পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভোজবিদ্যা [ ৬০৯ ] cस्नोस्त्रविश;1 করিয়া ভৃঙ্গরাজের রসে সপ্তাহকাল ভাবনা দিবে। অনন্তয় | কাপাস তুলার সলিতা প্রস্তুত করিয়া এ মজাপাত্রে দিয়া ! প্রদীপ জালিবে। শনিবারে এই প্রদীপের শিখায় নৃকপালে কজ্জলপাত করিবে । সেই কজ্জল দ্বারা চক্ষুতে অঞ্জন দিলে দর্শনমাত্রেই রমণী দার্শার স্থায় বশীভূত ও অমুগামিনী হইয়া থাকে। ... " মন:শিলা, হরিতাল, স্বীয় বীৰ্য্য, আকোড় ফলের তৈল, হস্তিগণ্ডের মদ একত্র মিশ্রিত করিয়া কপালে তিলক ধারণ করিলে, সহজে রমণী বশ করা ধাইতে পারে । মনঃশিল, প্রিয়ঙ্গু, নাগকেশর ও গোরোচন। একত্র মদন করিয়া চক্ষুতে অঞ্জন করিলে কামিনী বশীভূত হয়। প্রিয়ঙ্গু, বচ, তেজপত্র, গোরোচন, রসাঞ্জন ও রক্ত চনান দ্বারা প্রস্তুত অঞ্জন চক্ষে লেপন করিয়া কোন রমণীর প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে সেই নারী বশীভূত হইয়া থাকে। সোমরাঙ্গী, আকদের মূল, অথবা চাকুলিয়ার মূল কটিতে ধারণ করিলে, স্ত্রী পুরুষ উভয়েই বশীভূত হয়। কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী কিংবা চতুর্দশী তিথিতে উদ্ধৃত পীত ধুস্থার মূল, কুড় ও দেবদার সমপরিমাণে চূর্ণ করিয়া স্ত্রী কিংবা পুরুষের মস্তকে নিক্ষেপ করিলে বশীকরণ ক্টহয় থাকে । জলের সহিত আমলকীর মূল ঘর্ষণ করিয়া চক্ষুতে অঙ্গন দিলে কিংবা কপালে তিলক দিলে স্ত্রী বা পুরুষ বশীভূত হয়। রাখাল শশার মূল পুষ্যানক্ষত্রে নগ্নাবস্থায় উত্তোলিত করিয়া তাহার সহিত মরিচ, পিপ্পগী ও গুট গবাদুগ্ধে পেষণ করিয়া বটিক প্রস্তুত করিবে । ঐ বটিক রক্তচন্দনের সহিত ঘষিয়া তিলক করিলে স্ত্রীগণ বশীভূত হয়। স্বাতৗনক্ষত্রে ববটিার (ববুটব্ৰত্নক ) মূল ও অনুরাধা নক্ষত্রে বদরী মূল উদ্ধৃত করিয়া হন্তে ধারণ করিলে ফল লাভ হয়। উৰ্দ্ধপুষ্পী, অধঃপুষ্পী, লজ্জাবতী ও অপরাজিতার পুষ্প সপ্তাহ পৰ্য্যন্ত স্বীয় শুক্রে ভাবনা দিয়া জিহ্বামল, নাসামল, কর্ণমল ও দস্তমলের সহিত একত্র কোন নারীকে ভক্ষ্য দ্রব্য বা পানীয় জলের সহিত ভক্ষণ করাইলে রমণী বগু হয়। শ্বেত আকন্দ, লাঙ্গলিয়া, বচ, লজ্জাবতীমূল সমপরিমাণে চূর্ণ করিয়া কুকুরের দ্বন্ধের সহিত মিশ্রিত করিবে, পরে