পুরাণ (ব্রহ্মাগু.) ८इ त९म ! अरुन कज़, अत्रि ८ङांबांङ्ग निको जक्रां७ नांभक भूब्रां* कौर्डन कब्रिरङश् ि। श्श राष*नश्व cझोक ७ डादि-रूtजूद्र कथावांद्र পরিপূর্ণ। প্রক্রিয়, অনুষঙ্গ, উপোদঘাত ও উপসংহার নামে এই পুরাণের চারিট পাদ আছে। উক্ত পাদ-চতুষ্টয়ের জাদি পাৰয় ৰায়৷ ইহার পূর্বछाश्र, छूठौरव्र मशभङांत्र १श२ छछूर्श्वगामबांब्र। छठब्रडार कब्रिड रहेब्राप्इ । ( ১ম প্রক্রিয়াপাদ ) ইহার প্রথমে কৃতসমুদেশ এবং পয়ে নৈমিষাখ্যাস, হিরণ্যগর্তেtৎপত্তি ও লোককথন এই কয়ট বর্ণিত আছে। ( ২ অনুষঙ্গপাদ ) ইহাতে কল্পমন্বস্তুয়াখ্যান, লোকজ্ঞান, মানসী স্বষ্টিকথন, রুদ্রপ্রসববর্ণন, মহাদেববিভূতি, ঋবিসর্গ, অগ্নিগণের ৰিচয় ?, কালসন্তববর্ণন, প্রিয়ন্ত্ৰতাচায়নিৰ্দেশ, পৃখিৰীয় দৈর্ঘ্য ও বিস্তার, ভারতবর্ষবর্ণন, জম্বtfদ সপ্তদ্বীপবর্ণন, অধোলোকবর্ণন, উদ্ধ লোকমুকখন, প্রন্থচার, আদিত্যব্যুহকখন, দেবগ্রহামুকীৰ্ত্তন, নীলকণ্ঠাখ্যান, মহাহেবের বৈভব, অমাবস্তাকথন, যুগতত্ত্বনিরূপণ, যক্সপ্রবর্তন, শেষযুগের কার্য, যুগপ্রজtলক্ষণ, ঋষিপ্রস্বরবর্ণন, দেবগণের ব্যসমাখ্যান, স্বায়ভুব-নিরূপণ, শেষ भन्नद्धबांशjांन ७ श्रृंक्षियौण्णांश्म ७३ नभूणांग्र कौ6िउ इईब्रांtझ् । (মধ্যম উপোদঘাতপাদ ) ইহাতে সপ্তর্ষিকীৰ্ত্তন, প্রজাপতিসমূহ ও তাহা হইতে দেবাদির উৎপত্তি, জয়াভিব্যাহার, মরসুৎপত্তিকীৰ্ত্তল, क्षश्चt१ङ्गाश्म, शक्षि१११निझ*१, शिएंबद्भांश्क्षन, अश्रुिघ्नः, यवश्वंशৎপত্তি, বৈবশ্বতস্বষ্টি, মমুপুত্রসমূহ, গান্ধৰ্ব্বনিরূপণ, ইক্ষুকুবংশকখন, অত্রিবংশকখন, রঞ্জির চরিত, যযাতিচরিত, যদুবংশনিরূপণ, কাৰ্ত্তবীৰ্যচরিত, জামদগ্ন্যচরিত, বৃষ্ণিবংশামুকথন, সগরসম্ভব, ভার্গবচরিত, সমরBBBS BBBBBS BBBBBBBBBS BB BBBBBBBS BBBBS BBS মাহাত্ম্য, বলিবংশনিরূপণ এবং কলিযুগ উপস্থিত হইলে ভবিষ্যরাজ চরিত। ( উগুরভাগ উপসংহারপাছ ) অনন্তর উপসংহার নামে চতুৰ্থখও বলিতেছি, ইহার পূৰ্ব্বে বৈষম্বতান্তরাখ্যান বিকৃতরূপে উক্ত হইলেও এখানে সংক্ষেপে উক্ত হইয়াছে এবং ইহার পরে ভবিষ্যমমুগণের চল্পিত, কল্পপ্রলয়নির্দেশ, কল্পমান, চতুর্দশলোককখন, নরকসমুদ্রায়ের বর্ণন, মনোময়পুরাখ্যান, প্রাকৃতিক লয়, শৈবপুরের বর্ণন, ত্রিৰিধ গুণসম্পর্কে প্রাণিBBB BBBBB BBD DDBBB C D BBB BBDD DBB DDBBBS রেক বর্ণিত হইয়াছে । এই উপসংহার নামক উত্তরভাগ সম্পন্ন হইল। এই সমুদ্ৰায়ে চতুষ্পাদবিশিষ্ট্র ব্রহ্মগুপুরাণ তোমার নিকট কীৰ্ত্তন করি লাম । ইহা অষ্টাদশ ও সার হইতেও সাম্নতর পুরাণ ৰলিয়। কথিত । হে দ্বিজ । এই পুরাণ চতুৰ্লক্ষ শ্লোকরূপেও পঠিত হইয় থাকে। BBHHDBB BB DDD DDDBH BBDD DBB DDDS BBBB করিয়াছেন। হে মানদ । বস্তুস্ৰষ্ট৷ সেই ব্যাসমুনি আমার নিকট হইতে সমুদায় পুরাণ শ্রবণ করিয়া লোকমধ্যে প্রকাশ করিয়াছেন। আমি এই পুরাণ প্রথমতঃ বশিষ্ঠের নিকট বলিয়াছিলাম। পরে তিনি শক্তি স্বত ও জতুকর্ণের নিকট প্রকাশ করেন। জনস্তর ব্যাস প্রভঞ্জনমুখোচ্চারিত এই ব্ৰহ্মাওপুরাণlলাভ করত এই লোকে প্রমাণীকৃত