পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘোটক আমাৰওঁ থাকিলে অশ্বের যে গুণ হুইয়া থাকে, সেই সেই স্থানে শুক্তি থাকিলেই সেই সেই গুণ প্রকাশ পায় । অশ্বের দোষ —যে ঘোড়ার সকল শরীর শুভ্রবর্ণ, কিন্তু প। চারিখানির রঙ কাল, তাহাকে যমদূত বলে। ইহা পরি. ত্যাগ করা উচিত । অশ্বের চারিখানি পা চারিবর্ণের श्रे८ग डाशत्र नान मूषणैो, oरे जाउँौत्र अष ह३८ड कूगনাশ হয় । বাম কপালে একটা মাত্র আবৰ্ত্ত থাকিলে তাহাকে চৰ্ব্বণী বলে । এই জাতীয় অশ্ব পালকের অস্থিত. কারী । ৰামগ েগু মা বৰ্ত্ত থাকিলে ধনক্ষয়, কক্ষে থাকিলে মৃত্যু, জামুদেশে থাকিলে ক্লেশ অথবা প্রবাল এবং ত্রিবলীতে আবৰ্ত্ত থাকিলে ত্রিবর্গের বিনাশ হইয়া থাকে । যে ঘোড়ার মেঢ় দেশে আবৰ্ত্ত থাকে, সেই ঘোড় রাজগণের পক্ষে পরিত্যজ্য । পৃষ্ঠবংশে একটা মাত্র মাবৰ্ত্ত থাকিলে ঘোটককে ধুমকেতু ৰলে, ইহার পরিত্যাগ করা উচিত। গুহ, পুচ্ছ ও বলিস্থানে তিনটা আবৰ্ত্ত থাকিলে তাছার নাম কৃতাস্ত, এই জাতীয় ঘোড়াও পরিত্যাগ করিবে । ছানদন্ত, অধিকদন্ত, করালী, কৃষ্ণতালুক, মুম্বলী ও শৃঙ্গী এই ৬ প্রকার ঘোড়াকে ঘাতক বলে । অশ্বের দস্ত সংখ্যা কম হইলে হীনদন্ত ও অধিক হইলে অধিক দন্ত ৰলে। যাহার তিনটা পা শ্বেত ও অপরটার রঙ কাল অথবা তিনখানি কৃষ্ণবর্ণ এবং অপরখানি শুভ্র, তাহার নাম মুষল । যে ঘোড়ার দস্তগুলি দেখিতে অতিশয় ভীষণ ও উন্নতাবনত তাহার নাম কৱালী। তালুদেশের রোমগুলি কৃষ্ণবর্ণ হইলে তাহাকে কৃষ্ণতালুক বলে । যদি কর্ণ ও কণমূলের অস্বভাগে শৃঙ্গের ন্যায় চিহ্ন দেখিতে পাওয়া যায়, তাহা শৃঙ্গী নামে অভিহিত । অশ্ব-তাড়ন করিবার নিয়ম।—রক্তস্থলী, মুখ, ওষ্ঠ, গলদেশ ও পুচ্ছ এই কয়টা স্থানে তাড়ন করা উচিত । কিন্তু কোন কারণে অশ্ব ভীত হইলে বক্ষঃস্থলে, উন্মাৰ্গগামী হইলে মুখে, কুপিত হইলে পুচ্ছসংস্থানে এবং ভ্রান্ত হইলে উভয় জামুতে আঘাত করা উচিত । অস্থানে আঘাত করিলে অনেক দোষ ঘটিবার সম্ভাবনা, এই কারণে ভালরূপে দেখিয় আঘাত করিবে । যে ঘোড়। ১৬ মাত্রাকালে একশত ধনু পরিমিত পথ অতিক্রম করিতে পারে, তাহাকে উত্তম, বিংশতি ধন্থ যাইতে পারিলে মধ্যম, ইহার নুনি হইলে সেই ঘোড়াকে অধম জানিবে । ভাদ্র অশ্বিনমাসে অশ্বের পিত্ত অধিক বৰ্দ্ধিত হয়, সেই জন্য অধিক চালনা করা উচিত নহে। কাৰ্ত্তিক মাসে [ ৩৮ ] ঘোটক