পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छांछि মাত্র। যথা জার্ধ্যাজাক্তি প্রভৃতি প্রথম ও তৃতীয়পাদে দ্বাদশমাত্র, দ্বিতীপাদে অষ্টাদশমাত্রা, চতুৰ্থপানে পঞ্চদশমাত্র হইলে मांईiांछांउिँ श्छ । ७ जांठौकण । १ बांगउँौ । (८भविनैौ) v cषनभाषांप्छन। ने यफूणांनिगक्षमत्रञ्च । २० जनकांब्रप्टन ।। ०२ ठूझैौ । ( শৰার্থচিন্ ) ১২ কাম্পিয় । ( বিশ্ব ) - ১৩ ব্যাকরণ মতে কোন কোন শব্দের প্রতিপাদ্য অর্ধৰুে জাতি বলে। বৈয়াকরণগণ বলেন শৰ চারিপ্রকার। তন্মধ্যে জাতিবাচক এক প্রকার। ব্যাকরণ শাস্ত্রে জাতির লক্ষণ এইরূপ— o “আকৃতিগ্রহণ জাতির্লিঙ্গানাঞ্চ ন সৰ্ব্বভাক্ । সৰ্ব্বদাখ্যাতনিগ্রাহা গোত্ৰঞ্চ চরণৈঃ সহ ।” আকৃতি দ্বারা যে পদার্থকে জানিতে পারা যায়, তাহার নাম জাতি। মনুষ্যত্ব প্রভৃতি অীর মমুন্য প্রভৃতি এক কথা এইরূপ মনে ভাবিয়া লইলে জাতি পদার্থটি সহজে বুঝিতে পারা যায়। জাতির উদাহরণ মনুষ্য বা মনুষ্যত্ব প্রভৃতি হস্তপদাদি বিশেষ বিশেষ আকৃতি জানিতে না পারিলে মনুষ্য বা মনুষ্যত্ব জানিতে পারা যায় না। ভিন্ন ভিন্ন আকৃতি দ্বারা ভিন্ন ভিন্ন জাতি জ্ঞান হয়, মনুষ্য দেখিয়া বৃক্ষ জানা যায় না, যেহেতু মনুষ্যের আর বৃক্ষের আকৃতি এক নহে। মনে কর যে ব্যক্তি কোন দিনও বৃক্ষ কিরূপ তাহ জানে না, তাহাকে বৃক্ষ চিনাইতে হইলে বলিতে হইৰে । “যাহার শাখা, পল্লব ও বন্ধলাদি অাছে তাহাকে বৃক্ষ বলে ।” সুতরাং সে ব্যক্তি শাখা পল্লবাদি আকৃতি জানিয়াই বৃক্ষ বা বৃক্ষত্ব জানিতে পারিল। আকৃতি দেখিয়া ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈগু, শূদ্র প্রভৃতি অথবা ব্রাহ্মণত্ব, ক্ষত্ৰিয়ত্ব, বৈশুত্ব, শূদ্রত্ন প্রভৃতি জানিতে পারা যায় না, এই জম্ভ দ্বিতীয় লক্ষণ বলা হইতেছে— “লিঙ্গানাঞ্চ ন সৰ্ব্বভাক্।” • যাহারা সকল লিঙ্গ গ্রহণ করে না অর্থাৎ সকল লিঙ্গে যাহাঁদের শব্দরূপ হয় না তাহারাও জাতি । যথা—ব্রাহ্মণত্ব বা ব্রাহ্মণ প্রভৃতি। এই সকল শব্দের কোন পুংলিঙ্গে আর স্ত্রীলিঙ্গেই রূপ হইয়া থাকে। এই লক্ষণানুসারে দেবদত্ত কৃষ্ণদাস প্রভৃতি এক লিঙ্গভাগী সংজ্ঞাশব্দগুলিও জাতিবাচক হইতে পারে, এই জন্ত পূৰ্ব্বোক্ত উভয় লক্ষণেরই বিশেষণ রূপে বলা হইতেছে । “সৰ্ব্বদাখ্যাত নিগ্ৰহি ।” একবার উপদেশ করিলেই নিশ্চয়রূপে কোনও এক শ্রেণীর জ্ঞান হওয়া আবশ্যক। দেবদত্ত কৃষ্ণদাস প্রভৃতি এক লিঙ্গভাগী হইলেও কেবল এক এক ব্যক্তি কোনও নির্দিষ্ট শ্রেণী নছে। ... •

  • ৰৰৈদেশ ক্লিাবাচক কঠাদি শষ এবং গার্গ, গাগা

t s» і छांडि ७धड़छि भगङा थठाब्रांड बिनिकलांगै अंक गफ्न थालिबान्नरू कब्रिदांब्र जछ छूडीौद्र णक्रम दणां श्रेष्ठtइ- 3.

