পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৪৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গদেশ ( পাঠান শাসনকর্তা ) [ 89లి ) রাজা বলিয়া ঘোষণা করেন। এই সময়ে সম্রাট মহম্মদ তোগলক দিল্লী হইতে দৌলতাবাদে রাজধানী স্থানান্তর করুণাভিপ্রায়ে বিশেষ ব্যস্ত ও নিযুক্ত ছিলেন। তিনি ফখর উদ্দীনের এই অবিমূৰ্য্যকারিতার দণ্ডবিধানার্থ লক্ষ্মণাবতীর শাসনকর্তী কাদর পাকে সালে অগ্রসর হইতে আদেশ পাঠান। তদনুসারে কদর র্থ সুবর্ণগ্রাম অধিকার করেন। রণজয়ে উৎফুল্প হইয়া কদর খী মুসলমান সর্দারদিগকে এবং সেনাদলকে বিদায় দিয়াছেন শুনিয়া ফথর উদ্দীন উৎসাহিত হইলেন। তিনি উৎকেচিদানে বিপক্ষীয় সেনাদলকে বশীভূত করিয়া লক্ষ্মণাবতীর শাসনকর্তার প্রাণনাশ করাইলেন । তদনন্তর তিনি সুবর্ণগ্রাম রাজধানীতে আসিয়া অঙ্গীকার মত রাজকোষের ধনরত্ব বিভাগ করির দিলেন ( ১৩৪৩ খৃষ্টাব্দে ) । এ পর্য্যন্ত যে সকল পাঠান-শাসনকৰ্ত্তাদিগের নাম উল্লিখিত হইল, ঙাহাদিগের মধ্যে অনেকেই মুখে দিল্লীর প্রভুত্ব স্বীকার করিতেন, কিন্তু কার্ষ্যে প্রায় সকলেই স্বাধীনভাবে গৌড়রাজ্য শাসন করিয়া গিয়াছেন। কেহ কেহ প্রকাশুরূপে সম্রাটের অধীনতা-পাশ উচ্ছেদ করিতে গিয়া বিলক্ষণ প্রতিফলও পাইয়াছিলেন । তাহাদিগের শাসনকালে সময় সময় অরাজকতার বিষময় বহি প্রজ্বলিত হইয়া উঠিত, কথন বা গৃহবিপ্লবে রাজসিংহাসনের সঙ্গে সঙ্গে প্রজাবর্গেরও সৰ্ব্বনাশ সাধিত হইত, আবার কখনও বা রাস্তা-নিৰ্ম্মাণ প্রভৃতি শুভকর কার্য্যও মধ্যে মধ্যে অনুষ্ঠিত হইত। বাঙ্গালার পূর্ব এবং দক্ষিণাংশ তাহাদিগের হস্তগত হইলে তাহারা সমস্ত প্রদেশটর নাম বাঙ্গালা রাখেন । তৎকালে লক্ষ্মণাবতী, সুবর্ণগ্রাম এবং সপ্তগ্রামে যথাক্রমে পশ্চিম, পুৰ্ব্ব এবং দক্ষিণ বিভাগের রাজধানী প্রতিষ্ঠিত হয়। বখতিয়ার খিলজীর সময় হইতে ১৩৩০ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত সমুদায় দক্ষিণ বিহার ও কথন কখন সারণ পর্যন্ত উত্তর বিষ্কার প্রদেশ গৌড়ের শাসনকৰ্ত্তাদিগের অধিকারে ছিল। निघ्नौञ्च श्रधैौमळू यांत्रtशtग्न श्रृंt?tन भनिनकईदर्भ । খ,ঃ হিঃ অঃ বঙ্গেশ্বর সাময়িক দিল্লীশ্বর ১১৯৯ ৫৯e মহম্মদ-ই-বখতিয়ার . খিলজী (লক্ষ্মণাবতী) শাহাবুদ্দীন ঘোরী ১২০৫ ৬৯২ মহম্মদ সিরান খিলজী কুতব দীন আইবক ১১০৮ ৬০৫ আলী মর্দান খিলজী ֆ ১২১১ ৬০৮ সুলতান গিয়াস উদ্দীন আলৰ্তমাস • খৃষ্ট একাদশ শতাব্দীর রাজেন্দ্র চোলাবের একখানি গিরিগাছ ণোদিত শিলাফলকে "বঙ্গাপ দেশের" উল্লেখ দেখা যায় গৌড় খে। ] XVII 为如冷 বঙ্গদেশ ( পাঠান শাসনকর্তা ) ५,ः fरेः ब: যজেশ্বর मांभग्निक प्रिंहौ** ১২২৭ ৬২৪ নাসিরউদ্দীন বিন আলতমাস আলৰ্তমাস ১২২৯ ৬২৭ আলাউদ্দীন জানি Ֆ ১১২৯ ৬২৭ সৈফ উদ্দীন আইবক હૈો ১২৩৩ ৬৩১ তুঘানথান মুলতানা রিজিয়া २२8७ ७8» उठांख्रि আলাউদ্দীন মসউদ ১২৪৪ ৬৪২ তৈমুর খাঁ কিরাণ, ծ ১২৪৪ ৬৪২ মালিক য়ুজ বেগ তুঞ্জিলখান Ֆ २२8७ ७88 नक खेभैौन ប៉ា ১২৫৩ ৬৫১ ইখতিয়ারউদ্দীন মালিক যুজ বেগ ঐ ১২৫৭ ৬৫৬ জলালউদ্দীন মসাউদ নাসিরউদ্দীন মাহ্মদ ১২৪৮ ৬৫৭ ইজ্জ উদ্দীন বলবন ម៉្យា ১২৫৯ ৬৫৮ আরশলান খান স্বারজিনী δη ১২৬০ ৬৫৯ আরুশলান তাতার খান ծ ১২৭৭ ৬৭৬ তুঘল (সুইজউদ্দীন) গিয়াসউদ্দীন বলবন ১২৮২ ৬৮১ নাসিরউদ্দীন বঘরা থ" ( বলবনের পুত্র ) ঐ ১২৯১ ৬৯১ রুকনউদ্দীন কৈকাউস মুইজউদ্দীন কৈকোৰাৰ ফিরোজ শাহ খিলঞ্জী, আলাউদ্দীন খিলজী ১৩০২ ৭০২ সামসউদ্দীন ফিরোজ শাহ ঐ ১৩১৮ ? শাহাবউদ্দীন বঘরা শাহ মুবারক শাহ ? ? গিয়াসউদ্দীন বাহাদুরশাহ তোগলক শাহ ? ? নাসিরউদ্দীন মহম্মদ তোগলক ১৩২৫ ৭২৫ কাদর খান η ( দ্বিতীয় শাসনকাল । ) সুবর্ণগ্রামের শাসনকৰ্ত্ত বহরম খাঁর মৃত্যু হইলে, তদীর অনুচর ফখর উদ্দীন কদের থাকে কৌশলে নিহত করিয়া পূৰ্ব্ব, বাঙ্গালায় স্বাধীনতা-পতাকা উডচীন করিলেন । এই সময় দুৰ্ব্বলহৃদয় ৩য় মহম্মদ দিল্লীসিংহাসন কলঙ্কিত করিতেছিলেন। সম্রাটুহস্তে রাজকীয় শক্তির অপলাপ দেখিয়া এবং রাজপক্ষ হতবল জানিয়া মুলতান ফখর উদ্দীন স্বীয় রাজ্যবৃদ্ধি-মানসে মুখলিস থাকে লক্ষ্মণাবতী আক্রমণে পাঠাইলেন ; কিন্তু তিনি মৃতশাসনকর্তা কাদর খাঁর সুশিক্ষিত সেনাপতি আলী মুবারকের ছন্তে পরাগু হইলেন । আলী মুবারক আপনার বিজয়বাৰ্ত্ত জ্ঞাপন করিয়া সম্রাটের নিকট হইতে বাঙ্গালার মসনদ প্রার্থনা করেন। সম্রাটের আদেশপত্র আসিবার পূর্কেই তিনি আল উদ্দীন নাম