ধুতুর ফলের মধ্যে রাখিয়া সেই ঔষধ কোন রমণীকে লেৰন করাইলে ইচ্ছাকুরূপ ফল পাওয়া যায়। সপ্তবার জলাঞ্জলি প্রদানপূর্বক ও বিশ্বাবশ্বনাম গন্ধৰ্ব্ব: কক্সকানামধিপতিঃ স্বরূপাং সালঙ্কারাং দেহি মে নমস্তন্মৈ বিশ্বাৰসবে স্বাহা ।” এই মন্ত্র এক মাস পর্য্যন্ত জপ করিলে অভিলষিত কক্সা লাভ হয় । XIII tళి গ্রীষণ । ‘ওঁ দ্রবিকাসয় স্বাহী” “হুসেনং লাঙ্গলীকন্দং মধুপিং বিলেপয়েৎ । নাভে যেনে চ কন্যায়। বালা ভবতি কামিনী।” “অকমূলং সকপূরং হরিদ্রাকনক মধু। মেধাপিত্তেন লোপোহয়ং লিঙ্গস্ত্রীগ্রাবকারক: ॥” কপুরোত্মত্তমূলম্বালক্তকং নৃকপালকে । খই সমধু লেপোহয়ং লিঙ্গস্ত্রৗদ্রাবকারকঃ ॥ “শৈবালপুষ্পং কপূরং মুণ্ডিপুস্পষ্ণ পেৰিতং। লিঙ্গলেপো বশং যান্তি দ্ৰবন্তি রতিসঙ্গমে ॥” “কপিলিঙ্গং সমানীয় কপূরকনকং মধু । “গৃএৰিষ্ঠ। নরস্তান্থি দৃষ্ট লিঙ্গং প্রলেপরেৎ। এয হালাহলে যোগে। স্ত্রাবকে বশ্যকৃৎ স্ক্রিয়ঃ ” “শৈবালং মালতীপুষ্পং মুক্তিপুষ্পং সমং মধু । লিঙ্গলেপ গ্রিয়ো বগু দ্রাবণং ভবতি ধ্রুবম্।” “শিলা কাশীশতারেণ কুসুমক্ষেীন্দ্রলেপনাং । সৌভাগ্যগৰ্ব্বিতা বামা সঙ্গে ভবতি কিঙ্কর ৷” কপূরং টঙ্কনং স্থতমুত্মত্তবীজপিপ্পল । মল্লা কাঞ্চনপত্রস্ত রসং ক্ষেত্ৰঞ্চ পুরয়েৎ ॥ লিঙ্গলেপে কৃতে বামা রাত্রে ভবতি কিঙ্করী। পঞ্চ গন্ধং চতুঃস্থতং নরটঙ্কনমানয়েৎ ॥ ও কং দং লং য়ে ইং রসাধিক অবতু অমুকীং রতিকালে দেবদুষীং স্বাহা ।” ‘মল্পীকোদ্রবকপূরমধুলেপে চ যৎ ফলম্। পঙ্কবিৰফলৈাবৈরধ্বস্বতঞ্চ টন্ধনম্। রক্তকুঙ্কুনিপুষ্পঞ্চ লিঙ্গলেপে চ বহুকৃৎ ॥ "বৃহতীফলমূলানি পিপ্পলীমরিচানি চ | মধুরোচনয় সাৰ্দ্ধং লিঙ্গলেপোহতি বহুকৃৎ ।” “নরাজোলুকগৃএাণাং সমমানি পেখয়েং। স্বগুফ্রেণ সহালেপো লিঙ্গে স্ত্রীদ্রাবকারক: ॥” “শ্বেতার্কচন্দনালেপো লিঙ্গে স্থাৎ পূৰ্ব্ববং ফলম্। বিষ্ঠালেপশ্চ ওল্যা চ লিঙ্গে স্ত্রীদ্রাবকারক: ॥” “ক্ষেত্রগন্ধকলেপেন শিলাযুক্তেন তং ফলম্। শশিটঙ্কনপিপ্পল্য: স্ববরং মদনং ফলম্। মাতুলুজফলৈঃ পিষ্টং লিঙ্গলেপঃ স্ত্রিয়ো বশ: ॥” *গুরুপক্ষযুতে পুষ্যে সংগ্রাহং রতিসঙ্গমে। যোনিস্থযুক্তয়োবীৰ্য্যং যত্নতে বামপাণিন ॥" “তেন পৃষ্ঠা: প্রিয়ো ৰঙ্গ বামপাপিতলে কিল। কৃষ্ণপক্ষযুতে পুষ্যে পুর্ববৎ স্ত্রীৰশা ভবেৎ।”