পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

औदयूख्ि ኟ8ዓ پناحیه শব্দাতীতং ত্রিগুণরহিতং প্রাপ্য তত্ত্বাববোধং । নিস্ত্রৈগুণ্যে পখি বিচরতাং কে বিধিঃ কে নিষেধঃ ॥ —শুকাষ্টক । سلامي যে সকল মহাত্মা তত্ত্বজ্ঞান লাভ করিয়া নিস্ত্রৈগুণ্য পথে বিচরণ করেন, তাহার পক্ষে কিছুই ভেদাভেদ নাই । ঐরুপ ব্যক্তির পাপপুণ্য বিশীর্ণ হইয়া যায়, ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম ক্ষয় প্রাপ্ত হয়, সংসার এবং বৃত্তি অর্থাৎ—ইন্দ্রিয়াদির ধৰ্ম্ম সমুদয় বিনষ্ট হইয়া যায়। তখন তিনি কেবল শাতীত ও গুণত্রয় শূন্ত ব্ৰহ্মতত্ত্ব জ্ঞাত হইয়া বিচরণ করিতে থাকেন। এইরূপ অবস্থা প্রাপ্ত হইলে সে সন্ন্যাসী, পরমহংস-বাচ্য হন । পরমহংস অবস্থায় বেদাদি শাস্ত্রের বিধি- সিস্বেধ দ্বারা আর বন্ধন সম্ভব হয় না । পরমহংস সন্ন্যাসী শাস্ত্রের নিগুঢ়াৰ্থ সকল ব্যাখ্যা করিবেন, বিষয়বিমূঢ় লোক সকলকে তত্ত্বোপদেশ দ্বারা প্রবুদ্ধ করিবেন, শাস্ত্রীয় গুহরহস্ত গ্রন্থকারে প্রাচার করিয়া সধারণের সংশয়-গ্রন্থির উচ্ছেদ ও ভ্রাস্তির শাস্তি করিয়া দিবেন। অধিকাংশ হিন্দু-শাস্ত্র এবং প্রাধন প্রাধান ভাস্থ্য ও টীকাকার সকলেই পরমহংস সন্ন্যাসী । পরমহংস পুণ্যতীর্থে কিম্বা পবিত্রপ্রদেশে বাস করিবেন এবং যথাশক্তি পৰ্য্যটন পূৰ্ব্বক দেশে দেশে জ্ঞানোপদেশ দান করিয়া লোকদিগকে পবিত্র করিবেন । জগতের সৰ্ব্বপ্রকার হিতসাধনই পরমহংসজীবনের মহাব্ৰত । সমস্ত লক্ষণ মিলাইয়া সন্ন্যাসী দেখিতে পাওয়া বড়ই দুৰ্ল্লভ । তাইবলিয়া কেহ যেন সন্ন্যাসীর নিন্দ করিওনা । কেন না, দেবাদিদেব মহাদেব বলিয়াছেন, যে ব্যক্তি বিষ্ণু, শাস্ত্র ও সন্ন্যাসীর নিন৷ করে, সে ব্যক্তি যাট হাজার বৎসর বিষ্ঠার কৃষি হইয়া কালাপন করে। युषं क्षु