পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লালবাক্য বিস্তৃত। এই শৈলশ্রেণী কোথাও ১•• ফিটের অধিক উচ্চ নহে। ইহার অধিকাংশ স্থান গতীয় বনমালালমাচ্ছন্ন। স্থানে স্থানে ত্রিপুরাবালী জুম প্রথার চাল করে। এখানে লোহ ७ ८ो°ा पनि आश्। हेब्राञ्ज-श्रदत्य' २० शयाब्र छेकाब्र ময়নামতী ও লালমাই শৈল ত্রিপুরায়াজকে বিক্রয় করেন। এই শৈলপৃষ্ঠোপবি জঙ্গলাবৃত স্থানে একটা প্রাচীন দুর্গ ও কতক গুলি প্রস্তর প্রতিমূৰ্ত্তি নিপতিত আছে। ভাস্করখোদিত প্রস্তর চিত্রের মধ্যে নাগ ও বরাহমূৰ্ত্তি দেখিয়া যুরোপীয়গণ অনুমান করেন যে, ঐ সকল ধ্বস্ত নিদর্শন পৰ্ব্বতবাসী অসভ্য অহিদু জাতিরই কীৰ্ত্তি, কিন্তু ত্রিপুর রাজধানী কুমিল্লার এতাদৃশ নিকটবৰ্ত্তী স্থানে স্থাপিত থাকায় স্পষ্টই অনুমান হয় যে, উহা ত্রিপুরারাজবংশের কোন প্রাচীন রাজারই কীৰ্ত্তি, মূৰ্ত্তি শেষলাগের এবং বরাহ অবতারের প্রতিপাদক। ভারতের সুদূর পূর্বের পাৰ্ব্বত্যবিভাগে যখন প্রথম হিন্দুধৰ্ম্ম বিস্তৃত হয়, তখন সম্ভবতঃ ঐ টুর্গ ও দেবালয়সমূহ স্থাপিত হইয়াছিল। ত্রিপুরায় বৈষ্ণবধৰ্ম্মের প্রতিষ্ঠাপ্রসঙ্গে শাক্তধৰ্ম্মের বিলোপ সাধিত হয়, বোধ হয় সেই সময়ে ত্রিপুরাবাসী শক্তি উপাসনার সেই পূজা স্থান পরিত্যাগ করে এবং ক্রমশ তাহাই জঙ্গলে আবৃত হইয়া যায়। সম্ভবতঃ এই শৈলশিখরে লালমাই নামক শক্তিমূৰ্ত্তি ও র্তাহার মন্দির প্রতিষ্ঠিত ছিল। কালে সেই মন্দির ও দেবমূৰ্ত্তি নষ্ট হইয়া গিয়াছে। কিন্তু আজিও দেবীর নামে ঐ পৰ্ব্বতপীঠ ঘোষিত হইতেছে। কেহ কেহ বলেন ত্রিপুররাজকুমারী লালমাইর নামানুসারে এই পৰ্ব্বতের নামকরণ হইয়া থাকিবে। অনুমান হয়, উক্ত রাজকন্ত স্বনামে পৰ্ব্বতোপরি দেবমন্দির ও দুর্গাদি স্থাপন করিয়া থাকিবেন। তাহারই যেই কীর্তির নিদর্শন নানা প্রস্তর-প্রতিমূৰ্ত্তি আজিও ইতস্তত: বিক্ষিপ্ত রহিয়াছে। লালমাটা, (হিন্দী) মৃত্তিকাতেন। চলিত কথার গেরিমাট • ৰলে। সংস্কৃত পৰ্য্যায়—গৈরিক মৃত্তিকা। ভূস্তরের যেখানে গ্রিন্‌ষ্টোন (greenstone) অর্থাৎ চুর্ণিত টুপির ( trap" rock ) থাকে, তাহার উপরেই প্রধানতঃ লালমাট পাওয়া যায়। বর্ধমান ও রাজগৃহের স্থানে স্থানে লাল মাট দেখা যায়, উহা গৈরিক স্মৃত্তিক হইতে স্বতন্ত্র। আমাদের দেশে প্রবাদ আছে--"বর্ধমানের রাঙ্গামাট ।” লালমুনিয়া, ক্ষুত্র মুনিয়া পক্ষিভেদ ( Estralda amandera ) লালমুর্গ { পাগলী ) গুল্মভেদ। লাললঙ্কামরিচ (শেল) লঙ্ক (Red pepper)। লাললতাকদম ( x+a ) »fsstraw (Urtica globultora) লালবাক্য, বাদালায় ত্ৰিত জেলার প্রবাহিত একটা শাখানদী।

