পাতা:শিখ-ইতিহাস.djvu/৩৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q& 8 শিখ-ইতিহাস প্রতি তাহাঁদের কোনরূপ সহানুভূতি রহিল না। ভদ্রলোক সম্প্রদায় অস্তরে অন্তরে বিদ্বেষভাব পোষণ করিতে আরম্ভ করিলেন ; ভারতীয় রাজন্তবৃন্দ ক্রোধপরবশ হইয়া ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হইতে লাগিলেন ; কেহ কেহ বা রাজপরিবর্তনের উদশু সাধনের আশায় যুক্তরাজ্যের (ইউনাইটেড ষ্টেটস্ ) রাজস্বের অধিকাংশই প্রধানতঃ বাণিজ্য-শুদ্ধ হইতে সংকুলান হইয়া থাকে। এ স্থলে হিন্দুদিগের পুরাতন আইন-পদ্ধতির পুনরুল্লেখ নিম্প্রয়োজন। কিংবা মুসলমানদিগের আধুনিক বিধি-ব্যবস্থা পুনরায় আলোচনা করারও কোন আবশ্যক নাই। অপিচ ব্রিগস. মনরো, সাইক্স, হ্যালহেড এবংগালওয়ে প্রভৃতি মহাজনগণ নিজ নিজ অধ্যবসায়, পরিশ্রম ও গবেষণার ফলে, যে সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন, তাহা হইতে বক্ষ্যমান প্রসঙ্গের অধিকাংশ বিষয়ই মীমাংসিত হইয়াছে । ভারতবাসী কৃষকসম্প্রদায় পারিভাষিক অর্থে ‘রাজস্ব” (Rent ) প্রদান করে, কি কর' (Tax ) প্রদান করিয়া থাকে তদ্বিষয় আলোচনারও কোন প্রয়োজন নাই। কেননা, প্রকৃতপ্রস্তাবে নিশ্চিত জানা যাইতেছে যে—(১) গবর্ণমেণ্ট ( বা ভারপ্রাপ্ত কর্মচারী, জায়গীরদার বা প্রতিনিধি ) প্রায় অধিকাংশ স্বলেই, উৎপন্ন শস্যের উদ্ববৃত্ত অংশ গ্রহণ করিয়া থাকেন ; এবং (২) যে স্থানে গবর্ণমেণ্টই মালিক অর্থাৎ খাসমহালে, মূলধন দ্বারা কুপ খনন কি অন্ত কোন স্ববিধ প্রদান করিয়া, গবর্ণমেন্ট আপন কর্তব্য পালন করেন না ; ইংলণ্ডে শস্যাগার এবং পয়ঃপ্রণালী বর্তমান থাকায়, সঙ্কষ্ট সময়ে তত্ৰত্য কৃষকসম্প্রদায় বিশেষ উপকৃত হইয়া থাকে ; ভারতে সেরূপ প্রথা আদৌ দেখিতে পাওয়া যায় না। কতিপয় স্বদেশ-পরায়ণ প্রাচীন জমিদার ব্যতীত ভারতের অনেকেই জমির উৎকর্ষ সাধনে অর্থ ব্যয় করিতে ইচ্ছা করেন না । পুনশ্চ, অধিক পরিমাণ অর্থলাভের আশায়, অল্পসংখ্যক সঙ্গতিপন্ন অহিফেন এবং শর্কর ব্যবসায়ী জমির উৎকর্য সাধনে অর্থ ব্যয় করিয়া থাকেন। গ্রামের প্রধান ব্যক্তি অথবা দরিদ্র প্রজা প্রকাশ্যতঃ গবর্ণমেন্টের নিকট, কিংবা রাজস্ব-সংগ্রহকারীর হস্তে কর প্রদান করিয়া থাকে ; যে পরিমাণ শস্যে বীজ সংগ্ৰহ হইতে পারে, মোটামুটি আহার্য সংস্থান হয়, এবং ভূমিকৰ্ষণের নিমিত্ত সাধারণ আবশ্যকীয় যন্ত্রাদি সংগ্ৰহ করিতে পারা যায়, রাজস্ব পরিশোধান্তে প্রত্যেক গৃহস্থই সেই পরিমাণ উদ্ধৃবৃত্ত শস্য প্রাপ্ত হয়। এইরূপে কোন উপায় না থাকায় তাহার কেউই জমির উন্নতি বিধানে ব্যায়-বাহুল্য কটিতে সমর্থ হয় না। স্বতরাং ইংলণ্ডর কর্তব্য,--(১) পরিবর্তিত হারে কর সংস্থাপন করা, (২) জমির রাজস্ব পরিমাণ হ্রাস করা, এবং (৩) প্রজাবর্গের চিরস্থায়ী স্বত্ব প্রদান করা। এই কৃষক-সম্প্রদায় প্রকৃতপক্ষে গবর্ণমেন্টের কোৱক্ষা প্রজা স্বরূপ। বস্তুতঃ, ইংলণ্ডের প্রজাকুল পূর্বোক্ত সমুদায় সত্ব প্রাপ্ত হইয়াছে। এইরূপ প্রত্যেক সম্পত্তি কোন নির্দিষ্ট নিয়মে বিভক্ত হওয়া আবশ্যক, এবং তাহার নির্দিষ্ট সীমা নিরুপণ করা কর্তব্য। এইরূপ পদ্ধতিতে অতি সহজেই উদেশ্য সাধন হইতে পারে। প্রত্যেক ভূম্যাধিকারীকে নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পত্তি প্রদান করিতে হইবে সেই ভূম্যধিকারী আপনার ইচ্ছানুসারে তাহ বিলি করিতে পাব্লিৰেন ; কিন্তু তাহাকে সে সম্পত্তি ধিক্রয়ের কোনই ক্ষমতা প্রদান করা হইবে না ; তিনি কেবল উৎপন্ন শসে বিক্ৰীত মূল্যই ব্যয় করিতে পারিবেন। - ভারতবর্ধের ভূম্যধিকারী স্বত্ব বিষয়ে কতকগুলি ন্যায়সঙ্গত যুক্তিতর্ক ও মন্তব্য সম্বন্ধে লেফটনাণ্টকর্ণেল DDDD BB SBDDD BBBB BBBB BB DDDD DDDDS DBB BDD BBB DDS B BBB 4ष६ दिउँौब्र थ८७द्र ७s१ •jēl of ato, I (See Lieutenant-Colonel Sleeman's "Rambles and Recollections of an Indian Official" i. 80 etc.; and ii, 346 etc.) উত্তর-পশ্চিম প্রদেশে বর্তমান সময়েৰে হস্তান্তর বা পরিবর্তন প্রধা প্রচলিত আছে, সেই DBBBB BBBBB BBH DDDDBDD DDDD DDD DBBD BBBBSBBBBB SBBBBS DBBBBB BB BBB BBD DDDBBH DDD DDD DDD DDDS0 SLLLLLLLLLLS Governor's “Directions for Settlement Officers" and his "Remarks on the Revenue System.” for