পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গয়াসউদ্দীন কন্যায় বাটীতে বরকে রাখিয়া স্ত্রীলোকগণ “মছরহাতা” সারিবার জন্য বিষ্ণুপ্যমন্দিরের নিকট স্বৰ্য্যকুও সরোবরে ‘আসিয়া জমা হয়। এই স্থানে তাহারা দুইচারি বা ততোধিক ব্রাহ্মণকে বসাইয়ী রাখে। সোহাগিনীরা ( নয়বৎসরের বালিকা সবে একবৎসর মাত্র বিবাহিত ) আসিয়া দুই হাতের অলু পিটুলিবাটার মধ্যে ডুবাইয়া ঐ ব্রাহ্মণদের পৃষ্ঠে দশ আঙ্গুলের ছাব দেয় ও প্রতিফলিত দুই তালুর মধ্যস্থলে সিঙ্গুরের টিপ দিয়া উহাদিগকে ফুল চন্দন দিয়া পূজা করে এবং তৎপরে দক্ষিণ দিয়া তাহাদিগকে বিদায় দেয় । বিবাহের পর কন্যাকে শ্বশুরের কোলে বসাইয় তাহার সীমস্তে সিঙ্গুর দেওয়া হয়। তৎপরে বরের আত্মীরগণকে কাপড় উপঢৌকন দিতে হয়। চারদিন পরে “চোঁখারি” হইয়া থাকে । ইহার পর নবদম্পতি স্বজন সহিত রুক্মিণী, কুণ্ডের তীরে আসে । এই স্থানে দিবাভাগে তাহীদের . সন্মুখে একট ক্ষুদ্র নাটকাভিনয়ও হয়। এই সময় কন্যার* মাথার উপর একটী পাত্রে চাল ও কড়ি রাখে, কন্ত। তাছা অল্পে অল্পে ফেলিতে থাকে এবং ক্রমেই কৃত্রিম ক্রোধ দেখায়, তখন বর তাহাকে সম্বিন করিতে থাকে । অভিনয়াস্তে সকলে নৃত্যগীত ও ভোজনাদি শেষ করির সন্ধ্যার সময় বাড়ীতে ফিরিয়া আসেন। - যাত্রীদিগের নিকট বিস্তর অর্থ উপাৰ্জ্জন করিয়৷ এই গয়ালীর প্রচুর সম্পত্তিশালী হইয়। উঠিয়াছেন। ইছাদের মধ্যে অতি সামান্ত লোকেরও উদরচিন্তু করিতে হয় না । এখন ধনগৌরবে তার গয়ালীর নিজে যাত্ৰীগণের পৌরোহিত্য করেন না, অধীনস্থ অপর ব্রাহ্মণকে এই কার্য্যে নিযুক্ত করিয়া থাকেন। তবে যাত্রীর তীর্থযাত্রা শেষ হইলে সুফল দিবার সময় গয়ালীর। আপনার লভ্য যথেষ্ট আদায় করিয়া থাকেন । [ গয়া দেথ । ] গয়াশিখর ( ক্লী ) { গয়ুশিরস্ দেখ । ] গয়াশীর্ষ ( ক্লী ) গয়ার নিকটস্থ পৰ্ব্বতবিশেষ । গয়াশ্বথ (পুং ) অশ্বখবৃক্ষবিশেব । গয়াসউদ্দীন মুহম্মদ, একজন গ্রন্থকার। উঃ পঃ প্রদেশের লক্ষেীর অন্তর্গত সাহাবাদ পরগণার মুস্তফাবাদ বা রামপুরবাসী জগাল উদ্দীনের পুত্র ও সরফউদ্দীনের পৌত্র। গয়াসউদ্দীন চতুর্দশ বর্ষকাল অনবরত পরিশ্রম করির ১৮২৬ খৃঃ অঙ্গে “গয়াস্ উল লুথাৎ" নামক একখানি পারস্তভাষায় অভিধান সম্পূর্ণ করেন । এ ছাড়া মিফত উলকুমুজ, সারাসিকদারনামা, নৃস্কাবাগ ও বাহার নামক কএকথানি পুস্তক, ছোট কবিতা ও কশিদ ( দীর্ঘ-পদ্য ) রচনা করেন। [ २.