্রাঃ পূষন বিষ্ণবেবয়াব; কৰ্ত্তা নঃ স্বস্তিমতঃ ৫ ( ৩ ) শং নো মিত্ৰঃ শং বরুণ: শং নে ভবত্বৰ্য্যমা। শং ন ইন্দ্রে বৃহস্পতিঃ শং নো বিষ্ণুরুরুক্রেমঃ।৯ (১ম মণ্ডল ৯• স্বত্ত্ব) (খ) সুর্য্যমণ্ডলের মধ্যে ঋষির বিষ্ণুর প্রকাশ দেখিয় যে ধ্যান লিখিয়া किङ्गाएकृन उt३t ७श् ধোয়: সদ। সবিতৃমণ্ডলমখৰঞ্জী मञ्चिाग्न १: मङ्गभिक्कमनभध्रिदिप्ले: কেযুরবান কনককুণ্ডলধান কিরিটী হারী হিরন্ময়বপু ধূতিশঙ্খচক্র: ' ५५न७ ७३ ५ाitनहे भूtश् शृंप्र मtaम्:ि१म भूज श्ब्र! ५ltक् । ष१िझं আরও বলেন—“জ্যোত্ত্বিরক্ষ্যস্তরে রূপং দ্বিভূজং গুমগুম্বয়ম্ব।”