লোবাগড়, পথাৰ প্রবেশের বুজেলার অন্তর্গত একটা পৰ্ব্বত। - { মৈদানী দেখ। ] লোশশৱায়ণি (পুং) একজন প্রাচীন গ্রন্থকার। লোক্ট, সংহতি। ভূমি আত্মনে সক সেট, লট, লোষ্টতে। লিট, লুলোষ্টে। লুট লোষ্টিতা। লুঙ, অলোটিই। লোট (পুং কী) লোতে ইতি লোষ্ট-ঘঞ, বা লুতে ইতি লু (লোষ্ট্রপলিতে। উগ, ৩৯২ ) ইতি ও প্রত্যয়েন নিপাতনাৎ সাধু। ১ মূৰ্ত্তিকখও চলিত ডেল। পৰ্যায় লো, দলি। (হেম) ২ লৌহমল। (রাজনি ) ও লেঃ (অমর) লোটক (পুং ) ১ মৃৎপিণ্ড। ২ তিলকাদি ধারণযোগ্য পদার্থ বিশেষ । লোটয় (পুং ) লোষ্টং হস্তীতি হন-টক্ । লোষ্ট্ৰভেদন। কৃষক দিগের ভূম্যাদির মৃৎপিও চূর্ণকারী যন্ত্রবিশেষ। (অমরটাকা ভরত) লোষ্টদেব, দীনাক্রানস্তোত্ররচরিত। রম্যদেবের পুত্র। ইনি শ্রীকণ্ঠচরিত প্রণেতা মঙ্গের সমসাময়িক ছিলেন। লোটসর্বজ্ঞ, একজন প্রাচীন কবি। ८लाङेन् (क्रौ ) भू९१ि७ ।। লোটভেদন (পুং ) তিনীতি ভি-স্য, লোস্তৈ ভেদন । লোষ্টভঙ্গসাধন মুদ্গর, পর্যায় লোঃ ভেদন, লোষ্ট, লোঃ, কোটিশ, কোটীশ । ( অমরটীকা ) লোন্টমদিন (ত্রি) লোই। লোষ্টময় (ত্রিং ) লোষ্টম্বরূপে ময়ট, লোষ্ট স্বরূপ। লোষ্টবং (ত্রি) মৃদ্ধিকার। মৃত্তিকা-নিৰ্ম্মিত। লোষ্ট স্বরূপ। লোটাক্ষ (পুং ) ঋষিদ্ভেদ। (সংস্কারকেীমুলী ) লোষ্ট (পুং ) লোষ্ট । ( হেম } লোষ্ট্রী পুং ) লোঃ-রন। লোষ্ট, ডেলা । “মাতৃবং পর্যারেষু পরদ্রব্যেযু লোষ্ট্রবৎ। আত্মবং সৰ্ব্বভূতেষু য: পশুতি স পণ্ডিতঃ ” (চাণক্য ) লোসর, পঞ্জাব প্রদেশের কাঙড় জেলার স্পিতিরাজ্যের অন্তর্গত পৰ্ব্বতপৃষ্ঠস্থ একটা গওগ্রাম। সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে এই স্থান ১৩৪• • ফিট, উচ্চ। পৃথিবীপৃষ্ঠে আর কোথাও এরূপ উচ্চ স্থানে সুসমৃদ্ধ গ্রাম দৃষ্ট হয় না। অক্ষ ৩২২৮ উঃ এবং লোহ (পুং ক্লী) লুতেইনেনেতি লু বাছলকাৎ হ। (Ferrum, irou) স্বনামখ্যাত ধাতুবিশেষ, লৌহ ধাতু, চলিত— লোহ, হিনী-লোওয়া, তৈলঙ্গ-ইঙ্গমু সংস্কৃত পৰ্যায়—লৌহ, लाक्क, नर्सयन, ऋनि ठीक, ३० ९ शबच्न गोष्ट } h $ү## j بن مبني :: " " . و يزر _. T FF, গেছের