পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१ञ्जन { সিদ্ধ স্বরূপের নবদ্বার যথা—সৎপদ প্রহ্মপণা, দ্রব্যপ্রমাণ, ক্ষেত্র, স্পর্শন, কাল, অস্তুর, ভাগ, ভাব ও অল্পবস্তৃত্ব । গতি পাচপ্রকার—নরকগতি, তির্যগ্ৰগতি, মনুষ্যগতি, দেবগতি ও সিদ্ধগতি । কেবল সিদ্ধগতি মোক্ষমার্গের অন্তর্গত । আবগুকনির্যক্তিকার কৰ্ম্মসিদ্ধ, শিল্পসিদ্ধ, বিষ্কাসিদ্ধ, মন্ত্রসিদ্ধ, যোগসিদ্ধ,আগমসিদ্ধ, অর্থসিদ্ধ, যাত্রাসিদ্ধ, অভিপ্রায়সিদ্ধ, তপঃসিদ্ধ, কৰ্ম্মক্ষয়সিদ্ধ প্রভৃতি বহু প্রকার সিদ্ধের উল্লেখ করিয়াছেন। ইহার মধ্যে জৈনশাস্ত্র কারগণ কেবল কৰ্ম্মক্ষয় সিদ্ধকেই মোক্ষপৰ্য্যায় বলিয়া স্থির করিয়াছেন । তাহীদের মতে, ইঞ্জিয় বা শরীর (কায়) থাকিতে, মানব সিদ্ধ হইতে পারে না। সৰ্ব্বথা শরীর পরিত্যাগের পর সিদ্ধ হয়, মুতরাং সিদ্ধ ধমতীন্দ্ৰিয় । তাহারা আরও বলেন, কষায়জ্ঞান ( মতি, শ্রত, অবধি ও মনঃপর্য্যায় ), অজ্ঞান, চারিত্র, দর্শন, বর্ণ, ভব্য, অভব্য, সম্যক্ত্ব *, সংজ্ঞ { ও আহার ; দ্বারা সিদ্ধ হয় না। একমাত্র কেবলজ্ঞান দ্বারা সিদ্ধিলাভ বা মোক্ষ প্রাপ্তি হয়, এই জন্ত সিদ্ধাবস্থায় কেবল জ্ঞান জন্মে, সযোগী অবস্থায় হয় না । সিদ্ধ জীব অনন্ত, ধৰ্ম্মাস্তিকায়াদি পীচ দ্রব্য আকাশে যতদূর থাকিতে পারে, সেই পৰ্য্যন্ত লোক, সেই লোকে সিদ্ধজীবের বাস । যে আকাশে সিদ্ধ বাস করে, স্পর্শন তাহ হইতে কিছু অধিক। সকল সিদ্ধই অনন্তকাল অধস্তান করেন, সকলেরই একরূপ । সিদ্ধের ক্ষায়িক ও পারিণামিক এই দুই ভাব, শেষ ভাব নাই**। গুণস্থান । সিদ্ধসাধক গুণ হইতে গুণান্তর প্রাপ্তিরূপ যে স্থান অর্থাৎ ভূমিক। তাহার নাম গুণস্থান । গুণস্থান ১৪ প্রকার –মিথ্যাত, সাস্বাদন, মিশ্র, অবিরতিসম্যকৃষ্টি, দেশবিরতি, প্ৰমত্তসংযত, অপ্ৰমত্তসংযত, অপূৰ্ব্বকরণ, অনিবৃত্তবাদর, স্বহ্মসংপরায়, উপশাস্তমোহ, ক্ষণিমোহ, সযোগীকেবলী ও অযোগীকেবলী। মিথ্যাতৃ গুণস্থান ব্যক্ত ও অব্যক্ত ভেদে দ্বিবিধ । স্পষ্ট চৈতন্তসংজ্ঞী পঞ্চেন্দ্রিয় জীধ অদেব, অগুরু ও অধৰ্ম্ম এই তিনে যথাক্রমে দেব, গুরু ও ধৰ্ম্মভাব বৃদ্ধি হইলে তাহাকে ব্যক্তমিথ্যাক্স এবং নবপদার্থে অশ্রদ্ধা, জিনোক্ত তত্ত্বে • সম্যক্ত্ব প{চ প্রকার-ক্ষয়িক, ক্ষায়োপশম, উপশম, সাস্বাদন ও {ड्छ्रं । | + न“छ उिमधकाब्र-श्छूबांcमाभtभनिनी, भूडेिषा:नागरमलिनो ७ भैंोर्शक हितको । |

  • श्रीश्tब्र ङिनर्थकtब्र-~७छ, ८जभि ७ यश्शं ।

SM BBBBB DDDBBBBBBBS BBBBS BBBBBBS BBBS ভূও, সিদ্ধপঞ্চাশিক প্রভৃতি গ্রন্থে মোক্ষতত্বের স্বরূপ বিস্তৃতভাবে ৰর্ণিত

  • ttइ !

