পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSAS SSAS SSAS SSAS পাতঞ্জল

  • -*-*** * * *
  • ांउझणष*प्नञ्च भूथा क्षिप्र ।

সাংখ্যমতপ্রবর্তক মহৰ্ষি কপিল যেরূপ প্রকৃতি ও মহৎতত্ত্ব প্রভৃতি পঞ্চবিংশতি তত্ত্ব স্বীকার করিয়াছেন, সেইরূপ পঞ্চবিংশতি তৰ মহর্ষি পতঞ্জলিরও অভিমত ; কিন্তু কপিলজীবাতিরিক্ত সৰ্ব্বনিরস্তু, সৰ্ব্ববাণী, সৰ্ব্বশক্তিমান লোকাতীত পরমেশ্বরের সন্তু স্বীকার করেন নাই ; কিন্তু ভগবান পতঞ্জলি যুক্তিপ্রদর্শনপূর্বক ঈশ্বর সত্ত্ব প্রতিপাদন করিয়াছেন । এজন্ম কপিল-দর্শনকে কেহ কেহ নিরীশ্বর সাংখ্য এবং পাতঞ্জলদর্শনকে সেশ্বর সাংখ্য নামে অভিহিত করিয়া থাকেন। { সাংখ্যদর্শনের বিষয় সাংখ্যদর্শন শব্দে দ্রষ্টব্য। ] পাতঞ্জল দর্শন পাদচতুষ্টয়ে বিভক্ত। ইহার প্রথম পাদে যোগশাস্ত্র করিবার প্রতিজ্ঞ, মোগের লক্ষণ, যোগের অসাধারণ উপায় স্বরূপ যে অভ্যাস ও বৈরাগ্য, তাহাদিগের স্বরূপ ও ভেদ, সম্প্রজ্ঞাত ও অসম্প্রজ্ঞাত ভেদে সমাধিবিভাগ, সবিস্তার যোগোপায়, ঈশ্বরের স্বরূপ ও প্রমাণ, তাহার উপাসনা ও তৎফল, চিত্তবিক্ষেপ, দুঃখাদি, চিত্ত্ববিক্ষেপের ও হুঃখাদির নিরীকরণোপায় এবং সমাধিপ্রভেদ প্রভৃতি বিষয় সকল প্রদশিত হইয়াছে। দ্বিতীয় পাদে ক্রিয়াযোগ, ক্লেশ সকলের নির্দেশ, স্বরূপ, কারণ ও ফল ; করে গ্রম্ভেদ, কারণ, স্বরূপ ও ফল, বিপাকের কারণ ও স্বরূপ, তত্ত্বজ্ঞানরূপ বিবেকখাতির অস্তুরঙ্গ ও বহিরঙ্গভেদে কারণ যে ধমনিয়মাদি, তাহাদিগের স্বরূপ ও ফল এবং আসনাদির লক্ষণ, কারণ ও ফল প্রদর্শিত ছইয়াছে। তৃতীয় পাদে যোগের অন্তরঙ্গস্বরূপ যে ধারণা, ধ্যান ও সমাধি তাহাদিগের স্বরূপ, পরিণাম ও প্রভেদ এবং বিভূতিপদবাচ্য সিদ্ধি সকল প্রদর্শিত হইয়াছে। চতুর্থ পাদে সিদ্ধিপঞ্চক, বিজ্ঞানবাদ নিরাকরণ, সাকারবাদ সংস্থাপন, এবং কৈবল্য প্রদর্শিত হইয়াছে। এই চারিট পাদ যথাক্রমে যোগপাদ, সাধনপাদ, বিভূতিপাদ ও কৈবল্যপাদ নামে অভিহিত । মহর্ষি পতঞ্জলি ষড়বিংশতি তত্ত্ব স্বীকার করিয়াছেন। এই বড় বিংশতি তত্বেই যাবতীয় পদার্থ অন্তভূত হইয়াছে। এতদ্বতিরিক্ত আর পদার্থ নাই। চতুৰ্বিংশতি তত্ব ও পুরুষ এই পঞ্চবিংশতি তত্ত্ব সাংখ্যদর্শনে বিশেষ রূপে প্রদর্শিত হইয়াছে । { ঐ সকল তত্ত্বের বিষয় সাংখ্যদর্শন শঙ্গে দ্রষ্টব্য। ] পতঞ্জলির মতে ষড় বিংশতি তত্ব পরমেশ্বর। যোগের লক্ষণ । মনের বৃত্তিসমূহকে রুদ্ধ করিবার নাম যোগ । যোগ শব্দের অনেক অর্থ থাকিলেও এইস্থলে চিত্তবৃত্তির নিয়োপকে অর্থাৎ বিষয়মুখে প্রবৃত্তচিত্তকে বিষয় হইতে বিনিবৃত্ত ও ধোয় বস্তু মাত্রে সংস্থাপিত করিয়া