दलिीश्रृं হইতে মজপতি এবং তথা হইতে ৰালিীপে আসিয়া বাস করিতেছেন । Ö অনেকের বিশ্বাস, পূৰ্ব্বে যে সকল ব্রাহ্মণ তরিত হইতে বৰীপে গিয়াছিলেন, ভগবান দ্বিজেন্দ্র তাহাজের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বা দলপতি ছিলেন । দ্বিজেঙ্গের বহু পত্নী ছিল, তন্মধ্যে পঞ্চপত্নীর গর্ভজাত সস্তানের বালিদ্বীপে পঞ্চশাখায় বিভক্ত হইয়া বাস করিতেছেন। এই পঞ্চশাখার নাম-১ কমেমু, ২ গেলগেল, ৩ ফুজাবী, ৪ মাস, ও ৫ কাল্পশুক । গিয়ান্যর প্রদেশে কমেছু নামক স্থানে যাহাঙ্গের বাস, তাছারাই কমেমুত্রাক্ষণ। ইহার ব্রাহ্মণপত্নীর গর্ভজাত। গেলগেল, নামক স্থানে র্যাহাঙ্গের বাস ছিল, তাহারা গেলগেল ব্রাহ্মণ । প্তাহার দ্বিজেক্সের ক্ষত্রিয়াপত্নীর গর্ভজাত । দ্বিজেক্সের ঔরসে এক ক্ষত্রিয়-বাগবিধবার গর্ভে জুজাবী-ব্ৰাক্ষণের উৎপত্তি । এইরূপে বৈশ্বকঙ্কার গর্তে মাসব্রাহ্মণ ও মালী বা পূত্রাণীর গর্তে কায়শুভ ব্রাহ্মণ উৎপন্ন হইয়াছে। যেখানে ক্ষত্রিয়ের আধিপত্য, তথায় গেলগেল ব্রাহ্মণ এবং যথায় বৈণ্ডের প্রাধান্ত, তথায় মাসত্রাক্ষণের সচরাচর যুজন ৰাজন করিয়া থাকেন। বিভিন্ন বর্ণের রমণীগর্তে জন্ম অনুসারে সন্মানের কমবেশী জাছে বটে ; কিন্তু তৎপ্রতি সাধারণের লক্ষ্য নাই। এই পঞ্চশ্রেণীর মধ্যেই যাহারা সচ্চরিত্র, সাধুগ্রকৃতি, ধৰ্ম্মশীল, বিদ্বান, শাস্ত্রদর্শী ও মুত্র, তাহারাই সকলের পূজ্য, ও প্রধান বলিয়া গণ্য । বালিৰীপে ব্রাহ্মণের সংখ্যাই অধিক। সকল ব্রাহ্মণই রাজা বা ক্ষত্রিয়ের রক্ষণাধীন। কি যুদ্ধ বা কি দৌত্যকাৰ্য্য সকল সময়েই ব্রাহ্মণদিগকে রাজাদেশ পালন করিতে হয় । রাজাদেশ লক্ষ্যন করিলে ব্রাহ্মণও দেশ হইতে নিৰ্ব্বাসিত হইয়া থাকেন। তথাপি ব্রাহ্মণগণ রাজগণ অপেক্ষ উচ্চপদস্থ ও সন্মানিত। তাহার রাজকল্পায় পাণিগ্রহণ করিতে পারেন ; কিন্তু রাজার ব্রাহ্মণক বিবাহ কল্লিতে পারেন না । বালিদ্বীপে ব্রাহ্মণের সংখ্যা অধিক বলিয়াই সকলের অভাব ঘুচে না। অনেকে সে জন্ত দরিত্র হইয় পড়িয়াছেন, জীবিকাमिर्कीरङ्ग्न छछ अरनाक निछश्रद्ध क्लशिकई कब्रिएङरझम, ५भन কি মৎস্তধারণ ও শারীরিক পরিশ্রমৰায় অর্থে পার্জলেও কেহ কেছ বিমুখ মছেন । ব্রাহ্মণদিগের মধ্যে যিনি সৰ্মশান্ত্রে অভিজ্ঞতা ও ব্রাহ্মণোচিত সকল ক্রিয়াঞ্চলাপে পারদর্শিতা লাভ করিয়াছেন, তিমি ওয়ায় একগাছি দণ্ড পাইয়৷ পণ্ডিতদও’ বা “পাও” উপাধি লাভ করেন । গুরুর পন্ধে শিল্পস্থাপন, অবিরত শুরুর পাদোদকপান এবং সৰ্ব্বপ্রকারে গুরুর জাঙ্গাপালন প্রভূতি কঠোর পল্পী t ১২ ] ৰালিদ্বীপ ক্ষায় উত্তীর্ণ হইলে পদগু হইতে পারে। “যে সকল ব্রাহ্মণযুবক গুরুগৃহে বাস করিয়া পদগু হইবার চেষ্টা করেন, রাজা তাহাদিগকে যথেষ্ট উৎসাহ দান ও সাহায্য করিয়া থাকেন। পদণ্ডেরাই রাজার জওধিকারী ও ধৰ্ম্মাধিকারী হইয়। থাকেন। তাহার সকল অধৰ্ম্মচার্ক্সীয় দগুবিধানে অধিকারী । এই পদণ্ডের মধ্যে একজন রাজপুরোহিত হইয়া থাকেন। ইদ{ বা সাধারণ ব্ৰাহ্মণের মধ্যে যিনি বিদ্যা, বুদ্ধি ও সরলতায় পদও হইতে পারেন, তাহাকেও রাজা পৌরোহিত্যে বরণ করেন । কুলপুরোহিতই রাজগুরু হইয় থাকেন। রাঙ্গ তাহার শিষ্যত্ব স্বীকার করেন ও তাহার যথোচিত সেবা করিয়া থাকেন । রাজা সকল ধৰ্ম্মনৈতিক ও রাজনৈতিক কার্য্যে পুরোহিতের মন্ত্রণ গ্রহণ করিয়া থাকেন। রাজ্য বা রাজপরিবারের মঙ্গলার্থ পুরোহিত সৰ্ব্বদাই যাগযজ্ঞ, শাস্তিস্বস্ত্যয়ন ও বেদপাঠাদি কৰ্ম্মে নিরত থাকেন । বালিদ্বীপে সকল শ্রেণীরই বিভিন্ন পুরোহিত আছেন। কেবল রাজপুরোহিতই "গুরুলোক’ বলিয়া খ্যাত ও সৰ্ব্বাপেক্ষ। পূজিত হইয় থাকেন। সামন্ত-রাজগণও পদগুদিগের মধ্যে এক একজন পুরোহিত বাছিয়া তাহাকে "গুরু করিয়া থাকেন । এখন বালিদ্বীপে বিভিন্ন স্থানে সাতজন মাত্র "গুরুলোক’ বা রাজগুরু বাস করেন। তন্মধ্যে ক্লোঙ্গকোঙ্গ প্রদেশে দুইজন, গিয়াস্তরে একজন, বঙ্গোঙ্গ বা বন্দনপুরে দুইজন, তবানানে এক জন এবং মেঙ্গুই প্রদেশে একজন। বালির অধিবাসীমাত্রেই এই গুরুলোককে দেববৎ ভক্তিশ্রদ্ধা করিয়া থাকে। গুরুলোক একবার রাজপথে বাহির হইলে শত শত ব্যক্তি সাষ্টাঙ্গে প্ৰণিপাত করিতে থাকে, বহুলোক আসিয়া তাহার পাদোদক লইবার জন্ত ব্যস্ত হয় । , ব্ৰাক্ষণের সকল বর্ণ হইতেই এক বা বহু স্ত্রী গ্রহণ করিয়া থাকেন, বিভিন্নবর্ণ-সংস্রব হইলেও সকলের সস্তানই ব্ৰাহ্মণ বলিয়া গণ্য হয়। তবে ধনাধিকাল্পকালে শূদ্ৰাপুত্র এাসাচ্ছাদনমাত্র যৎসামান্ত, শূদ্ৰাপুত্র অপেক্ষা বৈশুখ্ৰাপুত্ৰ ভাগে অধিক, ৰৈপ্তাপুত্র অপেক্ষ ক্ষত্রিয়াপুত্র পরিমাণে বেশী এবং ক্ষত্রিয়াদি সকলের পুত্র অপেক্ষ ব্রাহ্মণীপুত্র বহু অংশ অধিকারী হইয় থাকেন। শূদ্রাসংস্রব ব্রাহ্মণের পক্ষে নিক্ষিত, পূর্বেই বলিয়াছি, তিনপুৰুষ শূদ্রাসম্বন্ধ হইলে ব্ৰাহ্মণও পুত্র বলিয়া গণ্য হন। ক্ষত্রিয় ও বৈপ্তের পক্ষেও এই নিয়ম । ব্ৰাদ্ধশের সবর্ণ স্ত্রী যেরূপ সম্মান পাইরা থাকেন, উাহার পুত্রাপত্নী তাহার শতাংশের একাংশও পায় না। এমন কি মৃত্যুকালে সবর্ণ স্ত্রীকে ব্ৰাহ্মণ ভরণপোষণের উপযুক্ত বিষয়াদি नेिब्रा यांम, किड भूज कीटक किङ्गश् दिष्ठ *ांप्ङ्गन मां ।
