পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*---- -- --- রোহিল্লা [ సెసి f মধ্যবৃত্তি দ্বারা উদ্বর পূরণ করিতে ছিলেন। সৌভাগ্যাম্বেৰী জাফগানসেনানী দাউদ মোগলসরকারে ক্রীতদাসরূপে নিযুক্ত থাকিয়া স্বীয় সঙ্গগুণে প্রতিষ্ঠালাভ করেন। অবশেষে সেই ব্যক্তি স্বীয় প্রভূ শাহ জালস্থকে নিহত করিয়া কাতিহর নামক স্থানে প্রাধান্তলাভের সুযোগ দেখিতে লাগিলেন । এই সমরে উহার পুরুষকারে বিমোহিত হইয়া আফগানগণ র্তাহার বশীভূত ও দলভূক্ত হইতে লাগিল। দাউদ প্রথমজীবনে গুণ্ঠনকালে একটী জাট-বালককে অপহরণ করিয়া লালনপালন করেন। ঐ বালকের নাম আলী মহম্মদ । আলী প্রতিপালক দাউদকে নিহত করিয়া স্বয়ং আফগানসম্প্রদায়ের অধিনেতা হইলেন এবং স্বীয় সাহস ও কাৰ্য্যতৎপরতাগুণে শীঘ্রই কাতিহরের সর্বময় কর্তী হইয়া উঠিলেন। তিনি বহশত আফগান যোদ্ধাকে শ্বকাৰ্য্যে নিয়োগ করিয়া আপনার বলবৃদ্ধি করিয়াছিলেন। দিল্লীর রাজসরকারের ছয়বস্থা দেখিয়া ১৭৩৯ খৃষ্টাম্বো নাদিরশাহ মোগলসম্রাটের গৰ্ব্ব আরও খৰ্ব্ব করিলেন। তাছাতে আলী মহম্মদের ক্ষমতা আরও বাড়িয়া গেল। অনেক শিক্ষিত আফগানসেন ও সেনাপতি র্তাহার পক্ষে আসিয়া যোগ দিল। মহম্মদ এইরূপে বলীয়ান হইয়া ভাবী প্রতিযোগীর বিরোধের আশঙ্কা অপনোদনার্থ স্বীয় খুল্লতাত রহমৎ খাঁর সহিত মিলিত হইলেন। রহমৎ তৎকালে রোছিলখণ্ডের সর্বপ্রধান আফগানসর্দার, তিনি আলীর নিকট হইতে কিছু জায়গীর লইয়া তাহার সহযোগে কাৰ্য্য করিতে স্বীকৃত হইলেন। রহমতের পিতা শাহ আল বাদলজৈ আফগান। তিনি কানাহার ত্যাগ করিয়া কাতিহরে আসিয়া বাস করেন । ১৭১০ খৃষ্টাব্দে রহমতের জন্ম হয় । ১৭৪• খৃষ্টাৰো রোহিলখও নামক স্ববৃহৎ দেশভাগ আলী মহম্মদের অধিকারভুক্ত হয় এবং সম্রাট্‌ ৰ্তাহাকেই তথাকার শাসনকর্তা বলিয়া স্বীকার করিতে বাধ্য হন। ৫ বৎসর নিবিরোধে রাজ্যশাসন করিবার পর ১৭৪৫ খৃষ্টাঙ্গে অযোধ্যার সুবাদার সফদরঙ্গঙ্গের সহিত র্তাহার যুদ্ধ বাধে। এই সময়ে সম্রাট, মহম্মদশাহ উজীরের পক্ষাবলম্বন করায় আলীমহম্মদ বগুতাস্বীকার করিতে বাধ্য হন। তিনি মজরবনিরূপে দিল্লীতে রক্ষিত হইলেও তাহার অধীনস্থ দুৰ্দ্ধৰ্ব আফগানগণ ক্রমশঃই অত্যাচার ও উপদ্রব আরম্ভ করিল। তখন সম্রাট, আলীকে সরহিদের শাসনকর্তৃত্ব দান করিয়া তাহাদিগকে নিশ্চিন্তু করিলেন । ১৭৪৮ খৃষ্টাৰো জাৰঙ্গালীর ভারতাক্রমণে সুযোগ পাইয়া জালীমহম্মদ পুনরায় রোহিলখণ্ড হস্তগত করিয়া লইলেন এবং জডি সতর্কতার সহিত রাজ্যশাসন করিতে লাগিলেন । শাসন । पृष्ण श्लू