--- এতদস্থ সঙ্কলন করণের তাৎপর্য এই যে বুহ্মাণ্ডেশ্বর এতজ্ঞগছুক্ষণ্ডের জীবাদি সৃষ্টি করণানন্তর পর্যায়ক্রমে শ্বেত বর্ণ অর্থাৎ নিষ্পাপ বিপ্রবর্ণ ও পীতবর্ণ অর্থাৎ ক্ষত্রিয়বর্ণ ও রক্তবর্ণ অর্থাৎ বৈশ্যবর্ণ ও নীলবর্ণ অর্থাৎ পাপজ শুরু বর্ণএতচ্চতুৰ্ব্বর্ণে জাতিরূপ তু সর্জন করিলেন যদ্বারা পৃথকং রূপে এতদসীম বুহ্মাণ্ডের বেদ বিহিত কৰ্ম্মকাণ্ড নিৰ্ব্বাহ হইতে লাগিল। কিন্তু বহু দিনান্তে अँ*डज्ञानक নীলবর্ণ শুদ্ধাপবাদ সাগরে কায়স্থ ক্ষত্রিয় পীতবর্ণ রত্ব নিমগু প্রায় হইলেও ঐ রত্বের কতকগুলিন সৎকৰ্ম্ম কাণ্ড স্বরূপ প্রভ প্রদর্শনে যদ্রপ ঐক্রমণরায়ণ বরাহ রূপ ধারণ করত প্রসন্নমতি হইয়৷ জলমগ্ন বসুমতীকে উদ্ধার করেন ভদ্রুপ মহামহোপাধ্যায়নব রতুৈক রত্যুেপম ভ্রমন্নবকুমার বিদ্যারত্ব ভট্টাচার্য তথা সুর গুরুসিদ্ধান্ত জুমদুমদাস তর্কসিদ্ধান্ত ভট্টাচাৰ্য প্রভূতি মহাশয় চয়ের সঙ্গয়তায় আব্দুলাদ্যধিপতি ভ্রমন্মহারাজ রাজনারায়ণ রায় বাহাদু মগশয় ঐ কায়স্থ ক্ষত্রিয় পীতবর্ণ অমূল্য বসু উদ্ধার প্রয়াসে মনু পুরাণাদি বেদ বেদাঙ্গ বেদান্ত সূত্রে নিবন্ধন করণ পুরঃসর প্রথমতঃ সংস্কৃত ব্যবস্থা রুপ তটে উত্তোলন করিলেন তদশনে কায়স্থ মহাশয়গণ স্বীয় স্বীয়াণশ প্রাপণ শয়ে ব্যগ্র হইলেন কিন্তু সম্যক সংস্কৃত বিদ্য চক্ষু বিহীনতা