¢ 8 ] গয়াসৃউদ্দীন বাহ্মণি, দক্ষিণাপথের বাক্ষণিরাজ্যেস্থ রাজা বা স্বলতান। ১৩৯৭ খৃষ্টান্ধের এপ্রেলমাসে তাহার পিত। সুলতান মাঙ্ক, শার মৃত্যু হইলে গয়াসউদ্দীন রাজা হন। লালচীন নামক একজন তুর্কী ক্রীতদাস মনে করিয়াছিল • ৰে গয়াসউদ্দীন রাজত্ব লাভ করিলে সে প্রধান মন্ত্রী निधूख श्रेष्व । किड़ उाश ना इ७ब्रांप्ऊ कूक इहेग्रा निtछद्र ছোরা দিয়া গয়াসের দুই চক্ষু উৎপাটিত ও তাহাকে সাগরের দুর্গে অবরুদ্ধ করিয়া তাহার পিতৃব্য সামসউদ্দীনকে রাজ করে। ১৩৯৭ খৃষ্টাব্দে ১৪ই জুন এই ঘটনা ঘটে। গয়া উদ্দীন বলবন, (কোকলতাস্) একজন স্থাসমস্তের পুত্র। মোগলেরা তাহাকে বাল্যকালে চুরি করিয়া বিক্রয় করিলে তিনি বোগদাদে নীত হন ও তথা হইতে দিল্লীতে আনীত হইলে দিল্লীর বাদশাহ আলতামাস্ তাহাকে বহু মূল্যে ক্রয় করেন । মিনহাজ-ই সরাজ নামক একজন মুসলমান ইহারই রাজত্বকালে তবকাত-ই-নাসিরী নামক ইতিহাস রচনা করেন । ঐ ইতিহাসে সম্রাটের রাজত্বের প্রথম ংশের বিশেষ বৃত্তান্ত লিখিত হইয়াছে। সম্রাটকে তিনি । উলুগখ লামে অভিহিত করিয়াছেন। মিন্‌হাজের মৃত্যু হওয়ার তাহার গ্রন্থে পরবর্তীকালের বৃত্তান্ত লিখিত হয় নাই। পরবর্তীকালের কথা জিয়াউদ্দীন বরণিকৃত তারিখ-ইফিরোজশাহী নামক গ্রন্থে বর্ণিত আছে । এই পুস্তকে সম্রাটের প্রশংসাই অধিক । নিন্দার কথা বিশেব নাই । অস্তান্ত ইতিহাস হইতে তাহ জানিতে পারা যায়। শুনিতে পাওয়া যায়, সম্রাটু আলতামাস প্রথমতঃ উহাকে ক্রয় করিয়া বাজপক্ষীর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করেন। গয়াসের এক ভ্রাতা তখন রাজসংসারে উচ্চপদে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। র্তাহারই সাহায্যে গয়াসউদ্দীন উচ্চ আমীরপদ লাভ করেন। আলতামাসের পুত্র রুকুন্‌উদ্দীনের রাজত্বকালে তিনি পঞ্জাবের শাসনকার্ধে নিযুক্ত হন । কিছুকাল থাকিয় দিল্লির অধীনতা অস্বীকার করিয়া নিজের নামে পঞ্জাবে রাজত্ব করিতে থাকেন। সুলতান রেজিয়ার রাজত্বকালে কতকগুলি লোক রাজ্ঞীর বিরুদ্ধে বড়যন্ত্র করে। গাঙ্গ উদ্দীন তাহদের সহিত মিলিত হইয়া সসৈন্তে দিল্লী যাত্র। कएब्रन । उश्वाग्न यूएक श्रृंग्राख्न इहेग्ना बनी इन । किष्ट्रকাল পরে কারাগার হইতে পলায়ন করির বহরামের नशष्ट्रउ रूtब्रन। जबाई वङ्ब्रारभद्र ब्रांछङ्गकांtण डिनि হান্সি ও রেবারি প্রদেশের শাসনকর্তা নিযুক্ত ছিলেন । এই जभग्न भैौब्रोपोंन्न दिएझोश् निशोग्न५ कङ्गोम्न ऊँइङ्ग बिएस्पष 2छिপত্তি জন্মে। সম্রাটু জালাউদ্দীন মুসাউদের সময় জামীর"