Cotel গোগুকিরী ( স্ত্রী ) একপ্রকায় রাগিণী । , "গোগুকিীরাগেণ রূপক্ষতালেন গীয়তে।” (গীতগোবিল) গোগুন্ত্রী (স্ত্রী) গোওকিয়ী রাগিণী । গোগুবন, সাধারণতঃ গোণ্ডৰান নামে খ্যাত। গোওজাতির বাস থাকায় এই নাম হইয়াছে। মুসলমানের ইহার গোণ্ডবন নাম দিয়াছে। বর্তমান নাম মধ্যপ্রদেশ । { গোড় ও মধ্যপ্রদেশ দেখ। ] গোগুবা, সিংহভূমের অন্তর্গত একখানি গ্রাম। বড় বাজারের ১৬ মাইল দক্ষিণপশ্চিমে চাইবাসা বাইবার পথে অবস্থিম্ভ। গোওগ্রাম এবং ধেমনালালার নিকটবর্তী বিজক পাহড়েয় পাদদেশে কয়েকখানি শিলালিপি থোদিত আছে। ইহায় মধ্যে দুইখানি শম্ভুকাকৃতি অক্ষরে ও অপর দুইখানি উণ্টান উড়িয়া অক্ষরে খোদিত। শেষোক্ত দুইখানি শিলা, ফলক দেখিয়া অনুমান হয় যে উড়িবার রাজা মুকুন্দদেবের সমকালে কোন সময়ে এই লিপি খোদিত হইয়া ছিল। উক্ত মুকুন্দদেব হুগলি পর্যন্ত রাজত্ব করিয়াছিলেন এবং তঁহারই রাজাকালে এই গ্রামে উভয় প্রদেশের প্রধান ব্যবসাস্থান ছিল । উক্ত শ,কাকৃতি অক্ষরগুলি বহু প্রাচীন। কানিংহাম সাহেব অনুমান করেন যে রাজা মুকুন্দদেবের বছপুৰ্ব্বে খৃষ্টীয় aম শতাব্দীতে রাজা শশাঙ্ক রাজত্ব করিতেন। র্তাহার সময়ে ঐরূপ অঙ্গর প্রচলিত ছিল। তখন হইতেই এই গ্রামের অবস্থা সমৃদ্ধিশালী। গোণ্ড, উত্তর-পশ্চিমের ছোটলাটের অধীন অযোধ্যায় ফয়জাবাদ বিভাগের অন্তর্গত একটা জেলা। অক্ষা ২৬° ৪৬ হইতে ২৭° ৫' উঃ ও দ্রাঘি ৮১° ৩৫′ হইতে ৮২° ৪৮' পূঃ । ইহার উত্তরসীমা হিমালয়ের নিম্নতর পর্বতশ্রেণী, পুৰ্ব্বে , বস্তি জেলা, দক্ষিণে ফয়জাবাদ, বারাবান্ধী ও ঘর্ঘরা নদী এবং পশ্চিমে বরাইচু। ভূপরিমাণ ২৮২৪ বর্গমাইল । সমগ্র জেলাই একটা সমতল ক্ষেত্র বলিয়া বোধ হয় । श्रन छाप्न अझ छक्र ७ अक्क निम्न श्रेझाtश्। हेइम्न मtषा কোথাও জাস্ত্ররন, কোথাও বা সারি সারি মহুয়া গাছ দেখা যায়। জেলার ভূমি তিনভাগে বিভক্ত-তরাই, উপরशं★ ५दर ऊब्रशङ्ग। उब्राहे ब लश फूभि cछणांद्र फेख्द्र गैौष श्रेष्ठ नक्रिभांख्भूि१ ब्रांसौ नौद्र झूहेमाहेण नक्रिन পৰ্য্যন্ত আসিয়াছে, ইহার মধ্যে বলরামপুর ও উত্রেীলা নগর অবস্থিত। এই স্থানের জমি কর্দমময়, কেবল যে বে স্থানে गोर्सफैत्र जगावाङ cजगांङ्ग शक्षा नििग्न थबाश्डि श्रेछ। ब्राउँौ ७ पूर्फौ ब्रांडी बौष्ठ थक्लिबांtए, cनहे cगरे प्रांप्न y ՖՀG [ 82%. , (朴も - दशाब्र गमन्न भांशफ़एषौफ़ थांशूकाण्द्र गौफ़्ग्रा बांनूडूमिष्ठ পরিণত ছুইয়াছে। তরাই ভূমির পর হইতে গোণ্ডানগরের