লক্ষণ ' [ à 38 ] अक्रनिरह जांनिरफरह, थांश निङा, डांश चांजॉनिक अवt cव नरकङ জমাদিকাল চলিয়া আলিখেছেন, কালবিশেৰে এৰতি হইয়াছে, তাহা আধুনিক। জাজানিৰ সক্ষেতের অপর নাম শক্তি। আধুনিক সক্ষেভোজপয়লাম পন্ধিতীৰ । গে। গবয়াদি गtरूप्ठ जांजीनिय**gवर tध्छ भजनेि गrकठ भांधूनिक् । DBBBD BBD BBD DBB BDD BBDD BBBBD করে, অনাদিকাল হইতে সেই শব্দের সেই অর্থে প্রয়োগ হইয়া থাকে। আধুনিক সম্বেত বা পরিভাব জয়লারে যে শৰ যে অর্থ প্রতিপাদন করে, সে অর্থে সে শম্বের অনাদিকাল হইতে প্রয়োগ হয় না। কেননা আধুনিক সঙ্কেত বা পরিভাষা ব্যক্তি বিশেষের ইচ্ছানুসারে প্রবর্তিত হইয় থাকে। পরিভাষা পৃষ্টি হইবার পূৰ্ব্বে পারিভাষিক অধৰোধ একান্ত অসম্ভব। g [ রূঢ় শকা দেখ । ] এইরূপ রূঢ়শজ সিদ্ধির জন্য লক্ষণ স্বীকৃত হুইয়াছে। গোশনা ব্যুৎপত্তিলভ্য অর্থ গমনশীল মনুষ্যাদিকে না বুঝাইয়া গোপগু এবং কুশলশব্দে কুশগ্রাহী অর্থ না বুঝাইয়া দক্ষ এইরূপ অর্থ প্রতিপাদন করিতেছে। এইরূপ যে যে স্থলে রূঢ়শন্ধের সিদ্ধি হইবে, তথায় লক্ষণ হইবে। প্রয়োজন সিদ্ধির বিষয় পুৰ্ব্বে অভিহিত হইয়াছে। সাধারণ ভাবে লক্ষণার লক্ষণ বলা হইল। এই লক্ষণ আবার নানা প্রকার। সাহিত্যদর্পণ, কাব্যপ্রকাশ ও সরস্বতীকণ্ঠাভরণ প্রভৃতিতে ইহার বিষয় বিশেষভাবে পর্যালোচিত হইয়াছে। উপাদান লক্ষণা ও লক্ষণলক্ষণ প্রভৃতি তেদেও এই লক্ষণ অনেক প্রকার । “মুখ্যার্থন্তেতরাক্ষেপে ৰাক্যার্থেইৰয়সিদ্ধয়ে। স্তাদাত্মনোহপু্যপাদানাদেখোপাদানলক্ষণা।” (সাহিত্যদ” ২।১৪) স্বাক্যার্থে অস্বয়বোধের জন্ত অর্থাৎ বাক্যের অর্থবোধক অন্বয়সিদ্ধির জন্য যে স্থলে মুখ্যার্থের ইতর অর্থের গ্রহণ হয়, সেই স্থলেই ইহা মুখ্যার্থের উপাদান হেতু হইয়াছে, এইজন্ত ইহাকে উপাদান লক্ষণ বলা হয় । “অৰ্পণং স্বস্ত বাক্যার্থে পরস্তাম্বয়সিদ্ধয়ে । উপলক্ষণহেতুৱাদেবী লক্ষণলক্ষণ ॥" (সাহিত্যদ• ২॥১৭ ) ষে স্থলে পরের (ভিন্নার্থের ) অস্বয়সিদ্ধির জন্ত মুখ্যার্থ নিজের অর্পণ অর্থাৎ স্বাধপরিত্যাগ করে, তখায় এই লক্ষণ হয়। এই লক্ষণ উপলক্ষণ হেতুই হইয়া থাকে। এই জন্ত ইহার নাম লক্ষণলক্ষণ । এই লক্ষণ লারোপ ও অধ্যবসান ভেদে খিৰিধ। “আরোপাধ্যবসানাভ্যাং প্রত্যেকং তা জপি দ্বিধা ।” ( शांश्ऊिान्न० २॥