পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਿ ਕੁ [ ২৯৮ ] ਦੇਿਲ਼ চিৎকণ (ত্রি) চিদিত্যব্যক্তশঙ্কং করোতি চিৎ-কণু-জছ। যে চিৎ এই শব্দ করে । চিৎকণকন্তু (রী) চিৎকণস্ত কস্থা ৬তৎ। কস্থাশষ্যস্ত ক্লীবত্বং (সংজ্ঞায়াং কন্থোশীনরেষু। প২৪২) কস্থার সংজ্ঞাভেদ। পূৰ্ব্বপদের আদি স্বরের উদাত্তত। (আদিশ্চিহণদীনাং । পা ৬২৷১২৫) চিৎকার (পুং) চিৎ-কু-ভাবে ঘঞ । চীৎকার, ভয়াদি জন্ত উচ্চশঙ্গ। “স বিষীদতি চিৎকারাৎ তাড়িতে গর্দভে যথা” (হিতোপ) চিৎকারবৎ (ত্রি) চিৎকার-অস্ত্যর্থে মতুপ মস্ত বৰং (মাছপধায়াশ্চ মতোর্বোহ্যবাদিভ্যঃ । পা ৮২৯ । ) চিৎকারকারী। “বৈনায়ক্যশ্চিরং বো বদনবিধুতয়ঃ পান্তু চিৎকারবত্যঃ ” ( মালতীমাধব । ) চিৎকাল্পৰৎ-স্ক্রিয়াং জীপ । চিত্ত (ক্লী ) চিতী জ্ঞানে করণে ব্রু । ১ অন্তঃকরণভেদ। “মনো বুদ্ধিরহস্কারশ্চিত্তং কারণমান্তরং” ( বেদান্ত ) ২ মন । “তব চিত্তং বাত ইব এজীমান” (ঋগ্বেদ ১।১৬৩১১) তব চিত্তং মন: (সায়ণ ) । সাঙ্খ্যমতে চিত্ত ত্রিগুণাত্মক প্রকৃতির কার্য্য ইহার অধিষ্ঠাতা আচুতি। চিত্ত বাহ ইঞ্জিয় দ্বারা বাহবস্তুর গ্রহণ করিয়া থাকেন । বেদান্তসারে লিখিত আছে--নিশ্চয়াত্মক অস্তঃকরণবৃত্তির নাম বুদ্ধি এবং সংকল্পবিকল্লাত্মক অন্তঃকরণ বৃত্তিকেই মন বলে। চিত্ত ও অহঙ্কার এ উভয়ই বুদ্ধি ও মনের অন্তর্গত দুই বৃত্তি মাত্র। অনুসন্ধানাত্মক অস্তঃকরণ বৃত্তিকে চিত্ত এবং অভিমানাত্মক অন্তঃকরণবৃত্তিকে অহঙ্কার বলা যায় । আবার চাৰ্ব্বাকের মতে মনই আত্মা । মন বিশুদ্ধ হইলে প্রাণাদির অভাব হয় (৯) । পঞ্চদশীর মতে—চক্ষু প্রভৃতি পঞ্চজ্ঞানেন্দ্রিয় ও বাক্‌ প্রভৃতি পঞ্চকৰ্ম্মেঞ্জিয়ের নিয়ন্ত মন হৃৎপদ্মগোলকে অবস্থিত, তাহাকেই অন্তঃকরণ বলা যায়। আন্তরিক কার্য্যে মন স্বাধীন, কিন্তু বাহ বিষয়ে ইঞ্জিয় পরাধীন। সত্ব, রজ ও ভমঃ মনের এই তিনটী গুণ অাছে, এই সকল গুণ দ্বারা মন বিকৃত হয়। বৈরাগ্য, ক্ষমা, ঔদার্য্য ইত্যাদি সত্বগুণের বিকার। কাম, ক্রোধ, লোভ এবং বৈষয়িক ব্যাপার সমুদয় রজঃগুণের বিকার। আলস্ত, ভ্রাস্তি ও তন্ত্রা ইত্যাদি মনের তমোগুণের বিকার । ( ২৭-৯ ) । পঞ্চভূতের সত্বগুণসমষ্টি হইতে অন্তঃকরণ উৎপন্ন হয়, সেই অন্তঃকরণ বৃত্তিভেদে দুইপ্রকার মন ও বুদ্ধি। অন্তঃকরণের সংশয়াত্মক ভাবকে মন এবং নিশ্চয়াত্মকবৃত্তিকে বুদ্ধি বলে। (১।