পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫిE যশোহর-খুলনার ইতিহাস । এখনও বর্তমান রহিয়াছে। এ সময়ে এ স্থানের অধিকাংশ জলপ্লাবিত ছিল। সেইজন্য তিয়র, কৈবৰ্ত্ত প্রভৃতি জাতি এখানকার প্রধান অধিবাসী ছিল। বিদ্যানন্দকাটিতে অন্ত এক রাজার গড়বেষ্টিত বাড়ী ছিল, তাহার নিদর্শন এখনও আছে। ডুমুরিয়ার কাছে ভরত ভায়ন নামক স্থানে এক ভরত রাজ বাস করিতেন। নিকটবৰ্ত্তী অনেকগুলি গ্রামের উপর তাহার আধিপত্য ছিল। ইহার সম্বন্ধে বিস্তৃত বিবরণ পরবর্তী পরিচ্ছেদে প্রদত্ত হইবে। সাতক্ষীরার সন্নিকটে যে গণরাজার কীৰ্ত্তিচিহ্ন বর্তমান আছে, তিনিও এই যুগে প্রাচ্ভূত হইয়াছিলেন কি না বলা যায় না। যশোহর-জেলায় নবগঙ্গার তীরে সিঙ্গিয়ার সন্নিকটে নয়াবাড়ী গ্রামে এক পাতালভেদী রাজার দুর্গবাড়ীর ভগ্নাবশেষ আছে। ইনি পাতালভেদী রাজা নামেই খ্যাত, ইহার বিশেষ কোন নাম জানা যায় না । কেহ কেহ বলেন সিঙ্গাশোলপুর প্রভৃতি স্থানে যে রায় উপাধিকারী শৌলোক(সোলুক ) দিগের বাস আছে, পাতালভেদী রাজা সেই বংশীয়। নয়াবাড়ীতে উহার যে দুর্গবাড়ীর চিঙ্গ আছে, তাহ ৮৩৩ × ৭৬২ ফুট পরিমিত, উহার চারিদিকে ৯০ ফুট বিস্তৃত একটি পরিখা দ্বারা বেষ্টিত। এই পরিখায় এখনও জল থাকে। দুর্গের মধ্যে একটি পুকুর ও কতকগুলি ইষ্টকৰ্তৃপ পূৰ্ব্বাবস্থার কিছু আভাস দেয়। লোকে বলে এই রাজা মৃত্তিকার নিম্নে গড় কাটিয়া তন্মধ্যে আবাসবটি প্রস্তুত করিয়াছিলেন এবং দুর্গ হইতে নিকটবৰ্ত্তী নবগঙ্গা নদীতে যাইবার জন্ত সুড়ঙ্গ ছিল। ৮ নদীর কূলে এক স্থানে বহুদূর বিস্তৃত ইষ্টকথও দ্বারা সুড়ঙ্গের মুখ প্রমাণ করা হয় । বাস্তবিক এরূপ কোন সুড়ঙ্গ ছিল কি না, সন্দেহস্থল। তবে দুর্গ হইতে উত্তর মুখে নদী পর্য্যস্ত যে ৩৫ ফুট বিস্তৃত একটি মুন্দর রাস্ত ছিল, তাহ স্পষ্ট বুঝা যায়। এই দুর্গবাড়ী খনন করিলে কিছু প্রাচীন তথ্যের সন্ধান হইতে পারে। এজন্ত এদিকে গবর্ণমেণ্টের পুরাতত্ত্ববিভাগ এবং স্থানীর বিস্তোৎসাহী নড়াইলের জমিদার বাবুদিগের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি । नब्रांशांएँौ औiएम ♚ौद्रांभन्नग्न१ १डीब्र वांछ्रौञ्च $डब्र वांtद्र श्क्लष्क्रब्र श्रूयः अन्नछि इब्र ! BBBBD DDB BB BBBBBB BD DBB BBBD DggS DDD DDS