পর্যা-তীক, শাল, শস্ত, পিও, পিওসি, শ, ইগুলো পৰ্যা-ও, ওদ, গান্ধী शंखेगोरत्र भक्षाश-बाग्, शिद्रग। शौwः” আল,নিশিত তীৰ খঙ্গ ও আল,চিাল,চীনৰ। । [ বৈজ্ঞানিক বিবরণ লৌহ শকে জীব্য। ] :दशक्यत्ड रेशम उ१ श्क, ज्क्ष, लिख्, दाङ, ख्,ि कस्, প্ৰমেহ, পাণ্ডু ও শূলনাশক । ( রাজনি" ) s মনুতে লিখিত আছে যে, অশ্ব ( প্রস্তর ) হইতে লৌহের উৎপত্তি হয়। "ভ্যোংগ্নি-ব্ৰহ্মত: ক্ষত্রমশ্বনে লোহমুখিতম্। তেষাং সৰ্ব্বত্রগং তেজঃ স্বাম ধোনিষু শাম্যক্তি ॥“ (भश्=।१११) বৈষ্ককে লৌহের উৎপত্তি, গুণ ও মারণাদির বিষয় এইরূপ বর্ণিত হইয়াছে— & "পুর লোমিলতৈানা নিহতানাং রৈৰি। উৎপানি শরীরেভো লোহানি বিৰিপানি চ” । (ভাবপ্র) পুরাকালে যুদ্ধে দেবগণ কর্তৃক লোমিল নামক দৈত্য নিহত হইলে তাহার শরীর হইতে বিবিধ প্রকার লৌহের উৎপত্তি হয়। লৌহ বিশেষ উপকারক, ইহা সেবন বা ঔষধে ব্যবহার করিতে হইলে, শোধন করিতে হয়। শোধিত লৌহই বিশেষ উপকারক। অশোধিত লৌহ সেবন করিলে ফন্টত, কুষ্ঠ, স্বদ্রোগ, শূল, অশ্বরী, স্বয়াস প্রভৃতি রোগ উৎপন্ন হয় এবং মৃত্যু পর্যন্তও হইতে পারে। এইজন্ত উহা সংশোধন করিয়া লইতে হইবে। শোধনপ্রণালী—লোঁহের স্বশ্ন পাত করিয়া অগ্নিতে পোড়াইতে হইবে, পরে ঐ লৌহ অত্যন্ত উত্তপ্ত অবস্থায় যথাক্রমেতৈল, তক্র, কঁজি, গোমূত্র ও কুলখ কলায়ের ক্কাথ এই সকল দ্রব্যে তিনবার করিয়া নিক্ষেপ করিলে লৌহ শোধিত হয় । মারণবিধি-লৌহ শোধন করিয়া পরে উহার মারণ করিবে। বিশুদ্ধ লৌহের চুর্ণ পাতাল-গরুড়ীর রস দ্বারা পেষণ করিয়া পুটে পাক করিতে হইবে, পরে ঘৃতকুমারীর রসে পেষণ করিয়া তিনবার ও কুঠারছিল্লিকার রস দ্বারা মৰ্পন করিয়া ৬ বার পুটে পাক করিবে। অন্য প্রকার—লৌহদুর্ণের দশ অংশের এক অংশ হিস্কুল নিক্ষেপ করিয়া ঘৃতকুমারীর রসে মৰ্দ্দন করিয়া ই প্রহরকাল পুটে পাক করিবে, এইরূপে ৭ বার পুটে পাক করিলেই লেীৰ মারিত হয় । मछविश्व-*ांद्भरभद्र गश्ऊि दि९१ १झरु भिक्षाहेब्रा कडकणैौ করিতে হইবে। পরে কজ্জলীর সমান পরিমাণ লোংচুর্ণ নিক্ষেপ করিয়া ঘৃতকুমারীর রস দিরা দুই প্রহর কাল পেষণ
