জীবন্মুক্তি ՀՖՖ AMMMM AMMMAAA AAAA AAAAMMAAA AAAA SAAA AAMAMMM MMMMMMMS MAeM AAA AAAA AAAA AAAA AAAS S AAAA S خيي پهصي কোথায় ?—ধনে জনে, বিদ্যাবুদ্ধিতে, খ্যাতি প্রতিপত্তিতে কিম্বা মান, যশ প্রভৃতি অনিত্য পার্থিব পদার্থে কেহ কখনও সুখী হইতে পারে নাই ; সুতরাং তাহাতে তোমারও স্বধী হইবার সম্ভাবনা নাই। তুমি নিজেই আনন্দময় ; তুমি তোমার স্বরূপ জানিতে পারিলেই সুখী হইবে। যে ব্যক্তি ভগবান মানেন কিন্তু মুখ চায়,আর যে ব্যক্তি মুখ চাহেনা, ভগবান লাভ করিতে ব্যাকুল তাহারা উভয়েই প্রকারাস্তরে একবস্তুব ভিখারী। কেননা, মুখ যে মুখস্বরূপ ভগবান ব্যতীত কোথাও নাই, আবার ভগবান লাভ করিতে পারিলেই সুখলাভ হইয়া থাকে, সুতরাং উভয়েই এক পথের পথিক । কিন্তু অনভিজ্ঞ স্থলদশী ব্যক্তি তাহাদের নাস্তিক ও ভক্ত নামে আখ্যা দিয়া জগতে দলাদলি ও হিংসাম্বেষের স্বষ্টি করিবে। প্রকৃত ভগবস্তুক্তব্যক্তি যদি ত্রীকৃষ্ণের নিন্দ করে, তবু তাহাকে নাস্তিক বলিও না ; কারণ সে ঐকষ্ণকে ভগবান বলিয়া জানেনা বা বুঝিতে পারে নাই । সেরূপ ধাৰ্ম্মিককেও বৈষ্ণবের কৃষ্ণভক্ত বলিয়া স্বীকার করা কর্তব্য । আমরা সকলেই প্রধাছের বারি – অনন্তধামের যাত্রী ; যদিও আপন আপন বাসস্থান হইতে যাত্রা করায় নানা পথের স্বষ্টি হইয়াছে, তথাপি সকলের গতি একই কেন্দ্রে –ভগবচ্চরণে । তবে আর হিংসা বিদ্বেষ, দ্বন্দ্ব-কোলাহল কর কেন ? যদি সুখ চাহ সৰ্ব্বাবচ্ছেদে ভগবানের শরণাগত ইও, তাহার কৃপায় অনন্ত সুখশাস্তির অধিকারী হইয়া নিত্যধাম প্রাপ্ত হইবে। অতএব ধৰ্ম্মলাভ করিতে কাহারও কোন বাধা হইতে পারেন । যে কোনও একটা মতের আশ্রয়ে পরিচালিত হইতে পারিলেই কৃতার্থ হইতে পরিবে । একটা অলিপিল সাহায্যে আত্মহত্যা করা যায়, কিন্তু অপরকে হত্যা করিতে হইলে যুদ্ধশিক্ষা ও ঢাল তরবারির প্রয়োজন হয়। তন্ত্রপ নিজে ধৰ্ম্মলাভ করিতে কোনই বেগ পাইতে হয় না। তবে যাহারা লোকশিক্ষা দিয়া থাকেন, তাহাদিগকে নানাশাস্ত্র, নানাপথ, নানামত-বিভিন্ন