১৮) في حينما বেদাস্তদর্শনের মতে প্রাণই মনের কারণ । “তন্মনঃ প্রাণ উত্তরাং ।” মরণকালে মনই প্রাণে লয় ছয় । শারীরিক ভায্যে শঙ্করাচার্য লিখিয়াছেন— “मन थारु लग्न श्ञ । ७थाप्न भएनादिबकिड शूखि लग्न হয় কি মনেরই লয় হয়, এ সম্বন্ধে সন্দেহ হইতে পারে। বৃত্তি সহিত মন প্রাণে লয় প্রাপ্ত হয় বলিলে অর্থ সঙ্গতি হয় বটে। মন যে প্রাণমূলক শ্রুতিতেই তাহার প্রমাণ আছে। পণ্ডিতেরা বলেন, মন অন্নমূলক, প্রাণ জলমূলক। অল্পময় মনের লয় স্থান প্রাণ, দেখাও যায় অল্পের লরস্থান জল । অভেদভাবে গ্রহণ করিলে অবশুই বলা যায়, অল্পই মন আর জলই প্ৰাণ । অল্প ও মন একই এই দৃষ্টিতে অবশুই প্রাণকে মনের প্রকৃতি বলা যাইতে পারে। আবার স্বযুপ্ত ও ম্ৰিয়মাণ অবস্থায় প্রাণের কাৰ্য্য অর্থাৎ শ্বাস প্রশ্বাস থাকে, কিন্তু মনোবৃত্তি থাকে না, এরূপও দৃষ্ট হয় । এরূপ হইলে মন ষে প্রকৃতপক্ষে প্রাণমূলক নহে, এজষ্ঠ প্রাণে মনের স্বরূপ বিলয় অসম্ভব । মনের প্রাণমুলকত অাছে সে কথা আবার সে প্রণালীর প্রকৃতিতে কাৰ্য্য বিলয় মানিতে গেলে অন্নেও মনের বিলয় মানিতে হয়, এরূপ মন অল্পে, অন্ন জলে এবং প্রাণও জলে লয় প্রাপ্ত হয় বলিতে হইবে । কিন্তু প্রাণরূপে পরিণত জল হইতে যে মনের জন্ম, তাহার প্রমাণ নাই। সেই জন্তই বলিতেছি প্রাণে মনের বৃত্তি বিলয় হয়, কিন্তু স্বরূপ বিলয় হয় না।” (৪।২৩ সুত্রভাষ্য ।) যোগবাশিষ্ঠরামায়ণের মতে— “অসম্যক্ দর্শন হইতে অনাত্মশরীরাদিতে যে আত্মদর্শন হয় এবং অবস্তুতে যে বস্তুজ্ঞান জন্মে, তাহাই চিত্ত (২) । ভাবাভাব অবস্থার ও দুঃখসমূহের আধার এবং আশার বশবৰ্ত্তী এই শরীরের বীজই চিত্ত। এই চিত্ত বৃক্ষের দুইটী বীজ এক প্রাণম্পন্দন, দ্বিতীয় কঠিন ভাবনা । প্রাণস্পন্দন দ্বারা চৈতষ্ঠ রুদ্ধ হয়, তাহাতে দুঃখ জন্মে। ভাবনাদ্বারা ভব্যবস্তু উৎপন্ন হয়, পুরুষ বাসনাবিহবল হইয়া সেই বস্তুর তত্বজ্ঞানে মুগ্ধ হইয়া পড়ে, সুতরাং বাসনাবশে জীবস্বরূপ ভুলিয়া যায়। এই জন্তই যোগীগণ প্রাণায়াম ও ধ্যান স্বারা প্রাণম্পন্দন বোধ করেন। প্রাণস্পন্দ বোধ হইলে চিত্তের বিমল শাস্তি হয় । এইরূপে যে ব্যক্তি চিত্ত হইতে সাংসারিক ভাবনা পরিত্যাগ করিয়া মায়াতীত পরম বস্তুর ভাবনা করে, তাহারই নাম অচিত্তত্ব বা চিত্তশূন্ততা । বাসনা ও প্রাণস্পনী উভয়ের মধ্যে একের ক্ষয় হইলে দুই নষ্ট হয়। কারণ বাসনা দ্বারা প্রাণস্পন্দ আবার HDSDBBB DSBBS BYDD DDS DDB BB BBDDBBBBS - ( বেঙ্গাপ্তসার ) (२) “बनभोक्लर्जन९ श९छ|झमाञ्चश्नाञ्चडानमन् । DDDBB BBBSBBBD DB BDDD SBBBSLLLL S DD 00S