পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৫৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বরুণ o [ ৫৬১ ] বরুণ किौशः नैठरेगः नॉरेमाः औभग्नडप्रदरिउम्। সংখ্যা অষ্ট সছল, কিন্তু তাহার চতুগুণ, অর্থাৎ বত্রিশ লবণ্যামৃতধারাভিস্তপয়স্তমিব প্রজা: | হাজার জপ করিতে হইবে। তিনদিনের পর চতুর্থ দিনে এই রাজহংসসমান্ধং পাশব্যগ্রকরং শুভম্। জপের সমাপ্তি । পুত্বরাদ্যৰ্গণৈঃ সৰ্ব্বৈ সমস্তাং পরিবারিতম্। •গৌর্য্য কাস্ত্য চামুগতং নদীভিঃ পরিবারিতম্। নাগৈৰ্যাদের্ণগণৈযুক্তং ব্রাহ্মণামিব চাপরং ॥ সৃষ্টিসংহারকর্তারং নারায়ণমিবাপর।।" এইরূপ ধ্যান করিয়া পরে পূজা করিতে হইবে। বরুণের মন্ত্ৰ-ওঁ বোঁ । . “অষ্টাবিংশান্তবীজেন চতুর্দশস্বরেণ চ। অৰ্দ্ধেন্দুবিন্দুযুক্তন প্ৰণবোদীপিতেন চ ॥” (হয়শীর্ষপঞ্চরাত্ৰ) | প্রতিমায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা করিয়া প্রণব দ্বারা নিবোধমুদ্র প্রদর্শন করিতে হয়। অঙ্গুষ্ঠ ও মুষ্টি অন্তর্গত করিলেই নিবোধমুদ্র হইয়া থাকে। পরে পাশযুদ্রায় দেবতার সান্নিধ্য করিয়া । গন্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ ও নৈবেদ্যাদি দ্বারা পূজা করিতে হয়। “প্রতিমায়াং স্থিতিং কৃত্ব প্রণবেন নিবোধয়েৎ । পূঞ্জয়োগন্ধপুষ্পাীে: সান্নিধ্যং পাশমুদ্রয়া।” (হয়শীর্ষ) বরুণের নমস্কার-মন্ত্র যথা— “বরুণো ধবলে বিষ্ণু পুরুষো নিম্নগাধিপম্। পাশহস্তে মহাবাহস্তস্মৈ নিত্যং নমো নমঃ ॥”(জলাশয়োৎসর্গত) দেশে অনাবৃষ্টি দেখা দিলে বরুণাচনা ও বরুণমন্ত্র জপে স্ববৃষ্টি হয়। অনাবৃষ্টির কারণ বরুণাচনা করিতে হইলে তখন স্বতন্ত্র ধ্যান আছে। সেই ধ্যানে বরুণের রূপ চিন্তা করিয়া র্তাহাকে নমস্কার করিবে । “পুষ্করবর্তকৈমৈখৈ: প্লাবয়ন্তং বস্থঙ্করাম্। বিছাগর্জিতসয়দ্ধং তোয়াত্মানং নমাম্যহম্। যন্ত কেশেষু জীমূতো ন্য: সৰ্ব্বাঙ্গসন্ধিযু। কুক্ষে সমুদ্রাশ্চারস্তস্মৈ তোয়াত্মনে নমঃ ॥” এইরূপ ধ্যান করিয়া মানসোপচারে বরুণকে আরাধনাপূর্বক মূল মন্ত্র জপ করবে। জপের পূৰ্ব্বে বিনিয়ােগ করিয়া লইতে হয়। যথা—“প্রজাপতিঋষি পছন্দো বক্ষণে দেবতা এতাবদ্রাষ্ট্রমভিব্যাপ্য স্বকৃষ্টাৰ্থং জপে বিনিয়োগঃ।” মন্ত্র গুরুমুখ হইতেই জানিয়া লইতে হয়। সেই মন্ত্র যথা “নাভিমাত্রং জলে স্থিত্বা জপেষ্মন্ত্ৰং প্রসন্নধী । বস্তুসহস্রং জাপদ্মগ্রং ত্রিদিনং ব্যাপ্য যত্নতঃ ॥” অথবা"টুসহস্রং জপেন্নিত্যং তদ বৃষ্টির্ভবেন্ধ বম্।।” (ধৰ্টকৰ্ম্মদীপিক) কেহ কেহ অনাবৃষ্টিকালে বরুণের একাক্ষর মন্ত্র জপেরও ব্যবস্থা করেন। একাক্ষর মন্ত্র ‘বং’ । মমু বলিয়াছেন,—মহাপাতকী ব্যক্তির যে, ধন দণ্ড করা হইবে, সাধুচরিত্র রাজা তাহা কখন গ্রহণ করিবেন না। কেন না লোভে পড়িয়া তাহা গ্রহণ করিলে, সেই মহাপাতকীর দোষেই র্তাহাকে লিপ্ত হইতে হয়। এই জন্ত জলে প্রবেশ করিয়া রাজ সেই দণ্ডদ্বারা লন্ধ ধন বরুণকে অথবা সস্থত্তি-সম্পন্ন শাস্ত্রজ্ঞ ব্রাহ্মণকে দান করবেন। কারণ, বরুণ দগুকৰ্ত্ত, তিনি রাজাদিগেরও দণ্ডধর। আর যিনি বেদপারগ ব্রাহ্মণ তিনি সৰ্ব্ব জগতেরই প্রভু * (মন্ত্র ৯ অঃ ) অতি প্রাচীন কাল হইতেই জলাধিষ্ঠাতা বরুণদেবের উপাসনা প্রচলিত আছে। ঋগ্বেদে তিনি রাজা, বিশুদ্ধ বল, বিমানচারী, বেগবান ও পরাক্রমশালী বলিয়া কীর্তিত হইয়াছেন। উক্ত রাজা বরুণ স্বর্য্যের ক্রমান্বয়ে গমনার্থ পথ (উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ন মাগ) বিস্তার করিয়া থাকেন। তিনি মূলরহিত অন্তরীক্ষে থাকিয়া বননীয় তেজঃপুঞ্জ উদ্ধে ধারণ করেন, সেই রশ্মিপুঞ্জ অধোমুখ, কিন্তু তাহার মূল উৰ্দ্ধে, তদ্বারা তিনি জীবের মরুণ রোধ করেন। তাহার শত সহস্র ওষধি আছে, অর্থাৎ তিনি ওষধিপতি। তিনি নিঋতিকে পরাভূখ করিয়া মনুষ্যদিগের দূরিত নাশ করিতে সমর্থ। তিনি পরমায়ু দান ও গ্রহণকারী, তাহার আজ্ঞায় রাত্রিযোগে চন্দ্র দীপ্যমান হয় ; তিনি বিদ্বান ও অহিংসিত বন্ধনমোচনকারী ও মুক্তিদাতা এবং তাহার কৰ্ম্মসমূহ অপ্রতিহত। ‘হে বরুণ ! নমস্কার করিয়া তোমার ক্রোধ অপনয়ন করি, যজ্ঞের হবা দানদ্বারা তোমার ক্রোধ অপনোদন করি । হে অসুর ! হে প্রচেতঃ ! হে রাজন! আমাদিগের জন্য এই যজ্ঞে নিবাস করিয়া আমাদের কৃতপাপ শিথিল কর। হে বরুণ! আমার উপরের পাশ উপর দিয়া, নীচের “ওঁ বুটরিহানাব্যস্তরয়ো মরুতাম্পৃশতীং গচ্ছ বশীপরিপূজা দিবং গছত তেনো বৃষ্টিমাবহ ।” এই মন্ত্র সহপ্রবার জপের পর নিশ্চয় বৃষ্টি হইবে। মন্ত্রাস্তর यथा-कूर्च्छ गकौ ७ मांब्रारौज, (ह डै इं`, यहे जाफ्द्र मज शक् िनांछि *र्षांख् अरण भश्च श्हेब्रा ख* कब्र श्छ, ठरव अनांबूटेि দূর হয়, এবং সদ্য সদ্য দেশে মহাবৃষ্টি হইতে থাকে। মন্ত্র জপের XVII > 3 > •trनाौिष्ठ नृण: माधूंश’शशiष्ठङ्गिनां १नम् । জাদানপ্ত তয়োভাৰেল দোষেণ লিপ্যতে ॥ অপর প্রষেপ্ত তং দ্বওt যকৃপায়োপপাদয়েৎ । শ্ৰতবৃত্তোপপয়ে বা ব্রাহ্মণে প্রতিপাদয়েৎ ॥ দশো দণ্ডগু বরণে রাজ্ঞাং দপ্তধরে হি স: | DH BBD DBB BBBS BBBBHD HSDB SYS