ৰুদ্ধদের { છ૭ ] বুদ্ধদেব ...ജ করিয়া যদি দানপল্পমিতা সম্পাদন করিতে পারি, তাছা হইলে আমার পরম লাভ বলিতে হইবে। এই অকিঞ্চিৎকর দান দেখিয়া তুমি বিল্পিত হইও অনন্তর দেবরাজ মনে করিলেন, বেশ্বাস্তুর যেরূপ দানশীল, তাহাতে তিনি স্বীয় পত্নীকে বিতরণ করিয়া ফেলিতে পারেন, অতএব আমি ইহার কোন প্রতিবিধান করি । অনন্তর তিনি এক ব্রাহ্মণের রূপ ধারণ করিয়া বেশ্বাস্তরের নিকট গমন করিলেন ও বলিলেন, “মহাশয় । আমি বুদ্ধ ও রুগ্ন হইয়া পড়িয়াছি, সেবা শুশ্ৰুষা করিবার কেহই নাই। আপনার পত্নী যদি আমার দাসী হইয়া আমার সেব করেন, তাহ হইলে আমি জুণী হইতে পারি।” উক্ত বৃদ্ধ ব্রাহ্মণের বাক্য শ্রবণ করিয়া বেশ্বাস্তুর মাদ্রীদেবীর মুখের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলেন । মাদ্রাদেবী স্বামীর অভিপ্রায় জ্ঞাত হইয়া বলিলেন, “যদি আমাকে বিতরণ করিয়া আপনি বুদ্ধত্ব লাভ করিতে পারেন, তাছা হইলে ইহা অামার সৌভাগ্য বলিতে হইবে।” ইহার পর বেশ্মা স্বয় উক্ত ব্ৰাহ্মণকে বলিলেন, “আপনি আমার পত্নীকে গ্রক্ষণ করুন । এষ্ট সামান্ত দান মামার বুদ্ধত্ব লাভের সহায় হউক ।” তথন ব্রাহ্মণরূপী দেবরাজ বলিলেন, বেশ্বাস্তুর, মামি আহলাদসহকারে মাদ্রীদেবীকে গ্রহণ করিলাম, এক্ষণে উক্ষাতে আপনার কোন স্বত্ব থাকিল না। আমি উহাকে আপনার নিকট কিছুকালের জন্য গচ্ছিত রাপিয়া যাইতেছি । এষ্ট বলিয়। ভিক্ষুরূপী দেবরাজ অস্তুৰ্ছিত হইলেন । ওদিকে যুজক বাহ্মণ জালায় ও কুষ্ণাজিনাকে লইয়া জয়তুর নগরীতে উপনীত হইলেন। সল্প স্বীয় পৌত্র ও পৌত্রীর সন্ধান পাইয়া পলম পরিতোষ লাভ কংিলেন ৪ যুদ্ধক ব্রাহ্মণকে প্রচুর পরিমাণে আহার প্রদান করিলেন। অতি ধুেজনে বৃঙ্গকের প্রাণবিয়োগ ঘটে। সঙ্গ মহাসমৃদ্ধি সহকারে তঁtহার অস্থ্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করেন। সঙ্গ কিয়ৎকাল পরে বহুঙ্কম সমভিব্যাহ্বারে বঙ্কগিরিতে গমন করিয়া বেশ্বাস্তুর ও মাদ্রীদেবীকে গৃহে প্রত্যানয়ন করেন । পুৰ্ব্বোক্ত শ্বেতহষ্ঠীর প্রভাবে কলিঙ্গদেশে প্রচুর শস্য উৎপন্ন হওয়ায় উক্ত দেশবাসিগণ হস্তীটী সঞ্জকে প্রত্যপণ করেন । বেশ্বাস্তুর, মাদ্রীদেবী, মহারাজ সঙ্গ, মহারাণী স্পৃশষ্ট, জালীয় ও কৃষ্ণঞ্জিন। সকলেই পুনৰ্ম্মিলিত হইলেন । বেশ্বাস্কর দেহত্যাগানন্তর তুষিত নামক স্বর্গে পুনর্জন্ম গ্ৰহণ করেন । এই জন্মে গৌতম দানপরিমিতা সম্পাদন করিয়াছিলেন । বৌদ্ধগ্রন্থে এইরূপ অপরাপর পারমিত-সাধন সম্বন্ধে জ্বলৌকিক গল্প বর্ণিত আছে । বাহুল্যবোধে তাছা লিখিত सि"...