পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৪৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বনজা [ ৪৯৮ ] বনজীর -T 8 कांननविशांप्रैौ । (भन्नु w२४२) – বনঘোলী (স্ত্রী) অরণ্যৰোলী৭ বনস্করণ (ক্লী) শরীরের জংশবিশেষ। সারণাচার্ধোর মতে, *रुम९ ®शरू१ किब्राऊ दिन्जष्ठ cषम* uहे अtर्ष छणकांग्रैौ মেঘাদি বুঝায়। বনচন্দন (রী) বনজাতং চন্দনং। ১ জগুরু । ২ দেবদাঙ্ক। (বিশ্ব) বনচক্লিক (স্ত্রী) খনে চন্ত্রিক জ্যোংল্লেব। মল্লিকা। (রাজনি) বনচম্পক (পুং ) বনজাতশ্চম্পক । বনজ চম্পকপুষ্পবৃক্ষ। *ईiांब्र-बनशैनं, cश्मांझ्र, शकूयांग्र। ७१-रुहूँ, फॅक्ष्’, दांउ ও কফনাশক, চক্ষুর দীপ্তিবৰ্দ্ধক, ব্রণরোপণ ও বয়ঃস্তস্তকারক। रुनकद्र ( जि) बटन कब्रडीौछि दम-छद्र- । » काम्नांनैौ, दानप्लग्न । ২ শয়ত নামক অষ্টপদী বনজন্তুবিশেষ । বনচর্য্যা (স্ত্রী) ১ ঘনচারী। ২ বনবাসী। বনচারিন (ত্রি) বনে চরতীতি চরণিনি। বনে বিচরণকারী, বনেচয় । বনচাঁড়াল (ot*w ) wTew (Bedysarum gyrans ) | বনচাঁদড় (দেশজ বৃক্ষভেদ (Flagellaria Indica) অপর নাম ধনচাজ। বনচালিতা (দেশজ ) বৃক্ষভেদ। বনছাগ (পুং) বনন্ত ছাগ। অরণ্যছাগল। পর্যায়—এড়ক, শিশুবাহক । (ত্রিকা") বনে ছাগ ইব । ২ শূকর । ( পদমালা) বনছিদ (ত্রি) বনকৰ্ত্তনকারী মাত্র। (পুং) কাঠুরিয়া। राम:कझल (*) कोईक्éन । বনজ (ক্লী) বনে জলে জায়তে ইতি জন-ড। ১ অম্বুজ। “ীৰ্যেৰমী নিয়মিতা পটমগুলেঘু নিদ্ৰাং ৰিহায় বনজাক্ষ । বনাযুদেপ্তাঃ। বক্রোয়ণ মলিনয়ন্তি পুরোগতানি লেছানি সৈন্ধৰশিলাশকলানি বাহা ॥” ( রঘু ৫।৭৩) ()ि २ बनछोउ, शानबुबमांज, क्रम शांश ७९°ग्न श्छ। (পুং ) ৩ মুস্তক, (মেদিনী) ৪ গজ । ( বিশ্ব ) ৫ বনপূরণ, বুনোঙল। ৬ তুমুক্তফল। (রাজ্জ্বনি- ) ৭ বনবীজপূরক, বুনো লেবু। ৮ বনতিলক । ৯ বনকুলখ। (বৈম্বকনি• ) বনজতাম্রচুড় (গ) বনকুকুট, নে কুকড়া। বনজমূৰ্দ্ধজী(জী) ক টশ্বৰী। চলিত কাকড় শৃঙ্গ। বৈম্বকনি) পুস্তদ্ধান্তরে ‘বনমূৰ্বজা পাঠও দেখা যায়। বনজলপাই (দেশজ বৃক্ষতেন। বনজরুত্তিক (স্ত্রী) ইশ্বমেৰী। (বৈজবনি’) रामक (जैौ) यत्न थांबण्ड इंडि अम-छ बिहार अं★ । • यूणপী। ২ অশোৱাপানী। ৩ নিজ চলিত নিনি। ৪ খেতকণ্টকারী। ৫ বনতুলসী । কালকি, তি বনপুই। ৭ অশ্বগন্ধ। ৮ গন্ধপত্র । ৯ মিশ্রেয়, চলিত भट्टैब्रि । ४० पैठा । (ब्रांजबि') বনজার, ভারতবাসী পণ্যজীবি-জাতিবিশেষ, উত্তর-ভারত