পাতা:মহারাষ্ট্র-নৃপেন্দ্রকুমার বসু.djvu/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*等 শিবাজীর স্বাধীনতা সংগ্রাহ্ম তুলিবার স্পর্দা কাহারও ছিল না। বলা বাহুল্য, শিবাজী এক পয়সা খাজনাও রাজ-সরকারে প্রেরণ করিলেন না। দাদালীর মৃত্যুর কয়েক দিন পরেই বিখ্যাত পার্বতদুর্গ পুরন্দরের কেল্লাদার নীলকণ্ঠ রাওয়ের মৃত্যু হয়। তখন দুর্গের কর্তৃত্ব লইয়। তাছার তিন ছেলের মধ্যে ঝগড়া বাধিয় উঠে। বড় ছেলে কেল্লাদরের পদ অধিকার করিয়া, অন্য ছুটি ভাইকে ছাটিয়া ফেলিকায় মতলব করিয়াছিলেন। উস্থার শিবাজীর শরণাপন্ন হইল। শিবাজী কয়েকজন অনুচয় লইয়| মধ্যরাত্রে ভাই দুইজনের সহিত পরামর্শ করিবার অছিলায়, পুরনার দুর্গে গোপনে প্রবেশ করিলেন। তাছাদেরই সাহায্যে নীলকণ্ঠের বড় ছেলেকে বী করা লৈ ও দুর্গের অধিকাৰ সৈকে প্রয় ভাৱে স্নান হইল। কিন্তু নীলকণ্ঠের অন্য দুইটি ছেলের স্থাতে তিনি হুর্গের কর্তৃত্ব ছাড়িয়া দিতে চাছিলেন না; কারণ একাধিপত্য লইয়া ইহাদের মধ্যেও গুচিয়ে বিবাদ বাধিয়া উঠা স্বাভাবিক। স্বতরাং পুরহ্মর দুর্গের তার শিবাজীর একজন বিশ্বস্তু অনুচরের হাতে দেওয়া হইল ছেলে দুইটিকে তখনকার মত নজরবন্দী করিয়া রাখা হইল। কিছুদিন পরে শিবাজী তিন ভাইকেই মুক্তি দিয়া, কয়েকখানি গ্রাম দ্বান করিলেন । বিল রক্তপাতে অথবা সামান্থ রক্তপাতেই শিবাজী উহার পৈত্রিক জায়গীরের মধ্যে ও আশেপাশের অনেকগুলি দুগ হস্তগত করির ফেললেন। দেখিতে দেখিতে অধিকাংশ মাওয়াল ভূমি উহার বাধ হইয় পড়িল; ব্রাহ্মণ দেশমুখ ও শেপাণ্ডে