वहाँब्रॉड़े 萨哆 চলিত্তে লাগিল। একদিন নুতন প্রাঙ্কারের ভিত্তি খুঁড়িন্তে কুঁড়িতে শিবাজীর লোকজন কয়েক ধাৰু সেনি পাইল । সেই দৈবলব্ধ স্বর্ণই স্তাহার ভবিষ্যৎ স্বাধীনতা-সমরের প্রথম মূলধন হইল। এই স্বর্ণদ্বারা দুৰ্গ-মধ্যে ভবানী দেবীর এক মন্দির নিৰ্ম্মিত হইল এবং বহুস্তর অস্ত্রশস্ত্র ক্রয় করা হইল। বাকী অর্ধেস্তেীর্ণর দেড় ক্রোশ দক্ষিণপূর্বে মোরাবাদ পৰ্ব্বতের ॐद्र 0क cधकां९ ठाछ? कृर्श tठग्नाईंौ रुद्र श्श ! उंशग्र নাম ইষ্টল রায়গড় । শাহী ভোলে তখন মুদূর কর্ণাটে যুদ্ধকার্ষে বাপৃত। পুত্রের এই রাজত্রোংকর আচরণে তিনি বিশেষ চিন্তিত হইয় পড়িলেন; ওখ হইতে রীতিমত এক কড়া চিঠি উহাকে লিখিয়া পাঠাইলেন।" অভিভাবক দাদাজী ক্ষীদেবও শাহজীর একখানা ভংগনাপূর্ণ পত্র পাইলেন। একদিকে শিবাজীর-অন্যদিকে শাহীর ভবিষ্যৎ তবিয়া দাদাজী মিরমা হইয়। পড়িলেন । ক্রমশঃ উাহার শরীর ভাঙ্গিয়া পড়িল । মৃত্যুশয্যায় শুইয়া তিনি শিবাজীকে রায়গড় হইতে ডাকাইয়া আনিলেন । স্থা ভবানী উহার এই কিশোর শিষ্যকে দিয়া জড়িয় স্বাধীনতার পথ উন্মুক্ত করিতেছেন, দাদাজী তাহ বুঝিতে পারিয়াছিলেন। “গোত্ৰাহ্মণ-কৃষককুলের স্থখ-সমৃদ্ধি বুদ্ধি করিয়া দাও, হিন্দু জাতিকে তাহার স্বল্পমুগ্ধ জড়িমার মধ্য হইতে জাগ্ৰত মহিমার আলোকে টানিয়া আন, মা ভবানীর স্ত্রীচরণ ভরসা করিয়া অসি হন্তে কাৰ্য্যক্ষেত্রে অগ্রসর হও”—এমনি আশীৰ্ব্বাদ করিয়া,
