পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৭১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরাণ (জৈন অরিষ্টনেমি ) দুৰ্গম প্রদেশে গমন, ঐলেরকর্তৃক মৰ্ম্মদাতীরে মাছিয়াতী নামে নগরীনিৰ্ম্মাণ ও তৎপুত্র কুনিমকে রাজ্যদামপুৰ্ব্বক ঐলেয়ের তপস্তাৰ্থ বনগমন, কুনিমকর্তৃক বরদাতীরে কুণ্ডিন মামক নগরস্থাপন, ও পুলোমপুত্রকে রাজ্য দিয়া বামপ্রন্থগ্রহণ, পুলোমের পুত্র চরমপেলোমকর্তৃক রেবতীরে ইক্সপুর ও তৎপুত্র মহীদত্ত কর্তৃক কুলপুরস্থাপন, অনন্তয় পুত্রাদিক্রমে মৎস্ত, অযোধন, সাল, স্থধ্য ও দেবদত্তাদির বৃত্তান্ত, দেবদত্তপুত্র মিথিলানাথের বিদেহাধিপত্য ও তৎপুত্র হরিবেণ, গঙ্খঃ ও অভিচন্দ্রাদির বিবরণ, অভিচন্দ্র পুত্র বসু, তৎপুত্র বৃহত্তম মহাবসু প্রভৃতি দশবস্থর বিবরণ ; বেদবিৎ ক্ষীরকদম্বের পুত্র পৰ্ব্বত ও শিষ্য বসু ও নারদ, বস্বরাজসভায় পৰ্ব্বত ও নারদের শাস্ত্রার্থপ্রকাশ, লারদের কৰ্ম্মকাওঁীয় বেঙ্গভাগের নিন্ম ও কৰ্ম্মমার্গসমর্থনে পৰ্ব্বতের পরাজয়, বহ্মরাজেয় পৰ্ব্বত প্রতি পক্ষপাত, তজ্জন্য র্তাহার অধঃপতন-কথন, ১৮ মথুরাধিপ যন্থর উৎপত্তিকথা, তাহ হইতে স্বয় ও সুধীরের জন্ম, স্বয় হইতে অন্ধকবৃক্যাদি ও স্বধীর হইতে ভোজকাদির উদ্ভব, অন্ধকবৃষ্ণির সমুদ্রবিজয় ও বস্থদেবাদি দশপুত্র এবং কুন্তী ও মদ্রানামক কন্যাদ্বয়ের জন্মকথা, ভোজকবৃঞ্চি হইতে উগ্ৰসেন, মহাসেন প্রভৃতি পুত্রের জন্ম ; মুবস্থর বংশে জরাসন্ধের উদ্ভব ও তৎপুত্র কালযবনাদির জন্মকথা, মুপ্ৰতিষ্ঠ নামক মুনীশ্বরকর্তৃক রাজগৃহাগত বৃষ্ণিগণের সমক্ষে নমিভাধিত ধৰ্ম্মদেশন, যথা—আছিংলা সত্য অস্তেয় ব্রহ্মচর্যা ও নিমুৰ্চ্ছ। সাধুদিগের এই পঞ্চ মহাব্ৰত, কায়িক বাচিক ও মানসিক ভেদে ত্রিবিধ গুপ্তি, সৰ্ব্বানিষ্টপ্রত্যাখ্যানরূপ সমিতি, হিংসাদি নিবৃত্তিরূপ অণুব্রত, দিগেদশ-অনর্থদগুদি নিবৃত্তিরূপ গুণব্ৰত, অতিথিপূজাদি রূপত্ৰত, মাংসমদ্যমধুদুতবেগুদি ত্যাগরপ নিয়ম এই সকল ব্রত গৃহীদিগের অভু্যদয়ের সাধক ; অনন্তর অনন্ত প্রকার জীবের কৰ্ম্মবশে কুযোনিপ্রাপ্তি, পৃথিবীসলিলাদিতে জীববিভাগসংখ্যা ও একেদিয় হইতে পঞ্চেস্ক্রিয় পৰ্য্যস্ত জীবগণের শরীরায়ুঃপ্রমাণাদি কথন, অন্ধকবৃঞ্চির পুৰ্ব্বজন্ম, সমুদ্রবিজয়ের হন্তে রাজ্য ও বস্থদেবকে সমর্পণপুৰ্ব্বক অন্ধকবৃষ্ণির সুপ্রতিষ্ঠের শিষ্যত্বস্বীকার, মথুরায় উগ্রসেনকে অভিষিক্ত করিয়া ভোজকবৃষ্ণির নিগ্ৰন্থব্ৰতগ্রহণ, একদা সমুদ্রবিজয়ের আদেশে বহুদেবের রমণীয় উদ্যানে অবস্থান ও এক কুক্তাকর্তৃক তাহার অধিক্ষেপ, রাজার প্রতি র্তাহার বীতশ্রদ্ধা ও শ্মশানে গমন, অগ্নিপ্রবেশ-প্রদর্শনপূৰ্ব্বক ছদ্মবেশে বিজয়খেট নামক পুরে গমন, তথায় গন্ধৰ্ব্ববিদ্যাপ্রবীণ সুগ্ৰীবনামক ক্ষত্রিয়ের সোম ও বিজয়সেনা মায়ী কন্যাদ্বয়ের