অপেক্ষা দক্ষিণভারতেই ইহাদের অধিক বাস। বহু প্রাচীনকাল হইতেই এই জাতির বাণিজ্যপ্রভাৰ লক্ষিত হইয় থাকে। আরিয়ান্‌ (Iudica, xi.) এই জাতির উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। দশকুমারচরিতেও ইহাদের পরিচয় পাওয়া যায়। পাশ্চাত্য জাতিতত্ত্ববিদগণ বাণিজ, বা বাণিজ্যকার হইতে অপভ্রংশে বণিজার বা বনজার শব্দের উৎপত্তি স্বীকার করেন। এলিয়ট, সাহেব পারসী “বীরঞ্জার” অর্থাৎ ধান্তবাহী অর্থ হইতে এইরূপ নামকরুণ কল্পনা করিয়া থাকেন। তিনি এই শব্দনিদর্শন হইত্তে ভারতবাসীর সহিত পারসিক জাতির প্রাচীন সংস্রবের হুচনা মীমাংসা করিয়া খুন। অধ্যাপক কাউএল উক্তমত সমীচীন বলিয়া স্বীকার করেন নাই ; তিনি বলেন, হিন্দি বল্ জালনা ব: বনবারণ শার্থ হইতেই অধিক সম্ভৰ “বঙ্গার” শব্দের বুৎপত্তি সিদ্ধ হইয়া থাকিবে। এই জাতির নামোৎপত্তিগ্রসঙ্গে পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ যেরূপ সিদ্ধান্তেই সমুপস্থিত হক্টন না কেন, বহু প্রাচীন কাল হইতেই যে ইহার হিন্দুসমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়াছে, তাহাতে সন্দেহ নাই। ঐতিহাসিক উক্তিই তাহ সমর্থন করিতেছে। দাক্ষিণাত্যবাসী বনজারগণের মধ্যে মাথুরিয়া, লবণ ও চারণ নামে তিনটা শ্রেণীবিভাগ আছে। ইহারা আপনাদিগকে বর্ণশ্রেষ্ঠ ব্ৰাহ্মণ ও রাজপুত জাতির বংশধর বলিয়া স্বীকার করিয়া থাকে। মাখুরিয়া শ্রেণী মধুর হইতে এই অঞ্চলে আসিয়া উপনিবেশ স্থাপন করিয়াছে। অধিক সম্ভব, রাজপুত চরণগণ তীর্থযাত্র উদ্দেশে এবং লবাগের লবণের বাণিজ্য লইয়। এদেশে আসিয়া উপস্থিত হয়। পরে তাহারা সবৰ্ণ কম্ভার অভাবে অসবর্ণ কস্তার পাণিগ্রহণ করিয়া মুল জাতি হইতে পৃথক্ হইয়া পড়ে। ইহার সকলেই শিখগুরু নানককে ধৰ্ম্মগুরু বলিয়া স্বীকার করে। মুসলমান ইতিহাস আলোচনা করিলে জানা যায় যে, দ্বিীর সম্রাট্রগণের দাক্ষিণাত্য-বিজয়প্রসঙ্গের সময় হইতে সমরাস্তরে রাজাদেশে রসদ লইয়া বৰূজারগণ দক্ষিণভারতে আসিয়া উপস্থিত হয়। এইরূপে ১৫০৪ খৃষ্টাব্দে দিল্লীশ্বর পিকদর বাদশাহের ঢোলপুর আক্রমণ সময়ে প্রথম বনজারদিগের উপনিবেশ ঘটে। চারণগণ রাঠোরবংশীয়। ইহায় ১৬৩১ খৃষ্টাৰে মোগল-সেনাপতি জালফ জাহের অধীনে দক্ষিণাত্যে আগমন করে। ঐ সময়ে তাহাজের স্বশ্ৰণীয় ভঙ্গী ও জঙ্গী নায়কের এখানে আসে। আসক্ষম্বাছ, তাহাজের কার্যকারিত উপলব্ধি করিয়া তারপত্রে