পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভোক্তবিদ্যা { سمالان ] ভোজবিদ্যn খতকরবার মূল, পুষ্প ও ফল কোন শক্রকে ভক্ষণ করালে | ठाशग्र इकि शह ।। ७कष७ खदाद् मिtजग्न अँगैरग्र नांठवाब्र | ভাবনা দিয়া যাহাকে তাগুলের সহিত ভক্ষণ করাইলে তাহার ওষ্ঠে শ্বেত কুণ্ঠ রোগ জন্মিৰে । গোকুর, শুষ্ঠা, কুলিয়াখাড়ার বাঞ্জ, শূকরের মল ও শ্বেতগুঞ্জার মূল একত্র করিয়া পাকস্থানে প্রোথিত কারলে পাকশালার পাকপাত্রসমূহ ফাটিয়া যায়। গৰুক চু, করিয়া জলপূৰ্ণ পাত্রে নিক্ষেপ করিয়া সেই ; জল উদ্ভিঙ্গাদিতে লিঞ্চন করিলে শাকাদি ও উপবনসমূহ ! 诃就毓营础1烟f四甘 - १éौकन्न-१ ।। মনুষ যে স্থলে প্রসাব করে, সেই স্থানে কৃষ্ণ বৃশ্চিকের | কণ্টক পুতিয় রাখিলে সেই মনুষ্য বগুত্ব প্রাপ্ত হয় । হরিদ্র। | ও বড় ৰিজু কাট চূর্ণ করিয়া ছাগমূত্রে ভাবনা দিবে, এই ৷ সূর্ণ যাহাকে পান করান বায় বা যাহার আসনে নিক্ষেপ কর। । याग्न, cगई बाङि क्लोद रहेब्रा दाग्न । ठिण ७ cशाभूब्र5.१ १५ ও মধু মিশ্রিত করিয়৷ পান করিলে পূৰ্ব্বকৃত দোষ নষ্ট হয়। দগ্ধ ললেক চূর্ণ কায় মবমাতের সহিত ভক্ষণ করিলে যুব ব্যক্তিও যাবজ্জীবন ক্লাব হইয়া থাকে। ধুস্থ রবীক্ত লেবন করিলে এই রোগের শান্তি হয় । शुष्टीकङ्गव । i মামগাছের ছাল জলপূর্ণ কলসীতে রাখিয়া বস্ত্রাচ্ছাদন | কfরবে। পরদিবস প্রাতঃকালে স্কুঞ্জের সহিত এই ঔষধ সেবন করিলে মনুষ্য কামদেব সদৃশ হয় এবং তাছার শরীরে ধাতু বুদ্ধি ও বল পুষ্টি হয়। ঘৃতকুমারার মূল ফুদ্ধের সহিত । পেষণ করিলে বল বৃদ্ধি, শরীরের পোষণ ও ধাতু জন্মে। রবিবারে গুচি হইয়া মঞ্জিষ্ঠ গ্রহণপূর্ধ্বক ছায়াতে শুষ্ক করিলে। ঐ চূৰ্ণ, অশ্বগন্ধ, তালমুলী, গোকুর ও বিজয়াবীজ সমভাগে মিশ্রিত করিয়া একবা গাম্ভার ছন্ধের সহিত সেবন করিলে ধাতু পুষ্টি হয় । অভিমন্ত্ৰিত গোলঞ্চমূল রবিবারে উত্তোলন করিয়৷ শঙ্কর; সহযোগে ভক্ষণ করিলে মনুষ্য মহাবলশালী হয় । ভোজৰিয়ার বিশেষ পারদর্শী হইতে হইলে ইষ্টমদীক্ষা, সাধনা ও সিদ্ধিলাভ আধগুক । যোগবিশেষে নিছ । রিত সংখ্যানুরূপ জপ করিয়া তষিয়ে নিগুঢ় মর্শ উদ্ঘা ৷ টনপুলক কার্ঘ্যে প্রবৃত্ত হইতে হয়। যে ব্যক্তি অপসিদ্ধ । ছন নাই, তাহার কাৰ্য্যেও ভক্রপ ক্ষলোৎপত্তি হইয় থাকে ; পূৰ্ব্বে ৰে সমস্ত যোগের বিষয় কথিত হইল, ভাছ দ্রব্যগুণ ও দৈৰবল-সাধা । জৈবৰলে ৰলীয়া ন হইলে, মানব । कथमई गामांछ भखि ७ बूरुि लइब्रा अहे नमख ठेवलोमिक कररुग्र फेडुबिम्रा कब्रिड नीब्रिङ मी ॥ ८६ अंश् स তেৰাণ | ভোজকগণ এই সাম্প্রদায়িক তত্বাবলীর জালোচনাপর ছইয়াছিলেন, তাহারাই দিব্যচক্ষুগ্রভাবে ভোজবিজ্ঞাবিষয়ক যোগ বিশেষের সম্পাদনে দেবশক্তির আভাস পাইয়াছিলেন । তাই তাহার। প্রতি কার্য্যেই দেবশক্তির মৌলিকত্ব স্বীকার করিয়া গিয়াছেন । যেমন মনুষ্যাদি জীবদেহ গ্রহ-নক্ষত্রাদির শক্তি সঞ্চার হেতু মুখ-দুঃখাদি অনুভূত হয়, তদ্রুপ উদ্ভিজজগতেও নক্ষত্রা দির সমাবেশ হেতু উৎকৰ্ষাপর্কর্ষতা সাধিত হইয়া থাকে। বঁাশ গাছে স্ব তা নক্ষত্রের জলপাত হুহলে ধেরূপ বংশলোচনের উংপত্তিকথা শুনা যায়, তদুপই কোন কোন বৃক্ষে বিশিষ্ট দিনে এবং বিশিষ্ট নক্ষত্রের আবেশে গুণাধিক্য পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। সেই হেতু পুৰ্ব্বতন বেদ ও গ্রহবিদ ব্রাহ্মণগণ উৎকৃষ্ট ফল প্রাপ্তির আশায় বৃক্ষবিশেষে গ্রহ-নক্ষত্রাদিল্প সঞ্চার লক্ষ্য করিয়া তাহার গুণ-বল নিদ্ধারিত করিয়া লচতেন । পার্থিব পদার্থের বিশেষতঃ উদ্ভিজ্জাদিল্প গুণাগুণ নির্ণয় ধেরূপ গ্রহবল-সাপেক্ষ, সেইরূপ ইন্দ্রঞ্জালাদি ভৌতিক ক্রয়াসমূহ দ্রব্যবণ ও যক্ষিণ সাধনরূপ আধিদৈবিক ও আধিভৌতিক জ্ঞানবল-বিজড়িত । ইন্দ্রজাল ও তৎসহগামী রাসায়নিক ক্রিয়াবলীতে যে ভৌতিক রহস্য নিহিত রহিয়াছে, তাহার দ্বারোদঘাটনের জন্তু আলোচনাপর হইয়া সেই বিশ্বস্মওলী যক্ষিণীসাধন ও ইষ্টমষ্কে সিদ্ধ হইবার ব্যবস্থা দিয়াছেন । যে হেতু মানব মন্ত্র সিদ্ধি দ্বারা দৈবশক্তি লাভ না করিলে কখনই কোন অলৌকিক কাৰ্য্যসম্পাদনে সমর্থ হয় না । দস্তাত্রেয় তন্ত্রের দ্বাদশ পটলে যোগিনীসাধনের বিষয় উক্ত হইয়াছে। তন্মধ্যে উদাহরণ স্বরূপ দুএকটা মাত্র উদ্ধৃত इट्रेड- وايه যজ্ঞভূম্বর বৃক্ষে আরোহণপুৰ্ব্বক ও ষ্ট্র প্রসারদায়ৈ নমঃ । দশ সংস্রবার জপ করিলে গ্রন্থসিদ্ধি হয় এবং সাধকের চতুর্দশ বিস্কা লাভ হইয় থাকে । - শ্বেতগুঞ্জাবৃক্ষেয় মূলে উপবেশন করিয়৷ স্থিরচিত্তে ও জগন্মাত্রে নমঃ । মন্ত্ৰ অযুক্তবার জপ করিলে যুক্ষিণীসিদ্ধ ছহয়। বাঞ্ছিত ফল প্রদান করে । ( দণ্ডাত্রেয়ুতন্ত্র ১২১৯ ও ১২) कृं★{घ्नव । গোমুত্র, হরিতাল, গন্ধক ও মন:শিল সমভাগে উত্তমরূপ পেষণ ও শুষ্ক কারয়া বিশুদ্ধ স্থানে রাখিবে । পরে একাদশ দিবস গত হইলে ধূপ, দীপ ও নৈবেদ্যাদি নানা উপ5ारब्र वक्रिमैग्न भूल कब्रिtद । उननडद्र ‘७ जप्यः इब्रिश्ब्राब রসাধনং সিদ্ধিং কুরু কুঙ্ক কুক্ষ স্বাছ ? মন্ত দশ সহস্রৰার জপ कच्चिद्रा निरु श्रन शूकरनिडे जादा cत्राणाकाब्र कबिद्रः बद्ध