বজ্রপাণি [ 8१७ ] বজ্রপাষাণ ബ= বন্ধদাম, কচ্ছপঘাতবংশীয় একজন রাজা, লক্ষ্মণের পুত্র। ইনি গাধিনগরপতিকে পরাজিত, করি গোপান্ত্রি অধিকার করিয়াছিলেন । বঙ্গ দৃঢ়নেত্র (পূ) বঙ্গরাজতো। বঞ্জ দেশ (পুং) জনপদভেদ । বঙ্গদেহ (ত্রি ) ১ বঞ্জসদৃশ কঠিন দেহ। ২ বলরাম। বল্প ক্র (পুং) বারকে জ। शुशैर्भ। (अमब्र) বন্ধুক্রম (গ) বােৰে । লুইতৃক্ষ, পীরগাছ। *. ‘সেন্থও সিংহতুও কাজী বজামোংপি চ ' (ভাবপ্র• ) বল্প ক্রমকেসরধ্বজ (পুং) গন্ধৰ্বরাজতো। रुञ्ज थग्न (११) शङ्गठौठि १-अम्ल, । वजय श्वग्नः । » हैऊ । খেলাধ) । বৌদ্ধতিবিশেষ। (ত্রিকা ) ৩ বল্লালপুরাধিপতি স্বাজবিশেষ । ( রাজতরঙ্গিণী ৮৫৪• ) বঙ্গ ধর, বৌদ্ধতন্ত্র বর্ণিত আদিযুদ্ধতেন। তিব্বতীয় বৌদ্ধতন্ত্র মতে ইনি প্রধান বুদ্ধ, প্রধান জিন, গুহপতি, সকল তথাগতের প্রধান মন্ত্রী, অমাদি, অনন্ত ও বক্তসত্ত্ব। অপদেবতাগণ র্তাহার নিকট পরাজিত হইয়া শপথ করে যে যুদ্ধধৰ্ম্মের বিরুদ্ধে কখন তাহারা হস্তক্ষেপ করিবেন। কোন কোন বৌদ্ধতন্ত্ৰমতে বজ্ৰধয় ও বক্তসত্ব দুই জন ভিন্ন। বহুধরই আদিদেব, তিনি সম্যক সমাধিতে নিয়ত অবস্থিত, বজ্ৰসৰ দ্বারাই তিনি মানবের কল্যাণ বিধান করিয়া থাকেন। ধানী বুদ্ধের সহিত মানুষী বুদ্ধের যে সম্পর্ক, বজ্ৰধরের সহিত বয়সত্বের সেইরূপ সম্পর্ক। বগুধাত্রী (স্ত্রী) বিরোচনের পীভেদ। বজনখ (ত্রি) নৃসিংহ। (তৈত্তিরীয় অ|- ১৯১৬ } বজনগর (ী) দানবশ্রেষ্ঠ বন্দ্রনাভপ্রতিষ্ঠিত নগরভেদ। (হরি) রহমান্ত (ত্রি ) ১ স্কন্দীমুচর মাতৃভেদ। ২ দানবরাজভেদ । ৩ রাজা উক্থের পুত্র। ৪ উল্লাভের পুত্র। এ স্থলের পুত্র। শু কৃষ্ণের জ্যোতিঃ । খঞ্জনাভীয় (ত্রি) বজলাত নামক দানবসম্বন্ধীর । " বঞ্জনারাচ (ল্পী) অস্ত্রবিশেষ। "এত বাজনারাচং পাটাতি মিদং জগুঃ ” (লোকপ্র” ৪৯১ ) যক্ত নিৰ্ঘোষ (পুং) বঙ্গত নির্বোঞ্চ। বঙ্গজনিত শৰ । (হলামুখ) খঞ্জনিশেষ (পুং ) ৰজাণাং নিম্পেষঃ সংঘর্ষধ্বনি। বজ্ৰনিৰ্ধোৰ। মেমংঘর্ষজনিত ধ্বনি । বননিৰ্ধোৰ। পৰ্যায়—"। বস্ত্ৰপঞ্জর (পুং ) ১ ইঙ্গাস্তোত্রভেজ। ই সহাত্রিবর্ণিত একজন झांख । ( जहां* ७४१ys ) ७ शांभकहखद । zofazo (o) orw (Arpetagus Racemosa) i বজ্রপাণি পুং বহু পাশে বস্ত। ১ ইজ। ত্রিকাr) ২ গ্রাহ্মণ। “बबुणबिक्रियः छो९ कञ्ज क्बुझ्ष पूख्य्। বৈষ্ঠ বৈ দানবজ্ঞাশ্চ কৰ্শ্ববজা ববীয়সঃ "(ভারত ১১৭১৫১) ৩ বৌদ্ধ মতে, দেবযোনিভেদ। এ ধ্যানী বোধিসত্বভেদ। নেপাল, ভোট, সিকিম ও ভোটানে এখনও বজ্রপাণির দ্বিভূজ-ভীষণমূৰ্ত্তি পূজিত হইয় থাকে। দ্রিমোফোক্রেঙ্গ, নামক ভোটগ্রন্থে লিখিত আছে, এক সময়ে সকল বুদ্ধ মেরুশিখরে সমবেত হইলেন। কিরূপে সমুদ্রগর্ত হইতে অমৃত জান্ধত হইবে, তাহার উপায় নির্ধারণের জন্য সকলে সম্মিলিত ! তৎকালে আমুরের মানবজাতির প্রতি হলাহল প্রয়োগ করিয়া সৰ্ব্বনাশ সাধনের চেষ্টা করিতেছিল ; এখন অমৃত বিতরণ করিয়া মানবসমাজ রক্ষা করিবার জন্ত সকলে উদগ্রীব। বুদ্ধগণ মেরু দ্বারা সমুদ্র মন্থন আরম্ভ করিলেন। তাঁহাতে অমৃত সমুদ্রোপরি তালিয়া উঠিল । বজ্ৰপাণির উপর সেই অমৃতরক্ষাতার জপিত হইল। ঘটনাক্রমে রাহ ৰোধিসত্ত্বগণের গুপ্তফাও জানিতে পারিল এবং বজ্রপাণির অসাক্ষাতে কুম্ভ নিঃশেষ করিয়া অমৃত পান করিয়া পলাইল। যন্ত্রপাণি পরে অমৃতাপহরণ জানিতে পারিয়া রাহুৰে ধরিবার জন্ত ছুটলেন। প্রথমে স্বৰ্য্যলোকে গেলেন। স্বৰ্য্য রাহুর ভয়ে প্রকৃত সংবাদ না দিয়া এক জনকে যাইতে দেখিয়াছেন, এই মাত্র বলিলেন। তথা হইতে বহু পাণি চন্দ্রলোকে আসিলেন। চন্দ্র সমস্ত বলিয়া দিলেন । অবিলম্বে বহু পাণি রাহকে আক্রমণ করিলেন। তাহার বহু ঘাতে রাহুর শরীয় দ্বিখণ্ডিত হইল, তাহার মুখমাত্র অবশিষ্ট রছিল, নিম্নাংশ এককালে উড়িয়া গেল। কেবল অমৃতপ্রভাৰে তাহার প্রাণ রহিল। তৎপরে বোধিসত্ত্বগণ সমবেত হইলেন। রাহুর প্রক্সাবে মহানর্থকর হলাহল উৎপন্ন হুইয়াছিল, তাহাতে স্থষ্টিনাশ হইবার উপক্রম হইল। বোধিসত্ত্বগণের পরামর্শে বহু পাণি সেই মূত্র পান করিয়া সৃষ্টিরক্ষা করিলেন । তখন বন্ধু পাণির অমুপণ সুন্দরস্কপ ঘোর কৃষ্ণবর্ণ হইল। চন্দ্র সুৰ্য্যের উপর রাহুর জাতক্রোধ থাকিল। কেবল বজ্ৰপাণির কৌশলে একবারে চক্ৰতুর্থ্যকে গ্রাল করিতে পারিতেছে না । বঞ্জ পাণি ধৰ্পন রাহকে আক্রমণ করেন, তখন রান্থর ক্ষত হইতে অমৃত রক্ষিত হইতে থাকে। সেই রস পৃথিবীতে ৰে খানে যেখামে পড়িল, সেই খানে মান ভেষজ উৎপন্ন হইল । ভোটদেশে যে সকল কৃষ্ণবর্ণ জীষণ বৰুপাশিমূৰ্ত্তি আছে, তাহাঙ্গের দক্ষিণ হন্তে বঙ্গ, বামহন্তে ঘণ্টা পাশ প্রভৃতি এবং কাঁটদেশে মুণ্ডমালা । বজ্ৰপাণিত্ব (কী) বস্ত্রপাশেৰ্গৰ । বজ্ৰপাণির ভাব, বা ধৰ্ম্ম। বজ্ৰপাত (পুং) প্রস্ত পাত পতমং। বল্বপত্তন। বকুপাষাণ (#)হৎ পাৰা চলি লৈছি। (বৈকলি ।