পাণিগ্রহণ, বিজয়সেনার গর্ডে অক্ররের জন্মদানপূর্বক তাহার বনগমন, অনন্তর দুইজন বিদ্যাধরকুমারের যত্নে কুঞ্জরা [ १०७ ] পুরাণ (জৈন জরিষ্টনেমি) बर्स नामक बिनाश्वब्रुङ्ग भंगन, ७९ोङ्ग छुामानार्मी विला५शকুমারীর পাণিগ্রহণ, অঙ্গীরক নামক কোন বিদ্যাধর শক্র কর্তৃক তাহাকে আলিঙ্গনপূর্বক আকাশমার্গে হরণ ও চম্পানগরীতে যক্ষকুমারীকে আনয়ন, চারুদত্তের সহিত তাহার মিত্রত, চারু, দত্তের নিকট গন্ধৰ্ব্ববিদ্যা প্রকাশ ও গন্ধৰ্ব্বসেন নায়ী রাজকুমারীর পাণিপীড়ন । ২০-২১ উজ্জয়িনীনাথ শ্ৰীধৰ্ম্মরাজের বলি, বৃহস্পতি, নমুচি ও প্ৰহলাদনামক মন্ত্ৰিচতুষ্টয়ের প্রসঙ্গ, মন্ত্ৰিচতুষ্টরসহ অকম্পণাদি জৈনমুনিদর্শনার্থ রাজার বহিরুদ্যানে আগমন, তাহীদের সংসর্গে রাজার নির্ধেগ, পদ্মনামক পুত্রের হস্তে রাজ্যভার অর্পণপূর্বক তাহার ৰিষ্ণুকুমারের নিকট জৈনীক্ষাগ্রহণ, পদ্মকর্তৃক বলিনামক বিপ্রকে সপ্তাহ রাজ্যপ্রদান, বলির নিকট বিষ্ণুকুমারের আগমন ও ত্রিপাদভূমিপ্রার্থন, বলিকর্তৃক পত্রিয়ভূমিদান, বিষ্ণুকুমারের মহাকায় ধারণপূর্বক একপাদে জ্যোতিশচক্র, দ্বিতীয়পাদে মনুষ্যলোক ও তৃতীয়পাদে অবকাশ অধিকার, দেবগণ কত্ত্বক প্রপাদন ও বিষ্ণুকুমারের মহাকায়-সংবরণ, তাহার আদেশে দেবগণ কর্তৃক বলির বন্ধন ও দেশ হইতে নিৰ্ব্বাসন, চারুদত্তের চরিত্র ও গণিক। কলিঙ্গসেনাদুহিতা বসন্তসেনার বিবরণ। ২২-২৪ ফাঙ্কনোৎসবে গন্ধৰ্ব্বসেনাসহ ৰসুদেবের পাশ্বনাথপ্রতিমা পুজনাৰ্থ তন্মন্দিরে গমন, তথায় নীলোৎপলদলশ্যাম। এক কন্যাদর্শনে বসুদেবের মনোবিকার, তদর্শনে গন্ধৰ্ব্বসেনার ঈর্ষ ও র্তাহাকে জিনেস্ত্রের নিকট অনিয়া স্তোত্রদ্বারা ভগবানের প্রসাদন, পরে স্বগৃহে আনিয়া প্রিয়ার পদতলে পতিত হইয় তাহাকে সাস্বনা, বসুদেবের নিকট একবৃদ্ধ বিদ্যাধরীর আগমন ও তৎকর্তৃক উগ্রভোল্লাদি বহু ক্ষত্রিয়রাজের জিনভক্তি ও তপস্তাদি বর্ণন, মচু-মানব-কৌশিক-গৈরিকগান্ধীর-ভূমিতুগু-আদিত্য-ব্যোমচর-মাতঙ্গ প্রভৃতি বিদ্যাচাৰ্য্য, গৌরী প্রজ্ঞপ্তি রোহিণী অঙ্গারিণী মহাগৌরী মহাশ্বেত মায়ুরী কাগমুখী প্রভৃতি বিদ্যা, দৈত্য-পল্লগ-মাতঙ্গাদিভেদে অষ্টবিদ্যাধর ও তাঁহাদের বিদ্যানামকথন ; বিনমিকুলতিলক বিদ্যাধরপতি মাতঙ্গের গোত্রজী অামার নাম হিরণ্যবতী’ এইরূপে বুদ্ধ বিদ্যাধরীর পরিচয়দান ও মদঙ্কলালিতার প্রীতির জন্ত আগমনকারণ কথন, বসুদেবকে পাইবার জষ্ঠ সেই বিরহিণী বিদ্যাধরীর অবস্থাবর্ণন, একদা নিশাকালে এক বেতালকস্থা কর্তৃক বহুদেবহরণ, শ্ৰীমন্ত নামক বিদ্যাধরাধিষ্ঠিত গিরিবরে আনয়ন, তথায় বসুদেব কর্তৃক নীলষশায় পাণিগ্রহণ ও তাহার জন্মবিবরণ-শ্রবণ, নীলকণ্ঠ নামক বিদ্যাধর কর্তৃক লীলযশাহরণ, বসুদেবের দীনবেশে দেশভ্রমণ, সোমঞ্জী নামে কস্তার সহিত বসুদেবের বিবাহপ্রসঙ্গে সগরপুরোহিতকৃত সামুদ্রিকশাস্ত্রাগম ও