অনুক্রমণিকা «πωθΦωπο এমন এক দিন গিয়াছে, যে সময়ে ৰঙ্গের জাপাময়-সাধারণের বিশ্বাস ছিল cष जामांप्नब dहे बजङ्गम जाशन ७ श्रूज मांज श्रेणै बtर्भद्र बन जाएइক্ষত্রিয় ও বৈশ্ব নাই। এমন কি, সেই সময়ে সমাজের প্রধান অঙ্গ ক্ষত্রিয়বৈশ্বের নাম পৰ্য্যন্ত অনেকে বিস্মৃতিসলিলে বিসর্জন দিয়াছিলেন। এরূপ অভূতপূর্ব আত্মবিস্মৃতি ঘটিবার কারণ কি ? খৃষ্টীয়ু ১৬শ শতাব্দীতে বলীয় হিন্দু गमांtछब्र छे”ब्र छूहे जन भशंज़ा। अगाथाब्रन श्रांशि°उा दिखांब्र कब्रिग्नांश्लिन, সেই দুই মহাত্মা অপর কেহ নহেন—স্বয়ং স্মাৰ্বভট্টাচাৰ্য্য রঘুনন্দন ও বাচস্পতি মিশ্র। স্মাৰ্বভট্টাচার্য্যের নিবাগ নবদ্বীপ, মিশ্ৰঠাকুর মিথিলাবাসী ছিলেন। একের প্রভাব সমস্ত দক্ষিণ-বাঙ্গালায় ও অপরের প্রভাব উত্তরবঙ্গে অপ্রতিহত ছিল । এই দুই জনের স্মৃতিনিবন্ধ অভ্রান্ত শাস্ত্রস্বরূপে সমস্ত বঙ্গের সকল টোলে নিত্য অধীত হইত। সুতরাং উহাদের অভিমত শাস্ত্রানভিজ্ঞ জনসাধারণের নিকট যে বেদবৎ গৃহীত হইবে, তাহাতে সন্দেহ কি ? তাহারা দুইজনেই ঘোষণা করিয়াছিলেন, ‘ক্রমে ক্রমে ক্রিয়ালোপ ও ব্রাহ্মণ আদর্শনহেতু এই সকল ক্ষত্রিয়জাতি বৃষলত্ব প্রাপ্ত হইয়াছেন।” ১ ঐ সঙ্গে তাহারা আরও স্থির করিয়া লইয়াছিলেন যে ক্ষত্রিয় ত নিঃশেষ হইয়াছে, বৈশ্বগণও এই সঙ্গে শূদ্ৰস্থ প্রাপ্ত হইয়াছে। ক্ষত্রিয় ও বৈশ্য জাতীয় বলিয়া কেহ পরিচয় দান করিলেও স্মাৰ্ত্তভট্টাচাৰ্য্যপদামুস্থত বঙ্গীয় স্মাৰ্ত্তসমাজ তাহাকে শূদ্র বলিয়াই গ্রহণ করিতেন। এমন কি স্মাৰ্ত্তগণ ঐ দুই শ্রেষ্ঠ জাতিকে নিতান্ত অভিশপ্ত মনে করিয়া র্তাহাদিগের স্ব স্ব বর্ণোচিত অধিকারদানেও একান্তই কুষ্টিত ছিলেন। উচ্চ ধৰ্ম্মানুষ্ঠান ত দূরের কথা, ক্ষত্রিয়-বৈশ্বসন্তান সংসার-যন্ত্রণা ভুলিবার জন্য এবং পরমমোক্ষপদ লাভের জন্য সন্ন্যাসধৰ্ম্ম গ্রহণ করিতেও পরিবেন না, এরূপ অযৌক্তিক ও নীতিবছিভূত শাসন-প্রচার করিতেও স্মার্ক্সপ্রবর পরামুখ হন (> ) “শনকৈৰ ক্রিালোপাদিম; ক্ষরিজাতন্ত্র । , বৃষলম্বং গতাঃ লোকে জাহ্মণাদর্শনেম চ ॥” ( ময় ১•a? )