  • statua

[ ২৩৯ ] * - লালবেগী অনেী গ্রামের নিকট বাঘমতী নদীতে জাসিয়া মিলিত হইয়াছে। বর্ষার সময় মূত্ৰপা পৰ্য্যন্ত এই নদীবক্ষে নৌকা গমনাগমন করিতে পারে। 藩 লালয়িতব্য (ত্রি ) লল-ণিচ-তব্য। লালনের যোগ্য। লালবৎ (ক্ৰি) লালা । লালবাধ, বাঙ্গালার মল্লভূমির অন্তর্গত একটা প্রাচীন নগর। এখানে একটা প্রাচীন দুর্গ ও দেবমন্দিরাদির ধ্বংসাবশেষ বিদ্যমান ছিল । ( দেশাবলী ) লালবাগ, মুর্শিদাবাদ জেলার একটা উপবিভাগ। ইহা মুর্শিদাবাদ সম্বরবিভাগ নামেও পরিচিত। অক্ষা” ২৪°৬২৬% হইতে ২৪”২৩ উঃ এবং দ্রাঘি” ৮৮°৩৫৫% হইতে ৮৮৩২৪৫ পূঃ মধ্য। ভূপরিমাণ ২৫• বর্গমাইল। মানুল্লাবাজার, শাহনগর, ভগবানগোলা, সাগরদীবী,মহিমাপুর ও আসনপুত্তখানা ইহার অন্তভূক্ত। লালবাগ, (হিন্দি ও পারসী ) ভারতীয় মুসলমান-রাজগণের প্রসিদ্ধ প্রমোদোদ্যান। পদ্মরাগ মণির স্থায় ইহা সৰ্ব্বদাই উল্লাসে প্রদীপ্ত থাক্ষিত বলিয়া উহার নাম লালবাগ হইয়াছে। ক্রমে এই উদ্যানবাটিকার চারি ধারে লোকালয় স্থাপিত হইয় তাহ এক একটী ক্ষুদ্র নগরে পরিণত হইয়াছিল। দাক্ষিণাত্যের আহ্মদনগরে ও বঙ্গলুরে ঐক্লপ সৌধমালালস্কুল নুপ্রসিদ্ধ উষ্ঠাননগরী বিদ্যমান আছে । লালবাগ, খাদেশ জেলার অন্তর্গত একটা নগর। সৌধমালা ও বাণিজ্য সমৃদ্ধিতে এই নগর পূর্ণ। লালবাজার, বাঙ্গালার দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত একটা বন্দর। লালবাহাদুর, মহিমস্তোত্র ও পুত্রত্নতাপ্রণেতা। ইনি লাল পণ্ডিত নামেও পরিচিত । লালবিছুটি (শেল) রক্তবর্ণ কিছুটা। লালবিহারিন, পরিভাবেলুশেখরটাকাগ্রণেতা। লালবেগী, বাড়ুদার মেহতর সম্প্রদাভেদ। ইহার মুসলমান বলিয়া পরিচিত, কিন্তু কেহ কৃচ্ছেদ করে না। নিষিদ্ধ শূকর মাংস ভক্ষণে ইহাদের কোন কোন দ্বিধাই নাই। স্কুরোপীয় রাজপুরুষ অথবা বণিক্দিগের গৃহে এবং সিপাহীবারিকে ইহার প্রধানতঃ ঝাড়,ারের কার্য্য করে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে বলিয়া অপরাপর ভূত্যেরা ইহাদিগকে জমাদার বলিয়া ডাকে। ইহার যুরোপীয় মনিবের উচ্ছিষ্ট দ্রব্য এবং সকল প্রকার মরিা পান করিয়া থাকে। মৃতদেহ স্পর্শ করিতে ইহারা অশুচি বোধ কল্পে। ইহাদের আচল্পিত ধৰ্ম্ম ও ক্রিয়াপদ্ধতি অনেকাংশে হিন্দু ও মুসলমান রীতির অস্থায়ী। তুমানগণের তার ইহানের মধ্যেও এক বৃদ্ধ রমণী ঘটকী হইয়া পাত্র" পাত্রীর বিবাহসম্বন্ধ স্থির করে; কিন্তু"কাৰীৰ ৰবিবাহের চুক্তিপত্র মা লিখিয়াইহার