४७) এইরূপে লক্ষণা সকল চারিংশভেম্বযুক্ত। •তদেবং লক্ষণ তোশ্চারিংশষ্মতা বুধৈঃ "(লাহিত্যক্ষ ২২১) এই সকল লক্ষণার ভেঙ্গ শঙ্গ ও শব্দার্থ লইয়া জালোচিত शहब्रटिझ् । [ भक ७ भकथङि cप्रर्ष ] * -4) লক্ষণ (লখলা), যুক্তপ্রদেশের এতাবাজেলার অর্ণনা তহসীলের अखर्जठ प्रकtी मत्रब्र । चकां* २७ev***खेः ७वर अधि" ৭৯-১১৩° পূঃ । মগরমধ্যে রাজ যশোবন্ত লিংছ c. 1-8র প্রাসাদ বিদ্যমান আছে । উক্ত মহাত্মা নগয়ে একটী ধর্ণমেলার প্রতিষ্ঠা করেন। তাহার জায়ে এখালে কালিকাজীর মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। নগরের পরিচ্ছন্নত রক্ষার্থ কর আদায়েন্ত্র ব্যবস্থা আছে। এখানে স্থত ও তুলার বিস্তৃত কারবার চলিয়া থাকে। এখানে পূৰ্ব্বে তহসীলী কাছারী ছিল। ১৮৬৩ খৃষ্টাম্বে ভর্থানায় তহসীলি স্থানান্তরিত হওয়ায়, পূর্কের কাছারী গৃহে একটী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। লক্ষণাদোন, মধ্যপ্রদেশের সিওনীজেলার একটা তহসীল । ভূপরিমাণ ১৫৮৩ বর্গমাইল। ২ উক্ত তত্ত্বসীলের অন্তর্গত একটী গওগ্রাম । লক্ষণালোঁহ (ক্লী) ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী-লক্ষণা মূল, হস্তিকর্ণপলাশমূল, ত্রিকটু, ত্রিফল, বিড়ঙ্গ, চিতামূল, মুত, অশ্বগন্ধামূল প্রত্যেকে ১ তোলা, লৌহ ১২ তোলা, এই সকল উত্তমরূপে মৰ্দ্দন করিয়া এই ঔষধ প্রস্তুত করিবে । অনুপান ঘৃত ও মধু। এই ঔষধসেবনের পর চিনির সহিত দুগ্ধ পান বিধেয়। এই ঔষধবিশেষ বলকর । এই ঔষধসেবনে স্ত্রীদিগের কন্যাপ্রসব নিবৃত্ত হইয়া পুত্রপ্রসব হয়। বাজীকরণাধিকারে ইহা একটা উত্তম ঔষধ। ( ভৈষজ্যরত্না” বাজীকরণাধি” ) লক্ষণিন (ত্রি) ১ লক্ষণ বা চিহ্নযুক্ত। ২ লক্ষণজ্ঞ। লক্ষণীয় (ৰি) লক্ষণ দ্বারা জ্ঞাতব্য বা বোধব্য । লক্ষণেরু (ত্রি ) উরুদেশে চিহ্ন বা লক্ষণযুক্ত। (পান ৪।১।৭০ ) লক্ষণ্য (ত্রি) ১ লক্ষণযুক্ত। ২ লক্ষণাৰ্ছ । ৩ দৈৰশক্তিসম্পন্ন আদর্শ পুরুষ। (দিব্যা” ৪৭৪৷২৭ ) লক্ষদত্ত (পুং ) রাজতো। (কথাসরিৎসা” ৫৩৮) লক্ষপুর ( ক্লী ) প্রাচীন নগরভেদ । ( ঐ ৫৩৯ ) লক্ষসিংহ (রাণী ), মিবারের এক জন রাশা। বীরবর হামিরের পৌত্র ও ক্ষেত্রসিংহের পুত্র। তিনি জার্মানিক ১৩৮৩ খৃষ্টালে পিতৃসিংহাসনে সমান্ধঢ় হন। রাজ্যশাসন ভার গ্রহণ করিয়াই তিনি পিতৃপুরুবদিগের পদাঙ্কামুসরণ করিয়াই বিজয়বিলাসমুখ উপভোগ করিবার নিমিত্ত প্রথমে মারবার রাজ্যের উপর দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলেন । তিনি বিজয়গড়ের পাৰ্ব্বত্য চূৰ্ণ অধিকারপূর্বক ধ্বংস করিয়া ফেলিলেন এবং স্বীয় বিজয়কীর্তির অক্ষয়ন্তম্ভ স্বরূপ তদুপরি বেদনোর দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করাইলেন। এই সময়ে उँशब्र अङ्किङ लीग यप्वप्लव्र अस्वर्गक अङ्क नामक श्रम
