পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৪৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রূপসনাতন । > ভিত্তি দেখা গিয়াছিল। এই দক্ষিণ পাহাড়ের সন্নিকটে রূপসনাতনের বসতি বাড়ী ছিল। এখনও সেখানে স্থানে স্থানে পুরাতন ইট পাওয়া যায়। (২) গ’ল ধোয়ানীর পুকুর-বর্তমান হাটের দক্ষিণ পশ্চিম কোণে অবস্থিত। (৩) মধ্যপুষ্করিণী বা বামনের পুকুর ; ইহা সদর পুকুরের পূর্বধারে অবস্থিত; এ পুকুরে বসিয়া ব্রাহ্মণের সন্ধাহিক করিতেন। (৪) মধ্যপুকুরের পূৰ্ব্বদিকে কাণাপুকুর । (৫) সরকারী রাস্তার পশ্চিমে এক্ষণে ধোপার পুকুর নামে অভিহিত। (৬) ছোটপুকুরিয়ার, ইহা বর্তমান বাহিরঘাট গ্রামের মধ্যে পড়িয়াছে। (৭) হটপুকুরিয়া-বেলের রাস্তার পশ্চিম গায়ে অবস্থিত। এই ৭টি পুষ্করিণী রূপসনাতনের সময়ে খনিত বলিয়া কথিত। সাংরাজ নামে আর একটি পুরাতন খাত ছিল, কিন্তু উহা এই সাতপুকুরের অন্তভূক্ত নহে। দ্বিতীয়তঃ রূপসনাতনের মঠবাড়ী। পমভাগের সীমার মধ্যে সিঙ্গিয়াবাওড়ের পশ্চিমধারে একটি আমবাগান আছে ; উহা মঠবাড়ী নামে খ্যাত। এখানে রূপসনাতনের একটি বিখ্যাত দেবমন্দির ছিল ; সে মন্দির এক্ষণে মৃত্তিকাপ্রোথিত হইয়াছে। তৃতীয়তঃ পাটবাড়ী। প্রেমভাগের গায়ে গাদগাছি গ্রামে ২৫ বিঘা জমিতে বিস্তৃত বাগান ছিল। এ বাগে ফলের বৃক্ষই অধিক ছিল। বাগানের মধ্যে পুকুর ছিল। এখানে পাটপূজা, দেউলপুঞ্জ, দোলপূজা প্রভৃতি উৎসব হইত। এইজন্য ইহার নাম ছিল পাটবাড়ী। চতুর্থত, ফুলবাড়ী-উক্ত বাগানের সন্নিকটে কয়েক বিঘা জমিতে মুনীর ফুলবাগান ও পুকুর ছিল। পার্শ্ববৰ্ত্তী উত্তমনগর গ্রামেও কিছু কিছু কীৰ্ত্তিচিহ্ন ছিল। পুরুষানুক্রমে এই সকল স্থানের অধিকার রূপসনাতনের বংশীয়গণের ছিল। রূপসনাতনের অন্য কোন জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা থাকিবার সম্ভব। র্তাহার খ্যাতিলাভের কোন কারণ ছিল না। তাই তাছার নামও কোন গ্রন্থে উল্লিখিত হয় নাই। রূপের সংসার ত্যাগের পর যখন সনাতম রাজকার্যো শিথিলপ্রবন্ধ হইয়া পড়িয়াছিলেন, তখন একদা হলেন সাহ তাছাকে তিরস্কার করিয়া বলিয়াছিলেন— “tठांबांद्र बड़ डॉहे काङ्ग नश बादशंग्न জীব বহু মারি কৈল চাকলা ছারখার