দুঃখ সাংখ্যদর্শনের মতে-–ছুঃখনিবৃত্তির জগুই স্ত্রঞ্জিজ্ঞাসা হইয়াছে, লোক সকল যখন প্রতিনিয়ত দুঃখে পীড়িত হইয়। ऊंशाश्रछ अब्रभृङ्क्र' श्:थ श्रडिङ्गलं श्रेष्डू गागि, তখন পরম কাকুণিক কপিলদে ব ভূতগণের প্রতি দয়fপরবশ হইয়া দু:থোদ্ধারের উপায় পঞ্চবিংশতি তত্ত্বজ্ঞানের বিষয় উপদেশ করিয়াছেন । এই জ্ঞান হইলে দুঃখের ক্ষয় হয় । যদি এ জগতে দুঃখ বৰিয়া কোন জিনিস না থাকিত, নিত্য পদার্থের ন্যায় যদি তাহার নিবৃত্তি না হইত ও এই ठू:थं °ग्निरुङ्ग ग़नि अङिभंग्र कठेशांक्षा श्ट्रेङ, ऊाश श्हे८ल *ांशख्रि छनग्न श्रां दशं कछ झिल न! । शृ१न ¢¢थt यांप्र, श्रुःtषां९?खि श्ञ, उiशन श्रावांद्र क्षश्न७ श्ञ, ५हेछछ “দুঃখত্রয়াভিঘাতজিজ্ঞাসা তদবঘাতকে হেন্তে । ੋ সাপার্থ চেৎ নৈকান্ত তাগুতে ভাবাং ॥” ( তত্ত্বকেী' ) দুঃখত্রয়ের বিনাশই এস্থলে জিজ্ঞাস্ত, যদিও তাহার ক্ষণিক অবসানের হেতু প্রত্যক্ষগোচর হয়, কিন্তু একান্ত ও অত্যন্ত । নিবৃত্তি হয় না, હશેઃ জিজ্ঞাসা নিম্প্রয়োজন নহে । দু:খত্ৰয়ের বিনাশই এস্থলে জিজ্ঞাস্ত । এই মতে ইঃখ ত্রিবিধ মাধ্যাত্মিক, অধিদৈবিক ও আধিভৌতিক । ইহার মধ্যে আধ্যাত্মিক দুঃখ দ্বিবিধ শারীরিক ও মানসিক । বাত, পিত্ত ও শ্লেষ্মার বৈষম্য নিমিত্ত যে দুঃখ হয়, তাছাকেই শারীরিক দুঃখ কহে । কাম, ক্রোধ, লোভ ও মোহদি নিবন্ধন দুঃখ মানসিক । আধিভৌতিক দুঃখ চারিপ্রকার-ভূত সকল হইতে উৎপন্ন, জরাযুজ, অগুজ, স্বেদজ ও উদ্ভিজ্জ হইতে উৎপন্ন, ফণা মনুষ্য, পশু, পক্ষী, সরীস্বপ, দংশ, মশক প্রভৃতি স্থাবরাদিজনিত দুঃখ । অধিদৈবিক অর্থাৎ দেবতা হইতে উৎপন্ন যথা—ণীত, উষ্ণ, বাত, বর্ষ ও বজ্রপতনজনিত ক্লেশ । এই ত্ৰিবিধ দুঃখের বিনাশই একমাত্র শাস্ত্রজিজ্ঞারি উদ্দেশু, बांशप्ङ এই দুঃখত্রয় নাশ প্রাপ্ত হয়, তাহাই হেতু । এই সকল দুঃখের ক্ষণিক নাশ হইতে দেখা যায় । *কহ কেহ কছেন, এই সকল দুঃখবিনাশের নিমিত্ত শত শত উপায় আছে । শারীরিক দুঃখনিবৃত্ত্বির জন্য চিকিৎসক কর্তৃক নানাবিধ উপায় নিৰ্দ্ধারিত আছে। মানসিক দুঃখ প্রতীকারের জন্য মনোজ্ঞ স্ত্রী, পান, ভোজন প্রভৃতি উপায় বিদ্যমান আছে। নীতি, শাস্ত্রাভ্যাস-কুশলতা প্রভৃতি অবলম্বন করিলে অধিভৌতিক দুঃখ নিবৃত্তি হয় । অধিদৈবিক দুঃখ প্রতীকারের জন্ম মণিমন্ত্রেীষধাদি প্রভৃতি সহজ উপায় আছে । - o এই সকল দুঃখ প্রতীকারের উপায় সত্য, কিন্তু ইহাতে ऋगिक निखि श्छ बप्प्ले, ७ कास्त्र ७ अज्राख निवृखि रुब