পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (দ্বিতীয় সম্ভার).djvu/৩২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শরৎ-সাহিত্য-সংগ্ৰহ কি যে করেন, এই কল্পনাটাকে সে যে কত বৃঙে কত ভাবে ফুটাইয়া দেখিবার জন্য সারারাত্রি জাগিয়া কাটাইত, ঘুম পাইলে উঠিয়া গিয়া চোখে জল দিয়া আবার নূতন করিয়া ভাবিতে বসিত—হা ভগবান ! তাছার সেই বিচিত্র ছবিটাকে কেন এমন করিয়া দুই পায়ে মাড়াইয়া গুড়াইয়া দিলে ? সে তাহার স্বামীর পায়ের উপর উপুড় হইয়া পড়িয়া কোন লঙ্গায় আৰু এমুখ তুলিয়। তাছার মুখের পানে চাহিবে! ঘরে আর একজন রোগিণী ছিল, সে বিরাজের কান্না দেখিয়া উঠিয়া আসিয়া বিস্ময়ের স্বরে প্রশ্ন করিল, কি হ’ল গা ? কেন ফাদছ ? ছায় রে! আর একজন বিরাজের কান্নায় হেতু জানিতে চায়! বিরাজ তাড়াতাড়ি চোখ মুছিয়া ফেলিল এবং কোনদিকে না চাহিয়া ধীরে ধীরে বাছির হইয়া গেল! সেই দিন লোকপরিপূর্ণ শব্দমুখর রাজপথের একপ্রাপ্ত ৰহিয়া যখন সে তাহাৰ জনত্যন্ত ক্লান্ত চরণ দুটিকে সারাজীবনের অমুদ্দিষ্ট যাত্রায় প্রখম পরিচালিত করিল, তখন, বুক চিরিয়া একটা দীর্ঘশ্বাস বাহির হইয়া আসিল । সে মনে মনে বলিঙ্গ, ভগবান ! হয়ত ভালই করিয়াছ। আর কেহ চাহিয়া দেখিবে না—এই মুখ, এই চোখ, হয়ত এই যাত্রারই উপযুক্ত। গ্রামের লোক জানিয়াছে, সে গৃহত্যাগিনী কুলট। তাই, সে মুখ তুলিয়া তাহার গ্রামের মুখ, তাহার স্বামীর মুখ দেখা নিষিদ্ধ হইয়া গিয়াছে, সে মুখ হয়ত এমন হওয়াই তোমার মঙ্গলের বিধান –বিরাজ পথ চলিতে লাগিল । ט\כי কত দিন গত হইয়া গিয়াছে। প্রথম সে দাসীবৃত্তি করিতে গিয়াছিল, কিন্তু তাহার ভগ্ন দেহ অসমর্থ হইল—গৃহস্থ বিদায় দিলেন। তখন হইতে ভিক্ষাই তাহার উপঞ্জীবিকা। সে পথে পথে ভিক্ষা করে, গাছতলায় রাধিয়া খায়, গাছতলায় শোয়। এই বর্তমান জীবনে, তাহার অতীতের তিলমাত্র চিহ্নও আর বিদ্যমান নাই। তাহার শতছিন্ন বস্তু, জটবাধা রুক্ষ একটুখানি চুল, মলিন ভিক্ষালব্ধ একখানি ছোট কথা গায়ে। এখন তাহার তেমনই দেহ, তেমনই বর্ণ, তেমনই সব। অথচ, এই তাহার পচিশ বৎসর মাত্র বয়স। এই দেহেরই তুলনা একদিন স্বর্গেও মিলিত না। जफौछ श्रेउ हिंक्लिग्ना भांनिब्र उ*बन जांशप्क ७एकबारह नृङन कहिल्ला श्रक्लिब স্থিাছেন। সে নিজেও সৰ জুলিয়াছে। শুধু তুলিতে পায়ে নাই ছটি কণা। দাও दनिष्ठ ७भनe ठाशंब्र भू५ ब्रङ इ"िग्री चांप्न-त्रांजe क्षी गंणां त्रिा "गद्वे बांरिद्र ७३ छ।