টাকার বাঙ্গাল ኟ® छ्लिाम, शठार प्रक्रिउ इ८ग्न नफ़ि ।” “প্রথম বার ?" • "সেবার আমি বি-এ পাস করে দেশে গেছি, একটা বিয়েতে নেমন্তশ্ন খেতে বসেছিলাম,—খেতে খেতেই ফিট হয়।” রায় বাহাদর মুখখানি গম্ভীর করিয়া বসিয়া রছিলেন, তার পর উঠিয়া বাড়ীর মধ্যে গেলেন । গহিণী স্বামীর মুখে পরেশ সবন্ধে ডাক্তারের মন্তব্য গতকল্যই শনিয়াছিলেন; এখন তার আর দইবার মাছা হওয়ার ইতিহাস শনিয়া বললেন, "ভুগো তুমি অন্য পার দেখ; ও ছেলেকে কিছুতেই আমি মেয়ে দেবো না।” পরেশ সন্থে হইয়া আবার আদালতে বাহির হইতে লাগিল। রায় বাহাদর একদিন অবস্থা বলবিয়া, মিন্ট কথায় স্নেহপণ ভাষায় তাঁহার পর্বে প্রস্তাব প্রত্যাহার করিয়া লইলেন। পরেশ দুঃখিতভাবে বলিল, “আক্সে, আমি নিজেই আপনাকে জানাব ভেবেছিলাম। যতীনবাব ডাক্তারও আমাকে বলেছেন, এ অবস্থায় বিবাহ করা কিছুতেই আমার উচিত নয়।” এই কথোপকথনের অলপদিন পরেই পরেশের বদলির সংবাদ গেজেটে প্রকাশিত হইল। ভিতরে ভিতরে রায় বাহাদরেই কল টিপিয়াছিলেন সন্দেহ নাই। রায় বাহাদরে অন্য পাত্রে কন্যা সম্প্রদান করিলেন। ছেলেটি শিবপরে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়িতেছিল ; শাঁসালো খবশরে দেখিয়া বিলাত যাইতে চাহিল; এবং মাস দই পরেই এবশরের টাকায় বিলাতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়িতে চলিয়া গেল। ডেপুটি পদে পাকা হইয়া পরেশ টাঙ্গাইল মহকুমায় সেকেণ্ড অফিসর বরপ বদলি হইল। প্রথম প্রথম রায় বাহাদর পরেশের সংবাদ লইতেন। ক্লমে সেটা কমিয়া গেল, শেষে বন্ধই হইষা গেল। পাঁচ বৎসরখানেক পরে পরেশের সাবডিভিজনাল অফিসার প্রবোধবাক ছয়টি লইয়া কলিকাতায় আসিলেন। একদিন রায় বাহাদরের সহিত তাঁহার আলাপ হইল। টাঙ্গাইলে ছিলেন শুনিয়া রায় বাহাদর তাঁহাকে পবেশের খবর জিজ্ঞাসা করিলেন। প্রবোধবাব বলিলেন, “হ্যাঁ, পরেশ সেখানে বেশ আছে। কাজকম করছে। এই কিছুদিন হল সেকেন্ড ক্লাস পাওয়ার পেয়েছে।” রায় বাহাদর জিজ্ঞাসা করিলেন, "বিবাহ করেছে - “হাঁ। করেছে বইকি।” "ছেলেপিলে কিছদ হয়েছে নাকি ?” “হাঁ, তার একটি ছেলে, একটি মেয়ে।” বিবাহই বা করিল কবে? আর বছর না ঘুরিতেই একটি ছেলে একটি মেয়ে ! সবিস্ময়ে বায় বাহাদর জিজ্ঞাসা করিলেন, “কত বড় ছেলে মেয়ে ?” 鬱 “ছেলেটি বড়। বছর ছয়েকের হবে। মেয়েটি বছরখানেকের।” রায় বাহাদরে শনিয়া অত্যন্ত বিস্মিত হইলেন। কিন্তু মনের বিস্ময় মনে গোপন অলপক্ষণ, নীরব থাকিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “পরেশের এখন স্বাস্থ্য কেমন ?” প্রবোধবাব বলিলেন, “স্বাস্থ্য ভালই।" “८जथाzन टूकानमिन उाग्न झिल्ले छैिप्ले झरग्नझिल ?”