  • ८*ांजक छब्रटैर्भt. गझ् ।” বেদৈৰদেশ , কঠাদি শঙ্গ ও অপত্য প্রত্যয়াত্ত শব্দও छठिबांछक हद्देtरु'

भझांठांद्वषु छांङिग्न लष्कर्णांखब्र कथिऊ इऍमांtइ“প্রাচুর্ভাববিনাশাভ্যাং সত্বস্ত যুগপদগুণৈ: | अनगिनां२ दश्लथ१ि उk जांठि१ कदtग्रा दिछूः ॥” কোন পণ্ডিতের মতে সমস্ত যে একটা অনুগত ধৰ্ম্ম আছে তাহাই জাতি এবং ব্রহ্ম । “সম্বন্ধভেদঃ সৰ্ত্তৈব ভিন্ধমাগবাদিযু। জাতিরিত্যুচ্যত্নে তস্তাং সৰ্ব্বে শঙ্কা ব্যবস্থিতাঃ। তাং প্রাতিপদিকার্থঞ্চ ধাত্বর্থঞ্চ প্রচক্ষতে । म নিতা সা মহানাত্মা তামহত্বতলাদয়ঃ ॥” গো প্রভৃতি নিখিল পদার্থ সম্বন্ধভেদে যে সত্তা রূপ একটী পদার্থ আছে, তাহারই নাম জাতি, ইহাতেই সকল শব্দ জীবস্থিত। এই জাতিই ধাধর্থ ও প্রাতিপদিকার্থ বলিয়া বুঝিতে হয়। ইহা নিত্য ও আত্মস্বরূপ, ত্ব তল প্রভৃতি ভাবার্থক প্রত্যয়ে এই জাতিকেই বুঝাইয়া থাকে। কেবল জাতিই এক ও নিত্য, ব্যক্তি অনেক ও অনিত্য । “অনেকব্যক্ত্যভিব্যঙ্গ জাতিঃ স্ফোট ইতি স্থতাঃ ” অনেক ব্যক্তিতে অভিব্যক্ত জাতিকে স্ফোট বলা হয় । শব্দ দুই প্রকার, নিত্য আর অনিত্য । নিত্য শব্দ এক মাত্র স্ফোট, তদ্ভিন্ন বর্ণাত্মক শব্দসমূহ অনিত্য। বর্ণাতিরিক্ত স্ফোটাত্মক যে একটী নিত্য শব্দ আছে, তদ্বিষয়ে অনেক গ্রন্থে অনেক যুক্তি প্রদর্শিত হইয়াছে, তন্মধ্যে প্রধান যুক্তি এই, স্ফোট না থাকিলে কেবল বর্ণাত্মক শব্দ দ্বারা অর্থ বোধ হইত না । দেখ ইহা সকলেই স্বীকার করিয়া থাকেন, অকার, গকার, নকার, ইকার, এই চারিট বর্ণ স্বরূপ যে অগ্নি শব্দ, তন্থীরা বহির বোধ হয় । কিন্তু তাহ কেবল চারিট বর্ণ দ্বারা সম্পাদিত হইতে পারে না। কারণ যদি ঐ চারিটী বর্ণের প্রত্যেক বর্ণ দ্বারা বহির বোধ হইত, তাহ হইলে কেবল আকার কিংবা গকার উচ্চারণ করিলে বহির বোধ না হয় কেন ? এই দোষ পরিহারের নিমিত্ত ঐ চারিটী বর্ণ মিলিত হইয়া বহির বোধ জন্মাইয়া দেয়। এ কথা বলা निऊांख छूण, cय वf नकन श्रां७दिनां*ौ (*ब्र नंब्र वाद्रि উৎপত্তিকালে পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব বর্ণ সকল বিনষ্ট হইয়া যায়), সুতরাং অর্থবোধের কথা দূরে থাকুক, তাহাদিগের একত্র অবস্থান गडाद न । मै फ्रांद्रिप्रै द{ वांद्भः ७थंथंभङ cन्कांफ्रैग्न अछिदाद्धि