न, { جه ولا } איש একান্ত ও অত্যন্ত দুঃখ নিবৃত্তিই সকল দর্শন শাস্ত্রেরই প্রধান উদেপ্ত। যেমন ক্ষুধা হইলে ভোজন কৰিলে ক্ষুন্নিবৃত্তি । আবার পরক্ষণে ক্ষুধা হয়, সেইরূপ এই সকল উপায়ে । নিবৃত্তি হইলেও একান্ত ও অত্যন্ত দুঃখনিবৃত্তি হয় না, আবার পরক্ষণে দুঃখনিবৃত্তি হওয়া অসম্ভবপ দি *:भ कळ शूtठेtभाग्न चाब्र! श्:४निषूखि श्ब्र मा, किरू भाष्ट्रथतिक अर्थ९ বৈদিক ক্রিয়াকলাপ দ্বারা श्:ं निखि श्रृड १Irतः। এ সম্বন্ধে তত্বকৌমুদীতে লিখিত আছে— "বাম্বশ্ববিক সঙ্কবিগুংিক্ষাতিশযুক্ত। • তদ্বিপরীত: শ্রেয়া ব্যক্তব্যেক্তজ্ঞানবিজ্ঞানাং if (তাৰেী } দৃষ্ট্রের স্থায় আমুশ্রবিকও অসম্পূর্ণকারণ, তাছাও অবি, শুদ্ধি ও ক্ষয়াতিশয়যুক্ত তাহার বিপরীত অর্থাৎ ব্যক্ত অব্যক্ত এবং জ্ঞেয় "মনই শ্ৰেয়: ত্রিবিধ ફાર્મ જ્ઞા:ો ભાજિત Ri, কোনকালেও পুনরুৎপন্ন হইবে না, এইরূপ ভাব বিনিবৃত্ব হইলে বা বিনষ্ট হইলে তাছাকে আত্যন্তিক দুঃখ নিবৃদ্ধি दणा शाग्न । * * সামান্যাকারে দুঃখ নিবৃত্তি হওয়া সামান্ত পুরুধার্থ, কিন্তু আত্যন্তিক দুঃখনিবৃত্তি আত্যন্তিক পুরুষাৰ্থ । ইহার অপর নাম পরম পুরুষাৰ্থ । তাহার কারণ এই যে, ঐস্কপ দুঃখনিবৃত্তিই দুঃখনিবৃত্তিকামনার চরমসীমা । দৃষ্ট উপায় प्राब्रl अर्थ९ि ८गोकि द ॐकब्र१ श्राद्रा श्राऊ)रुिक ठू:१. নিবৃত্তি হয় না, লৌকিক উপকরণে দুঃখের নিবৃত্তি হইলেও তাহার অনুবর্তন থাকে । ধনাদির দ্বারা উপস্থিত দুঃখ নিবৃত্তি হয় রটে, কিন্তু তাহার পরক্ষণেই আবার তৎসদৃশ অন্ত দুঃখু আসিয়া উপস্থিত হয় । সুতরাং স্বীকার-করিতে इट्रे. তেছে যে, লৌকিক উপায়ে ক্ষণিক দুঃখনিবৃত্তি হয়, আতা স্তিক দুঃখ নিবৃত্তি হয় না । ক্ষণিক দুঃখনিবৃত্তি হইলেও তাছা অপুরুষাৰ্থ নহে। কেননা পুরুষ তাহাও চায়, তাছাও প্রার্থনা করে। আজ ক্ষুধার প্রতীকার করিলেও কাল আবার ক্ষুধা হইবে, ईश्। छाग्नि एक कथाप्न खेतानौन थाप्र ! খাইতে চায় না? অতএব দৈনন্দিন ক্ষুধাস্থলে যেমন সেই সামৰিক ক্ষুণ্ণিবৃত্তি পুরুষাৰ্থ বলিয়া গণ্য, সেইরূপ লৌকিক উপায় ও তৎপাধ্য সাময়িক দুঃখনিবৃত্ত্বি উভয়ই পৃষ্ঠাৰ বলিয়া গণ্য । * * . . সকল স্থানে ও সকল সময়ে দুঃখনিবারক লৌকিক উপায় থাকে না, থাকিবার সস্তাবনাও নাই ; থাকিলেও তদার झः:४ग्न आठाखिक निदूडि रुद्र ना ।। ८गहेअछ *ाजठर* बाखिब्र! ध्रुःथमिदाब्रक dगोकिक छे*ांद्र सनिtक 6ह** छूछ्छान कब्रिग्र भाष्कम । बौ, अन्नगान ७ ভোজনাদি o
