পাতা:গল্প-গ্রন্থাবলী (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) তৃতীয় খণ্ড.djvu/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्ञिाजिमी 04 u DS DD BBBBD DDBBBB BBB BBS BDDDD HBBC DDDD BBB DBBS BDDD DDD DDDDBB DDBB DDD DDBDDSCBS BD ময়ের কুণ্ঠী আছে ?” হরাবলাস বলিলেন, “আমাদের ও অঞ্চলে মেরেছেলের কুণ্ঠী আর কে তৈরি করায় ।” “ঠিকুজী আছে ?” “হ্যাঁ, তা আছে। কেন বলন দেখি ?” 受 “ঠিকুজী হলেও চলবে। সেখানি আমায় এনে দাও, ভায়া। আমি তোমার মেয়ের সবন্ধে কিছ গণনা করতে চাই।” श्त्नविजान ठिकूछौथानि आीनम्ना कर्णाबब्राङ भशणप्झग्न झटन्ठ निरञ्जन ।" সপ্তাহপরে, ঠিকুজীখানি লইয়া আসিয়া কবিরাজ বলিলেন, “তোমার কন্যার বৈধব্যযোগ নেই। সে আমরণ সধবা। আমার ওষুধের গুণে নয়, তোমার মেয়ের এরোতের জোরেই নীল বেচে উঠেছে।” কবিরাজ মহাশয়ের চিকিৎসা কিন্তু সমানই চলিতে লাগিল। ছয় মাস পরে তিনি বলিলেন, “এখন আর কোনও আশঙ্কা নেই। কিন্তু এখনও দু'এক বৎসর স্বামী স্মীকে আলাদা থাকতে হবে।” নীল আবার স্কুলে যায়। পরবৎসর সে থাড ক্লাসে উঠিল। তাহার পিতার মামা*বশরে রেল বিভাগে কাম করিতেন। তাঁহার সাহায্যে সে একটি টেশনের কাষ পাইয়া বিদেশে চলিয়া গেল। আর এক বৎসর পরে সন্ত্রীকে সে নিজ কম স্থানে লইয়া যাইতে সমর্থ হইল। প্রভা চিরায়ামতীই রহিল। ৪৭ বৎসর বয়সে, স্বামীর কোলে মাথা রাখিয়া, পত্রকন্যাগণকে পাশে বসাইয়া সে সতীলোকে যাত্রা করিয়াছিল। विळानिनौ n প্রথম পরিচ্ছেদ ॥ “সংসার ধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া, লোটা কবল লইয়া, সন্ন্যাসী হইয়া হিমালয়েই আশ্রয় গ্রহণ করিব ? না, ভোজালীর আঘাতে বা পিস্তলের মুখে দশচারিণী কুলকলঙ্কিনীর সমচিত শাস্তি-বিধান করিয়া ফাঁসিকাঠ আলিঙ্গনে হাদয়ের অসহ্য জালা চিরতরে জড়াইব ?”—ইহাই হইয়াছে এখন ব্রজমাধববাবর প্রবল চিন্তা। হায় সেদিন, আর এদিন! সেই একুশ বৎসর বয়ঃক্ৰম কালে, প্রথম শ্রেণীর অনাস" লইয়া বি-এ পরীক্ষায় উত্তীণ হওয়ার পর, পিতৃ-অনুরোধে সবান্ধবে “কনে দেখিতে” যাওয়া ! মনে বড়ই আশঙ্কা ছিল, কনেট পাছে নিতান্ত নাবলিকা হয়, দেখিতে "গহন্থ ঘরের পাঁচ-পাচি’র মত হয়, প্রশ্নের উত্তরে পাছে বলে “আমি দতিয়ে ডাঙ্গ পড়ি।” ধনী ভাবী-প্ৰবশরের সেই সসজিত ড্রয়িং রমে সখাসনে বসিয়া, অধীর প্রতীক্ষা—পরে কক্ষমধ্যে সেই সঞ্চারিণী পল্লীবনী লতার মত, চতুদশ বসন্তের সেই একগাছি মালার মত কন্যার সহসা আবিভাব, চারি চক্ষর সেই প্রথম মিলন—কি অশভক্ষণেরই সে মিলন । তারপর, জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা কর্তৃক আদিষ্ট হইয়া হেম-নবীন-রবির কবিতা-আবৃত্তি। শ্রবণচারন সেদিন কি পীযন্ত্র ধারাতেই অভিষিঞ্চিত হইয়া গিয়াছিল। তারপর সেই পাঁরণয়োৎসব —দই দিন পরে, মধ্যরাত্রে, সবাসিত কুসমসমাকীর্ণ সমনোহর শয্যামধ্যে সেই প্রথম