कबिाङ्ग अज्राम्न कोण गरङ्गश् २१०० देिडेरल डिनि কালগ্রালে নিপতিত হন। তখন তাহার জ্যেষ্ঠ ও মধ্যম পুত্র ফয়জুল্লা খাঁ ও জাবরা খা আবদালীর সহিত কালাহার যাত্রা করিয়াছিলেন। হুতরাং অপর নাবালক চতুষ্টয়ের উপর ब्रांबाडांब्र मा तिब्र भानैौ चैौश भूझडांड अश्म९ थरक ‘शकिज’ जर्षीं९ ब्रांtजाग्न थशांम अडिडांरुक ७ ग्रहमtष्ठग्न स्रांडिथाठी কুঞ্জীখাকে সেনাপতি করিয়া যান। জালীমহম্মদের মৃত্যুর পর, তাহার বিখ্যাত সেনাপতি ও যিজনৌরের জায়গীরদার মাজির খাঁ ওঁীর্থায় কন্যাকে বিবাহ कब्रिग्ना भांजिष $रकोण मांमशश्गणूक्षरू दिङtनीtद्र शडज़ রাজপাট স্থাপন করিলেন। মধ্য অস্তুৰ্ব্বেদীতে বদলবংশীয় আফগান কাএমজঙ্গ ক্ষয় খাবাদে স্বীয় প্রতাব বিস্তার করিয়া আফগানশাসন বিস্তার করিয়াছিলেন। এই সময়ে উল্পীর সফদরজঙ্গ তাহাদের দৰ্প খৰ্ব্ব করিবার মানসে প্রথমে সেনাপতি কুতব উদ্দীনকে প্রেরণ করেন। ওঁী খা-পরিচালিত রোহিল্লার হস্তে কুতবের পরাজয় ও প্রাণবায়ু বহির্গত হইলে সফদর কাএমঙ্গঙ্গের সহায়তায় ১৭৫৭ খৃষ্টাম্বে রোহিলখণ্ড আক্রমণ করেন। বাউনের যুদ্ধে হাফিজ রহমৎ ও ছতী খার হন্তে কাএমজঙ্গ নিহত হইলে তিনি আর রোহিলখণ্ড আক্রমণ না করিয়া কাএমের পুত্র আহ্মদ খাকে ফতেয়াবাদে আক্রমণ করেন। এ যুদ্ধে বিশেষরূপে অপমানিত, লাঞ্ছিত ও পরাজিত হওয়ার সফদর প্রাণ লইয়া পলায়ন করেন এবং আফগানগণ আলাহাবাদ পৰ্য্যস্ত লুণ্ঠন করে। এই অপমানে ক্রুদ্ধ হইয়া সফদর মহারাষ্ট্রসেনাপতি মলহররাও হোলকর ও জয়াপ্লাসিন্দের সাহায্যে পুনরায় রণক্ষেত্রে উপস্থিত হইলেন। আহ্মদ খাঁ রহমৎ ও চুতীখার সাহায্য লাভ করিয়া যুদ্ধার্থ প্রস্তুত হইতে লাগিলেন। ১৭১৫ খৃষ্টাৰে মহারাষ্ট্রসেন রোহিলখওে প্রবেশপুৰ্ব্বক আক্ষদর্ঘ্যকে পরাজিত করিল। আহ্মদ খাঁ পুনরায় করুখাবাদ সিংহাসন পাইলেন। এই সময়ে ফয়জুল্লা খা, আবদুল্লা খাঁ, হাফিজরহমৎ ও চুওঁ। খার মধ্যে রাজ্যবিতাগ লইয়া গোলযোগ ঘটিল। অবশেষে চারিজনেই আলীর সম্পত্তি বিভাগ করিয়া লইলেন। ১৭৫৪ খৃষ্টালে মন্ত্রী গাজীউদ্দীনকর্তৃক সম্রাট আক্ষদশাহের রাজ্যচুক্তি এবং সফদরজঙ্গের মৃত্যু ও স্বজ উদ্দৌলার অযোধ্যা-মসনদ প্রাপ্তিতে রোহিল্লা জাতির অদৃষ্টরবি ক্রমশঃই তিমিরাবৃত লইয়া আসিতে লাগিল । ১৭৫৬ খৃষ্টাব্দে আবদালী ৩য় বার ভারত আক্রমণ করিলেন। এবার তিনি পূৰ্ব্বকথিত নাজিব উদ্দৌলাকে সেনাপতি ও প্রধান মৰী করিয়া গেলেন। গাজিউদ্দীনের এ ক্ষমতায়াস ভাল লাগিল ন, তিনি মহারাষ্ট্ৰয়ের সহযোগে তাহার সর্বনাশে সমৃদ্ভূত