পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৪৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধনঞ্জার স্বর্ণীক্ষরে লিখির একখানি সনদ দেন । উছাত্তে এইরূপ লিপি আছে :- ;3 “রঞ্জন কা পানি, ছাল্পর কী ঘাস । দিন কী তিন খুন্ন মুরাঙ্ক । জাউর জহান আসফ জানু কি বোড়ে বাহন ভঙ্গি ঋকী কী বএল।” ঐ ভনী বংশধরগণের নিকট অস্কাপি এই ছাত্ব পত্র ভাছে। ছায়দরাবাদের নিজাম তাহা দেখিয়া তাহাজের খেলাত দিয়াছিলেন । ইহারা যাদু বিদ্যায় বিশ্বাস করে এবং অনেকে বিশেষ পারদর্শিতা দেখায়। ভূত তাড়াইবার জন্ত ইহারা দানা মন্ত্ৰ আবৃত্তি করিয়া থাকে । জর, বাতব্যাধি ও উদরাময় প্রভৃতি রোগ ইহার ডাইনের দৃষ্টি বলিয়া নির্দেশ করে। কোন রমণীকে ডাইনী এরিয়াছে বলিয়া বিশ্বাস হইলে, ইহার তাহাকে বন মধ্যে লইয়া মারিয়া ফেলিতেও কুষ্ঠিত হয় না । ইহারা সাধারণতঃ হিন্দু দেবদেবীর উপাসনা করিয়া থাকে। বালাজী, মহাকালী (মরিয়াই ), তুলজাদেবী, শিব, মিঠু-ভুখিয়া ও সতীমূৰ্ত্তি ইহাদের প্রধান উপাত, এতদ্ভিন্ন আরও অনেকগুলি ছোট খাট ঠাকুরও ইহারা ভক্তিসহকারে পূজা করে। দয়াকার্য্যে প্রবৃত্ত হইবার পূৰ্ব্বে ইহারা স্ব স্ব উপনিবেশের পার্শ্বস্থ মিঠু ভূখিয়ার মন্দিরে গমন করে। দস্থ্যতায় লিপ্ত হইবার পূৰ্ব্বসন্ধা ভিন্ন ঐ ঘরে কেহ গমন করেন না। তথার প্রথমে ইহার স্থপতি মিঠুর পূজা দিয়া একটা সতীমূৰ্ত্তি আনয়ন করে এবং একটা স্কৃতের প্রদীপ জালিয়া বৰ্ত্তিকালোকে শুভাশুভ নিরীক্ষণ করিত্বে থাকে। যদি ঐ বৰ্ত্তিকায় শুভ লক্ষণ প্রতিভাত হয়, তাহা হইলে ইহারা সদলে বহির্মত হইয়। উক্ত গৃহ সন্মুখস্থ পতাকাতলে ভূমিষ্ট হইয়া প্রণামপূর্বক অভীষ্ট পথে যাত্র করে। লুণ্ঠনকালেইহার কোন কথা কহে না,ইহাদের সংস্কার,যদি কেহ ভুলিয়া পথিমধ্যে কথা কয়, তাহা হইলে সে যাত্রায় শুভ হইবে লা জানিয়া ইহারা পুনরায় মিঠু-ভুধিয়ার মন্দিরে প্রত্যাগত হয় এবং পুনরায় প্রদীপালোকে শুভ লক্ষণ অবগত হইয়া লুণ্ঠনে বহির্গত হইয়া থাকে। পথে ছাচি পড়িলেও ইহার কাৰ্য্যে বিঘ্ন ঘটিযে মনে করে । কাহারও পীড়া হইলে ইহার বালাষ্ট্ৰীয় নামে উৎসর্গীকৃত হটাদির (হট্ট-জাঢ্য ) নামক বৃষের পূজা দিয়া থাকে। এই বৃষের উপর কেং কখন কোনরূপ বোক চাপার না, বরং লাল কাপড় ও কড়ির গহনা পরাইয়া সজ্জিত রাখে। ইহার গুরু নানককে ধৰ্ম্মঞ্জগতের একমাত্র কর্তা বলিয়া জ্ঞাম করে এবং একমাত্ৰ ঈশ্বয়ের সর্বাধীরত্ব স্বীকার করিয়া থাকে। [ 8sసి ) __ ___. .