ङ्ग হইল না । ੀਂ। কিরূপভাবে যুদ্ধদেবের পূৰ্ব্বজন্মের লীলা গ্রহণ করিয়া থাকেন, তাহা দেখাইবার জন্তুই লিখিত হইল । নচেৎ এই সকল গল্পের সহিত শাক্যযুদ্ধের জীবনেতিহাসের কোন সম্বন্ধ আছে বলিয়া বোধ হয় না । বুদ্ধদেবের পূর্বপুরুষ । মহুবিস্তু গ্রন্থে কেপলিয়-রাজবংশের উৎপত্তি-বর্ণন অঞ্চয়ে যুদ্ধদেবের পূৰ্ব্বপুরুষ সম্বন্ধে নিম্নলিখিত বৃত্তাভ লিপিৰদ্ধ আছে।-- সন্মত সামধের কোন প্রসিদ্ধ রাজা ছিলেন । রাজা সন্মতের পুত্র কল্যাণ, তাছার পুত্ৰ য়ৰ, ৰেয় পুত্ৰ উপৌষধ, উপোষধের পুত্র মান্ধীতা । স্নাজ শুদ্ধাতার বংশ পুত্রপৌত্ৰাণিক্ৰমে दछुসহস্রলৎসর রাজত্ব করিয়াছিলেন। পশ্চিম সাকেত মহানগরে মুজাত নামক ইক্ষাকুবংশীয় রাজা রাজত্ব করিতেন। মুজাতের গুপুর, নিপুর, করকওক, উদ্ধামুখ, হস্তিকশীর্ষ নামক পাচপুত্ৰ এবং শুদ্ধ, বিমলী, বিজিতা, জল ও জলী নামে পাচ কন্যা জন্মে । রাজা সুজাত জেষ্ঠী ( জয়ন্তী ) নামী কোন বিলাসিনীর প্রতি আসক্ত হন। জেস্তীর গর্ভে ক্লেন্ত ( জয়ন্ত ) নামক এক পুত্র জন্মে। একদা রাজা প্রীত হইয়া জেষ্ঠীকে বলেন, আমি তোমাকে কোন বর প্রদান করিতে ইচ্ছা করি, তুমি যে বর প্রার্থনা করিবে, আমি তাঙ্কাই প্রদান করিব । জেষ্ঠী বলিলেন, মহারাজ অগ্রে আমার পিতা মাতাকে জিজ্ঞাসা করিব : তাহারা যে বর লইতে বলেন, তা ষ্টি প্রার্থনা করিব । জেষ্ঠী তাছার পিতা মাত প্রভৃতি স্বজনগণের নিকট বাইয়। বলিল, রাজা আমাকে কোন বর প্রদান কলিতে চাটিয়াছেন ; মাপ নারা যে বর প্রার্থনা করিতে বলিবেন, রাজার নিকট আমি ठांशहे याझ कद्रिद । उश्वन •यांशम शाह आछिमङ झहेन. cम তাহাই বলিল। কেহ বলিল, "জেস্তা, তুমি একখানি উৎকৃষ্ট গ্রামের আধিপত্য প্রার্থনা কর’ ইত্যাদি । অনস্থর পণ্ডিত, নিপুণ ও মেধাবিনী কোন রমণী বলিলেন, জেস্কি, তুমি রাজার বিলাসিনী স্ত্রী ; রাজার রাজ্যে বা পৈতৃক দ্রব্যে তোমার পুত্রের কোনই প্রভুত্ব নাই ; রাজা তোমাকে বর দিতে চাহিয়াছেন ইহা তোমার সৌভাগ্যের বিষয় ; তিনি অতিশয় সত্যবাদী, তাহার প্রতিজ্ঞ কখনই অস্তথা হয় না । তুমি তাহার নিকট বল, মহারাজ, আপনার ক্ষত্রিয় স্ত্রীর গর্ভজাত পাঁচটীকুমারকে রাজ্য হইতে নিৰ্ব্বাসিত করিয়া আমার গর্ডসস্থত ক্ষেপ্ত (জয়ন্ত ) নামক পুত্রকে যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত করুন। আপনার মৃত্যুর পর বাহাতে আমার পুত্র সাকেত মহানগরে রাজা হইতে পারে, তাহার বিধান করুন, ইহাই আমার প্রার্থ; !” ८जढौ फांशहे कब्रिण । ब्रांज प्रणांठ cछरौंौद्र ७हे ७धार्थना