তন্মাত্রের ধ্যান বিশেষকে যোগ কহে। [۹ سالا] পাতঞ্জল - --- অন্তঃকরণকে চিত্ত কহে। যোগিগণের মতে মনোবৃত্তি অসংখ্য হইলেও সে সকলের অবস্থা বিভাগ অসংখ্য নৰে । চিত্তের ভেজ ও লক্ষণ । ক্ষিপ্ত, মূঢ়, বিক্ষিপ্ত, একাগ্র ও নিয়ন্ধ ভেদে চিত্তের অবস্থা পাচ প্রকার। মানবের যতপ্রকার মনোবৃত্তি থাকুক, সমস্তই এই পাচ প্রকারের অন্তর্গত। রজোগুণের উদ্রেক হওutয় যে অবস্থাতে চিত্ত অস্থির হই। মুখদুঃখাদিজনক বিষয়ে প্রবৃত্ত হয় অর্থাৎ যে अपराग्न मन रिङ्ग था८क मा, यकतिषष्ग्र मिविहे भाष्क म, हेश्। श्फेक, प्लेश्। इफेक वलिङ्ग भूर्तमाहे अश्ङ्गि श्हेग्रा स्वप्रोकाङ्ग স্থায় একটী ছাড়িয়া অল্প একট, সেট ছাড়িয়া আর একটা গ্রহণ করিবার জন্ত ব্যতিব্যস্ত হয়, তাছাই চিত্তের ক্ষিগুfবস্থা । মন যখন কর্তব্যাকর্তব্য অগ্রাহ করিয়া কামক্রোধাদির ब*ौङ्कङ इग्न ७द९ मिण ७ उठांभिग्न श्र६ौन इग्न, श्रांगशानि विदिम उtगांगग्न द अख्ळांनमग्न अरुशांका निभभ शारक, उ५न তাহাকে মূঢ়াবস্থা কহে । তযেt গুণের উদ্রিক্ৰতীনিবন্ধন কর্তব্যাকৰ্ত্তব্যবিচারে মুঢ় হইয়া ক্রোধাদিবশতঃ চিত্ত সৰ্ব্বদ বিরুদ্ধ কার্য্যে প্রবৃত্ত হওয়াই মূঢ়াবস্থা । বিক্ষিপ্তাবস্থার সহিত পূৰ্ব্বোত্ত ক্ষিপ্তাবস্থার অত্যন্নষ্ট প্রভেদ আছে। প্রভেদ এই যে, চিত্তের পূৰ্ব্বোক্ত প্রকার চাঞ্চল্যের মধ্যে ক্ষণিক স্থিরতা । মনচঞ্চল স্বভাব হইলে ৪ মধ্যে মধ্যে স্থির হয়, সেই স্থির হওয়ার নামই বিক্ষিপ্ত । চিত্ত যখন চুঃখজনক বিষয় পরিত্যাগ করিয়া সুখজনক বস্তুতে স্থির হয়, চিরাভ্যস্ত চাঞ্চল্য পরিত্যাগ করিয়া ক্ষণকালের জন্তু অবলম্বনশূন্তের ন্যায় হয়, বা কেবলমাত্র মুখাস্বাদে নিমগ্ন থাকে, তাহাই বিক্ষিপ্তাবস্থা । একাগ্রা ও একতান এই দুই শব্দ একই অর্থে প্রযুক্ত হয় । চিত্ত যখন কোন এক বাহু বস্তু অথবা আভ্যন্তরীণ বস্তু তাবলঙ্গন করিয়া নিৰ্ব্বাতস্থ নিশ্চল নিষ্কম্প দীপশিখার স্থায় স্থির বা অবিকম্পিত ভাবে বর্তমান থাকে, অথবা চিত্তের য়ছস্তযোবৃত্তি অভিভূত হইয়া গিয়া কেবলমাত্র সাত্ত্বিকবৃত্তির উদয় হয়, ( প্রকাশময় ও সুখময় সাত্ত্বিকবৃত্তিমাত্র প্রবাহিত থাকে ), তখন একাগ্র অবস্থা হইয়াছে জানিতে হইবে । একাগ্র অবস্থা তাপেক্ষ নিরুদ্ধাবস্থার অনেক প্রম্ভেদ । একাগ্র অবস্থায় চিত্তের কোন না কোন অবলম্বন থাকে ; নিরুদ্ধাবস্থায় তাহ থাকে না । চিত্ত তখন আপনার কারণীভূত প্রকৃতিকে প্রাপ্ত হইয়া কৃতকৃতার্থের দ্যায় নিশ্চেষ্ট্র থাকে। দগ্ধস্থত্রের স্থায় কেবলমাত্র সংস্কারভাবাপন্ন হইয়। থাকে। সুতরাং তৎকালে তাহার কোনও প্রকার বিসদৃশ