দুইমাইল দক্ষিণ পর্যন্ত উপরন্থার বা উচ্চ ভূমি। এখানকার জমি দোমাট অর্থাৎ কাদা ও রালি সংযুক্ত। ইহার পর ঘর্ঘরা নীয় উপকূল পর্যন্ত তরছার বা নাবাল জলাভূমি বিস্তৃত। তিন প্রকার জমিই সমধিক উৰ্ব্বর। জেলায় উত্তরপশ্চিম হইতে দক্ষিণপূৰ্ব্বমুখে বুড়ী রাষ্ঠী, রাষ্ঠী, মুবাহন, কুবান, বিপূছি, চম্নাই, মনূষর, তিরছি, সরযু ও पर्पङ्ग नी - হিত । এই নদীগুলির মধ্যে ঘর্ঘর ও রাষ্ঠী নদীতেই নৌকাযোগে ব্যবসা চলিয়া থাকে। রাষ্ঠী নদীতে বর্ষাকাল ভিন্ন অপর সময়ে নৌকা বাতায়াত করিতে পারে না । জেলায় মধ্যভাগে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলস্রোত অাছে। গ্রীষ্মের সময় শুকাইরা যার এবং তৎসমুদায়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সাল, মহুয়া ও জামুন গাছ জন্মিয় থাকে। এখানকার নদীকূলবৰ্ত্তী চোরাবালি অতিশয় তয়াবহ। স্থানে স্থানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র হ্রদ দৃষ্ট হয়। ঐ হ্রদের জল হইতে চাসবাসের বিশেষ সুবিধা হইয়া থাকে। জেলার উত্তরাংশে পৰ্ব্বতের সীমান্তবর্তী গবর্মেন্টের ইজারণকৃত বনবিভাগে শাল, ধাম, আবলুশ ও বাবলাগাছই অধিক । এই বনে ব্যাঘ্ৰ, চিতাবাঘ, ভল্লুক, নেকড়েবাঘ, কালসার প্রভৃতি নানা জাতীয় হরিণ ও বনবরাহ দৃষ্ট হয়। নদীতে মাছ, কুম্ভীর ও কচ্ছপ অসংখ্য । কাদাখোচা, বনকুকুট, ডারুই, ময়ুর, পেরু ও পারাবত প্রভৃতি পক্ষীও ষথেষ্ট দেখা যায়। এই জেলার প্রাচীন ইতিহাস শ্রাবস্তীনগরের পুরাতত্ত্বের সহিত সংবদ্ধ। কুৰ্ম্ম ও লিঙ্গপুরাণে এই ভূভাগ গৌড়দেশ বলিয়া বর্ণিত হইরাছে। সুর্য্যবংশীয় শ্রাবন্তিপুত্র বংশক এইখানে শ্রাবস্তীনগরী নিৰ্ম্মাণ করেন । ঐ নগরে শ্রীরামচত্রের পুত্র লবের রাজধানী ছিল। ঐ নগরের বর্তমান নাম শেঠমহেটু। [ শ্রাবতী ও গৌড় দেখ। ] খৃষ্টীয় ২য় শতাব্দীতে অযোধ্যারাজ বিক্রমাদিত্যের রাজত্ব সময়ে এই রাজ্য অধিকতর সমৃদ্ধিশালী হয়। কিন্তু তাহার । মৃত্যুর ত্রিশ বৎসরের মধ্যে গোণ্ডায় রাজদণ্ড গুপ্তরাজগণের হস্তে আইসে। ব্রাহ্মণ্য ও বৌদ্ধধৰ্ম্মের পরম্পর বিদ্বেবিতায় এই নগর ক্রমে উৎসন্নপ্রায় হয় । চীনপরিত্রাজক যখন শ্রাবস্তী ও কপিলবাস্তু নগর দর্শনমানসে আসেন, তখন তিনি উক্ত দুইটী নগরের মধ্যস্থিত পথসমূহ বনজঙ্গলে পরিপূর্ণ দেখিয়াছিলেন। ইতিহাসপাঠে জানা যায় বে গোণ্ডার ● "झवग्लिश्रृ5भश्tरुव ह१*कछ फtड ऐछ१९ ! , निर्द्विङ tदन आीषणेौ tशोफूtशt* किtछांखनाः ॥" गिज% ४१७ ।। 意
