জাতি-বিভাগ * + .প্রজাপতি ইচ্ছা করিলেন, “আমি জন্মিব’ ; তিনি মুখ হইতে ত্রিবৃৎ নিৰ্ম্মাণ করিলেন, তৎপরে অগ্নিদেবতা, গায়ত্রীছন্দঃ, রথন্তরলাম, মনুষ্যদিগের মধ্যে ব্রাহ্মণ এবং পশুগণের মধ্যে অজ ( মুখ হইতে ) উৎপন্ন হইল। মুখ হইতে হুষ্ট বলিয়াই তাহারা মুখ্য। বক্ষ ও বাহুযুগল হইতে পঞ্চদশ (স্তোম ) নিৰ্ম্মাণ করিলেন। তৎপরে ইন্দ্রদেবতা, ত্ৰিষ্টভ ছন্দ, বৃহৎসাম, মনুষ্যগণের মধ্যে রাজস্য এবং পশুগণের মধ্যে মেষ স্থষ্ট হইল, বীর্য্য হইতে উৎপন্ন বলিয় তাহাবা বীৰ্য্যবান। মধ্য হইতে সপ্তদশ (স্তোম ) নিৰ্ম্মাণ করিলেন । তৎপরে বিশ্বেদের দেবতা, জগত চন্দঃ, বৈরূপসাম, মনুষ্যগণের মধ্যে বৈশ্ব এবং পশুগণের মধ্যে গোগণ স্বস্ট হইল ; অন্নাধার হইতে উৎপন্ন বলিয় তাহারা অন্নবান ; ইহাদের সংখ্য বহু, কারণ বহুসংখ্যক দেবতাও পরে উৎপন্ন হইয়াছিল । তাহীর পা হইতে একবিংশ ( স্তেম) নিৰ্ম্মাণ করিলেন, পয়ে অমুষ্ট পছন্দঃ, বৈরাজসাম, মনুষ্যগণের মধ্যে শূদ্র ও পশুগণের মধ্যে অশ্ব স্বস্ট হইল। এই অশ্ব ও শূত্রই ভূতসংকাশী, (বিশেষত: ) শূদ্র যজ্ঞে অনুপযুক্ত কারণ একবিংশ ( স্তেমের ) পর আর কোন দেশত। স্বস্ট হয় নাই। পা হইতে উৎপন্ন বলিয়া উভয়ে ( অশ্ব ও শুদ্র ) পত্ত অর্থাৎ পাদদ্বারা জীবন রক্ষা করিবে । বাজসনেয়সংহিতার অন্যস্থলে" আবার লিখিত আছে— “তিস্বাভরস্তুবত ব্ৰহ্মাস্বজ্যত ব্রহ্মণস্পতিরধিপতিরাসাৎ ৷” ( ১৪২৮ ) পঞ্চদশভিরস্তুবত ক্ষত্রমস্থঙ ত ইন্দ্রোহধিপতিরাসীং ।’ ( ১৪২৯ ) “নবদশভিরস্তুবত শূদ্রার্যাবস্বজ্যেতামহোবাত্রে আধিপত্নী আস্তাম্।।” ( ১৪:০)* ( প্রজাপতি ) ( প্রাণ, উদান ও ব্যান এই ) তিন দ্বারা স্তব করায় ব্রাহ্মণ, ইষ্ট হইল, ব্রহ্মণস্পতি অধিপতি হইলেন । হস্ত ও পদাঙ্গল দশ, করযুগ ও বাহুযুগ এবং নভির উদ্ধভাগ এই ) পঞ্চদশ দ্বার স্তব করিলে ক্ষত্রিয় কৃষ্ট হইল ; ইন্দ্র অধিপতি হইলেন । ( এবং দশাঙ্গুলি ও শরীরের উদ্ধাবস্থ ছিদ্ররূপ নব প্রাণ এই ) উনিশদিয়া স্তৰ করিলে শূদ্র ও বৈশ্ব স্বল্ট হইল । অহোরাত্র অধিপতি হইলেন । -
- 'তিন্মভি: প্রাশোনবানৈয়ন্তেীং ব্ৰহ্ম ব্রাহ্মণজাতিঃ স্বঃ ব্রহ্মণস্পতিব্ৰাহ্মণজতে: बांभाडू९ ' '
পঞ্চদশভিং দশ হন্তসুলয় করেী বাছু নাভেরুদ্ধভাগশ্চ তৈরম্ভবত তত: ক্ষত্ৰং ক্ষত্রিয়ঞ্জাতি: স্থষ্ট ইগ্রঃ ঐশ্বৰ্য্যশালী ভদভিমানী দেবঃ স্বামীভূৎ।' ‘মবদশভি: निर्भश्खदूिलग्: DBBBBBBB BBBBBBBgg BBS BBBBS BBBBBBBS ggS DD DDBBBS BBBBB BBtttDBBBBB S BBBB BBBS S S
