পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম পরিচ্ছেদ—উপবঙ্গে দ্বীপমালা । X R6t সহিত সমুদ্রসঙ্গম পুণ্ডদেশের সীমা হইতে অধিক দূরবর্তী ছিল না। বস্তুতঃ গঙ্গাই বঙ্গের বিস্তৃতির কারণ। বঙ্গের আদিম অবস্থা জানিতে হইলে, গঙ্গাপ্রবাহের ধারাবাহিক ইতিবৃত্তের আলোচনা করা আবশুক । গঙ্গা অতি প্রাচীন নদী। ঋগ্বেদ হইতে আরম্ভ করিয়া বহু প্রাচীন গ্রন্থে গঙ্গার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। ভূতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতগণের আলোচনা হইতে এরূপ ধারণা হয় যে সমুদ্র এক সময়ে হিমালয়ের পাদ ধৌত করিত। তখন হিমাচলের অগ্রবাহিনী মুর তরঙ্গিণী গঙ্গা হিমাচলের পাদদেশের অনতিদূরে সমুদ্রে পতিত হইয়াছিলেন। তৎপরে রামায়ণের সময় হইতে দেখিতে পাই, গঙ্গ ভগীরথ কর্তৃক ভূতলে অর্থাৎ হিমাচলের সামুদেশ হইতে আর্য্যাবৰ্ত্তের সমতলে আনীত হন । গঙ্গার যে মুখ হইতে উহার প্রবাহ ভগীরথ কর্তৃক প্রসারিত হইয়৷ সগরের পুত্ৰগণের উদ্ধার সাধন করিয়াছিল, সেই স্থান হইতে গঙ্গার নাম হয় ভাগীরথী। তখন গঙ্গার শাখা পদ্মা বা নলিনীর উৎপত্তি হয় নাই। ভবিষ্যতে যখন পদ্মার উৎপত্তি হওয়ায় গঙ্গার প্রধান প্রবাহ সেই পথে ধাবিত হয়, তখন সেই পদ্মার উৎপত্তি স্থান হইতে গঙ্গার প্রাচীন থাত পৃথকৃভাবে ভাগীরথী নামে फ़िश्ऊि श्हेग्रांछ्लि । আমরা সুন্দরবনের উৎপত্তি বিচার করিতে গিয়া দেখাইয়াছি যে বঙ্গোপসাগর ক্রমশঃ দক্ষিণে সরিতেছে। সমুদ্রকুলবর্তী স্থান সকল প্রথমতঃ নিম্ন থাকে, সেখানে সমুদ্রের জল উঠে ও জঙ্গল জন্মে। ক্রমে স্থান উচ্চ হইয়া নিয়ে যত আরও চরভূমি জাগে, সমুদ্র তত সরিয়া যায় উপরের জঙ্গলে মানুষের বসতি হয় এবং নিম্ন চরে পুনরায় বন প্রস্তুত হইতে থাকে। এই ভাবে সমুদ্র ক্রমশঃ দক্ষিণদিকে অর্থাৎ হিমালয়ের পাদদেশ হইতে দূরে সরিতেছে। সমুদ্রের কুলে নিম্নচর, তাহার উপরে জঙ্গলাকীর্ণ চর এবং তাহার উপরে মামুষের বসতি ; এই ভাবে চর ও জঙ্গল সমুদ্রকুলের চিরসঙ্গী। হিমালয়ের পাদদেশ অতিক্রম করিয়া দক্ষিণমুথে অগ্রসর হইলেই সমুদ্রের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়। নেপাল

  • - *

ভাগীরথীর পশ্চিমভাগ হইতে আরম্ভ করিয়া পদ্মার উত্তর ও পূৰ্ব্বভাগ লইয়। ব্রহ্মপুত্ৰ পৰ্যন্থ रिश्नङ पत्रएमप्लग्न चांकाव्र यदङ्कब्रद९ झिण बलिग्ना cराष दछ। छेहाँब भएषा प्रक्रियाए* शङ्कहरूँ श्रेष्ठ दौcश्रङ्ग फेङ्करु झ्श्रज्रश्लि ।