י-צי" ברצ----"שיא אושלא যুক্তপ্রদেশবাসী ৰাজারদিগের মধ্যে চৌহমি, বছরূপ, গৌড়, বাদৰ, পশবার, রাঠোর ও তুর্থার নামক শ্রেণীবিভাগ আছে। ৰহরপ ও গৌড় ব্যতীত সকল বংশোপাধিগুলিই ইৰায়োজপুত জাতিত্বের পরিচারক। কিংবদন্তী এই যে, ইহার একসময়ে অযোধ্যা ও হিমালয় সন্নিহিত নানা স্থানে আধিপত্য ৰিষ্কার कब्रिाष्ट्रिल । शाम्रर्हौ इहेरज्र अज्षांश ब्रोलश्रृङदर्श ईश्ोकिएक ७फ़ाहेब्र cशग्न, ४७७२ भुहेरक ना?ाननर्कीद्र ब्रश्न थी गङ्गाहेष्ठ জেলার মানপাড়া পরগণা হইতে এবং ১৮২১ খৃষ্টাব্দে চালাকায় इक्य् ि८यरश्र्मी निरोगी ब्रभंगा श्हेप्फ हेशभिष्क फाफाहेब्र। দেন। খেয়ী জেলার জাঙ্কে, রাজপুতগণ তাছাদের মিত্র বনজারদিগের নিকট হইতে খয়রাগড় প্রাপ্ত হন । শাহরানপুর জেলার দেওবাধ নগর ইহাঙ্গের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বলিয়া কিংবদন্ত্ৰী আছে। হাঙ্গোই জেলার গোপামেী নগরের ধনঞ্জার টোলাৰাসী বনজারের বলে যে, তাহারা মুসলমান সাধু সৈয়দ সালয়ের ৰংশধর, আবার মাঙ্গাজবাসী বন্‌জায়গণের মুখে শুনা যায় যে, তাহার রামামুচর বানরপতি সুগ্ৰীৰেয় বংশে উৎপন্ন হইয়াছে। এই সকল আলোচনা করিলে বেশ বুঝা যায় যে, বনজার কোন একটা বিশিষ্ট জাতীয় সংজ্ঞা নহে। সময়ে সময়ে বিভিন্ন জাতি বা বংশের ব্যক্তিবর্গ স্থানান্তরে প্রবাসী হইয়া ইহাদের বৃত্তি অবলম্বন করায় বনজার নামে অভিহিত হইয়াছে। এইরূপ দমাবৃত্তি বা শস্যবাণিজ্য হেতু বৰূজার শ্রেণীভূক্ত হইলেওঁ গুমান জাতীয় পেষা অনুসারে মুজঃফরনগরবাসী বনজারদিগের মধ্যে এইরূপে ধানকুটা, লবাণ, নমাবংশী, জাট, লুধিয়া গুয়াল, কোটবার, গৌড়, কোড়া ও মুজহর প্রভৃতি শ্রেণীবিভাগ হইয়াছে। পশ্চিম প্রদেশের বনজারগণ সাধারণতঃ পাচটা বিভাগে বিভক্ত, তন্মধ্যে তুর্কিয়া বা মুসলমান শ্রেণীতে ৩৬টা গোত্র প্রচলিত আছে, যথা—তোমর, চৌহান, গহলোত, দিলবারী, আলী, কনোঠ, বুড়কী, তুর্কি, শেখ, নাথমীর, অবানু, বদন, চকিরাহ, বহুয়ারী, পদড়, কণিকে, ঘাড়ে, চন্দৌল, তেলী, চরকা, ধজগির, ধানকিকা, গঙ্গী, তিতর, হিন্দিয়া, রাহ, মরেথিয়া, খাখর, কড়েয়া,বহলীম্‌,ভট, বদ্বারী, বরগঙ্গা,আলিয়া ও খিলঞ্জী। ইহার রোন্তম খার অধীন মুলতান হইতে প্রথমে মুরাদাবাদ এৰং তৎপরে বিলাসপুর ও তৎসমীপবৰ্ত্তী প্রদেশে জাসিয়া বাস कप्लेिग्नांtछ् । বৈদ-বনজারগণ ভার্টুনের হইতে জাসিয়াছে। ইহাঙ্গের সর্দারের নাম দুলহা । কলোই, তণ্ডার, হতায়, কপাহী, দণ্ডেরি, কছ্‌নী, তারিণ, ধরপাহি, কীরি ও বহু লীম নামে ১১টা গোত্র हेशzनद्र मरश eथळणिज्र । गवां५ ( शवशंवाशे) बन्जांत्रण१ অপমাদিগকে গোঁড় ব্ৰাক্ষণের বংশধর বলিয়া পরিচিত করে