করিয়৷ প্রচার করিয়াছেন। উদ্ধৃত বচন হইতে ব্ৰহ্মাওপুরাণের লক্ষণাদি ও বর্ণিত বিবরণাদির বিষয় একরূপ মোটামুটি জানা যায়। বিশ্বকোষকাৰ্য্যালয় হইতে প্রকাশিত ব্ৰহ্মাওপুরাণের একমাত্র অনুক্রমণিক পাঠ করিলেই সাধারণের সঙ্গেহস্তঞ্চন হইতে [ ৬৯২ ] পুরাণ ( ব্রহ্মাও ) , পারে। এই অমুক্তমণিকা মধ্যেই ব্রহ্মা গুপুরাণের বর্ণনীয় বিষয় গুলির একরূপ মোটামুটি স্বচী দেওয়া হইয়াছে। এই অনুক্ৰমণিকার সহিত নারদীয়পুরাণোক্ত ব্ৰহ্ম{গুপুরাণখ্যানের সম্পূর্ণ ঐক্য আছে। এতদ্ব্যতীত মৎস্তপুরাণের মতের সছিতও ইহার অনৈক্য হইতেছে না । মৎস্তপুরাণ বলিতেছে, ব্ৰহ্মাওপুরাণ পুরাকালে ব্ৰহ্ম কর্তৃক কথিত হইয়াছিল । আমাদের আলোচ্য ব্ৰক্ষাওপুরাণের ১ম অধ্যায়ে স্পষ্টই উল্লিभिङ इहेग्राप्झ "পুরাণং দম্প্রবক্ষ্যামি ব্রহ্মোক্তং বেদসম্মিতম্ ৷” মৎস্তের মতে,—যাহাতে ভবিষ্য-কল্প-বৃত্তাস্ত বর্ণিত হইয়াছে, তাছাই ব্ৰহ্মাওপুরাণ। আমাদের আলোচ্য এই ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণের ষোড়শ, সপ্তদশ ও অষ্টাদশ অধ্যায়ে ভবিষ্যকল্পবৃত্তাস্ত বিস্তারিতরূপে বর্ণিত হইয়াছে, এরূপ বিস্তুতকল্পবিবরণ অপর কোন পুরাণে পাওয়া যায় না । শিবউপপুরাণের মতে ব্ৰহ্মাণ্ডের চরিত বর্ণিত হওয়ায় এই পুরাণের নাম ব্ৰহ্মাও হইয়াছে । বাস্তবিক এই ব্ৰহ্মা গুপুরাণের ৩৩ হইতে ৫৮ অধ্যায়ে যে ভাবে ব্রহ্মাণ্ডের নানাস্থানের ভূগোলবিবরণ প্রদত্ত হইয়াছে, এরূপ অপর কোন পুরাণে হয় নাই। সুতরাং এই ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণের অস্তিত্ব, মৌলিকত্ব এবং মহাপুরাণত্ব-সম্বন্ধে আর কোন গোলযোগ বা সন্দেহ থাকিতেছে না। তবে কথা এই, অধ্যাপক উইলসন, রাজা রাজেন্দ্রলাল প্রভৃতি বিচক্ষণ পণ্ডিতগণ ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণের অস্তিত্ব সম্বন্ধে কি কারণে সন্দিহান হইয়াছেন ? কোন কোন ব্ৰহ্মাগুপুরাণের পুথিতে প্রতি অধ্যায়ের পুম্পিকায় “বায়ুপ্রোক্তে সংহিতায়াং” এইরূপ লিখিত আছে। কেবল এইরূপ পুম্পিকার উপর নির্ভর করিয়া কোন কোন মহাত্মা ব্ৰহ্মা গুপুরাণকে বায়ুপুরাণ বলিয়া প্রকাশ করিয়া, শেষে ব্ৰহ্মাওপুরাণ হারাইয়৷ এই মূল মহাপুরাণের অস্তিত্বে সন্দেহ করিয়া গিয়াছেন। বাস্তবিক তাহীদের মহাভ্রম বলিতে হইবে ; নারদীয় পুরাণে স্পষ্টই লিখিত আছে— *ব্যাসোলব্ধ ততশ্চৈতৎ প্রভঞ্জনমুখোদগতম্। প্রমাণীকৃত্য লোকেহস্মিন প্রাবৰ্ত্তয়দমুত্তমম্।” এই বচন দ্বারা ব্ৰহ্মা গুপুরাণ যখন বায়ুপ্রোক্ত হইতেছে, তখন হস্তলিখিত পুথিতে যে "বায়ুপ্রোক্তে সংহিতায়াং” এইরূপ পুষ্পিক গৃহীত হইয়াছে, তাহা ভ্রমপূর্ণ নয়। বরং র্যাংtয়। ‘বায়ুপ্রোক্ত’ নাম পড়িয়াই তাহ বায়ুপুরাণ বলিয়া স্বীকার করেন, তাহাদিগেরই মহাভ্রম বলিতে হইবে । রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র এসিয়াটিক সোসাইট হইতে একখানি বায়ুপুরাণ প্রকাশ युग्नेिश्नt८छ्न, उांश्itङ७ फैकश् भश्iश्वश्च *निग्णकिङि श्ा । রাজ। তাহার প্রকাশিত বায়ুপুরাণের মুখবন্ধে লিখিয়।