মহৎকার্য্যে এবং ছেমস্ত, শিশির ও বলস্ত ঋতুতে ইচ্ছাছুসারে চালনা বা কাৰ্য্যে নিযুক্ত করিৰে । অশ্বশাবক, বৃদ্ধ, কৃশ, রুগ্ন, দত্তস্নেহ, বৃহৎ বলিযুক্ত ও পূর্ণ বা অতিরিক্ত কোষ্ঠযুক্ত ঘোটক এবং গর্ভিণী ঘোটক কোন কর্ষে নিয়োজিত করিতে নাই। " ঘোটকের শরীরের রক্ত দূষিত হইয়। তাছাদের জীবন নাশ করে । এই কারণে শরীয় হইতে দুষিত রক্তমোক্ষণ করিতে হয় । প্রাচীন অখচিকিৎসকগণের মতে ঘোড়ার শরীরে সর্বসমেত বাহাত্তর হাজার নাড়ী আছে । উহার প্রত্যেকটতেই রক্ত থাকে । কণ্ঠ, কক্ষ, লোচনযুগল, আংল, মুখ, অশুদ্ধঃ, পা ও পাশ্ব এই কটা রকমোক্ষণের স্থান । অাবার কোন চিকিৎসক বলেন, গুলফ, গলদেশ, মেঢ়, কক্ষান্ত, পত্রক, গুদস্থান, পুচ্ছ, বস্তি, জঙ্ঘ, সন্ধিস্থান, জিহবা, অধর, ওষ্ঠ, নেত্রযুগল, কণমূল, মণিবন্ধ ও গও এই সতরট রক্ত মোক্ষণের স্থান । মুশ্রতের মতে, মুখ হইতে একশত পল পরিমিত রক্ত মোক্ষণ করা উচিত । এহ রূপ কক্ষ হইতে এক পল, নয়ন ও মেঢ় হইতে ৫০ পল, গও ও অও হইতে ২৫ পল এবং গুদস্থান হইতে ১২ পল রক্ত নিঃস্থত করিবে । পৈত্তিক হইলে কালি ক, বাতিক হইলে ফেনাযুক্ত ও পিচ্ছিল এবং শ্লৈষ্মিক হইলে পাণ্ডুবর্ণ ও কষায় জলের ন্যায় হইয় থাকে । ঋতুচৰ্য্যা –বর্ষাকালে অশ্বের অতিশয় চালনা করা উচিত নহে, করিলে দশমাস মধ্যে মারা পড়ে। এই কালে কুপোদক, কটুভৈল, ও বাতশূন্য গৃহে রাখা প্রশস্ত, একদিন পরে পরে অৰ্দ্ধপল লবণ দেওয়া উচিত । ইহার অন্যথা করিলে স্বাস্থ্য ও বীর্যহানি হয় । দিন দিন বল কমিয়া যায় ও আয়ু ক্ষয় হইয়া থাকে শরৎকালে গুড়, ঘৃত, আট পল পরিমিত চিনি, স্বচ্ছ ও মধুর রস যুক্ত সরোবরের জল, স্থতযুক্ত কুঁড় এই সকল দ্রব্য ঘোটকের পক্ষে হিতকর । হেমন্ত ঋতুতে ঘৃত, তৈল, মাষকড়াই, বায়ুশূন্ত গৃহে বাস, দুগ্ধ ও ধীরে ধীরে চালনা করা উচিত। যব সিদ্ধ করিয়া থাইতে দিতে হয় । শীতকালে সপ্তাহ পৰ্য্যস্ত প্রতিদিন আটপল করিয়া ভৈল পান করাইবে । পরে প্রমতে যব থাইতে দিবে । বসন্তকালে ইচ্ছাছুসারে ঘোটকের চালনা করিবে। এই কালে ঘৃত, তৈল ও লবণ মিশ্রিত জল পান করিতে দেওয়া উচিত । বসন্তু সময়ে ঘোড়াকে ভ্রমণ ন করাইয়। সৰ্ব্বদা একস্থানে বাধিয়া রাখিলে অল্পদিন भ८५) हे छे९जांश् दिशैन इझे मृ! vi८फ़ ७ अगनङां ॐ°हिष्ठ হয় । গ্রীষ্মকালে রক্তমোক্ষণ, ঘৰ্ম্ম-নিবারণ, ছায়ায় বন্ধন,