পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত পঞ্চম ভাগ.djvu/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 শ্ৰীশ্ৰীরামকৃষ্ণ কথামৃত—৫ম ভাগ [ ১৮৮২, ২২শে এপ্রিল জানবে যে সচ্চিদানন্দই ঐরুপ ধারণ করেছেন । গুরু যেমন সেথো ; হাত ধরে নিয়ে যান। ভগবান দর্শন হলে আর গুরু শিষ্য বোধ থাকে না । সে বড় কঠিন ঠাই, গুরু শিৰ্য্যে দেখা নাই।’ তাই জনক শুকদেবকে বলেন, “যদি ব্ৰহ্মজ্ঞান চাও আগে দক্ষিণ দাও।” কেন না, ব্ৰহ্মজ্ঞান হলে আর গুরু শিয্য ভেদবুদ্ধি থাকবে না। যতক্ষণ ঈশ্বর দর্শন না হয়, ততদিনই গুরুশিষ্য সম্বন্ধ। ক্রমে সন্ধ্যা হইল। ব্রাহ্ম ভক্তেরা কেহ কেহ ঠাকুরকে বলিতেছেন, “আপনার বোধ হয় এখন সন্ধ্য করতে হলে ।” ত্রীরামকৃষ্ণ-না, সে রকম নয়। ও সব প্রথম প্রথম এক একবার করে নিতে হয়। তারপর তার কোশ কুশি বা নিয়মাদি দরকার হয় না। দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ७ जांल्लॉर्थy &रदल्लॉब्लञि-(दमांउ ७ ব্ৰহ্মতত্ত্ব প্রসঙ্গে ੇ পর আদি সমাজের আচাৰ্য্য শ্ৰীযুক্ত বেচারাম বেদীতে বসিয়া পিাবনা করিলেন। মাঝে মাঝে ব্রহ্ম-সঙ্গীত ও উপনিষদ হইতে পাঠ হইতে পুঁগিল। উপাসনাস্তে শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে বসিয়া আচাৰ্য্য অনেক আলাপ করিতেছেন। প্রীরামকৃষ্ণ–আচ্ছা, নিরাকারও সত্য আর সাকারও সত্য ; আপনি কি বল ? [ সাকার নিরাকার চিন্ময়রূপ ও ভক্ত ] আচাৰ্য্য—আজ্ঞা, নিরাকার যেমন Electric Current, (তড়িৎ প্রবাহ ) চক্ষে দেখা যায় না কিন্তু অনুভব করা যায়।