[ २०२ ] १छ्न। বিপরীত বোধ বা সংশয় বা দোষারোপ ও অভিগ্ৰাহি কাঞ্জি বা অনাভোগিক মিথ্যাতৃকে অত্যন্তমিথ্যা" বলে। পূৰ্ব্বকথিত দশ প্রকার মিথ্যাতকে ব্যক্ত এবং অনাদিকাল হইতে মোহনীয় প্রকৃতিরূপ মিথ্যাত্র সৎদর্শনরূপ আত্মাতে গুণের আচ্ছাদক জীবের সঙ্গে অবিনাভাবি হইলে তাহাকে অব্যক্তমিথ্যাদ্ধ বলা যায় । অনাদি কালসন্থত মিথ্যা কৰ্ম্মের উপশম হইলে গ্রন্থিম্ভেদকরণকাল উপস্থিত হয়, তৎপরে জীবে ঔপশমিক সম্যক্চারিত্র জন্মে। ঔপশমিক সম্যকৃত্বযুক্ত জীব শাস্ত হইলে অনস্তানুবন্ধী চারি কষায় দ্বারা তাহার কোন অনিষ্ট সাধিত হয় না । এই স্বরূপকেই সাস্বাদন-গুণস্থান বলা যায়। দর্শনমোহনীয় প্রকৃতিরূপ মিশ্রমোহকৰ্ম্মের উদয় হইতে জীববিষয়ে সম্যক্ত্ব মিথ্যত্বে মিলিত হইলে অন্তরমুহূৰ্ত্ত পর্য্যন্ত যে মিশ্রিত ভাব, তাহাকে মিশ্র গুণস্থান বলা যায় । ভব্য পঞ্চেন্দ্রিয় জীব জিনোক্ততত্ত্ব যথাযথ অভ্যাস করিয়া অত্যন্ত নিৰ্ম্মল স্বভাব লাভ করে অথবা গুরুর উপদেশ শ্রবণ করিয়া তাহার রুচি ও শ্রদ্ধা উৎপন্ন হয়, তাহাকে সম্যকৃত্ব বলা যায়। এইরূপে ক্রোধমানাদি কষায় বর্জিত হইলে তাহাকে অবিরতি বলে । অবিরতি ও সম্যগৃদৃষ্টি এই উভয় গুণ থাকিলে তাহার নাম অবিরতিসম্যগৃদৃষ্টিগুণস্থান । এই গুণস্থানের স্থিতি উৎকৃষ্ট ৩৩ সাগরোপম প্রমাণের কিছু অধিক ; সৰ্ব্বার্থসিদ্ধবিমানবাপী মনুষ্যায়ু অপেক্ষা অধিক । যখন জীব অৰ্দ্ধপুদগল পরাবৰ্ত্ত শেষ সংসারে থাকে, তখন ঐ সম্যকৃত্ব জীবে প্রবষ্ঠিত হয়, আর কাহারও আসে না । অবিরতি গুণস্থানবৰ্ত্তী জীবকে ত্রতনিয়মাদি কিছুষ্ট করিতে হয় না, কেবল জিন, গুরু ও সঙ্ঘকে যথাক্রমে ভক্তি, পূজা, নমস্কার ও বাৎসল্যাদি করিতে হয় । عضييعه দেশবিরতি-সম্যকৃতত্ত্ববোধ জন্মিলে জীবের বৈরাগ্য উপস্থিত হয় । বৈরাগ্য হইলে জীব সৰ্ব্ববিরতি বাঞ্ছ। করে, এ সময়ে সৰ্ব্ববিরতিঘাতক প্রত্যাখ্যান নামক কষায় উদয় হইলেও কিছু করিতে পারে না বটে, কিন্তু জঘন্ত, মধ্যম ও উৎকৃষ্ট এই তিন প্রকার দেশবিরতি হয়। স্থলহিংসাদি ত্যাগ, মদ্যমাংসাদি পরিহার ও পরমেঠনমস্কারম্মরণ, ইহাকে জঘন্য ষটুকৰ্ম্ম ; ধৰ্ম্মে তৎপর, দ্বাদশব্রতপালক ও সদাচারপরায়ণকে মধ্যম এবং সচিত্ত আহারত্যাগ, একাহার, ব্রহ্মচর্য্য, মহারতের অঙ্গীকার ও গৃহস্থসংস্রবপরিত্যাগকারীকে উৎকৃষ্ট দেশবিরতি বলা যায়। উক্ত তিনপ্রকার বিরতি যাহাতে লক্ষিত হয়, তাহাকে শ্রাবক বলে। দেশবিরতি গুণস্থানে অনিষ্টযোগাৰ্ত্ত, ইষ্টবিয়োগাওঁ, রোগাৰ্ত্ত ও নিদানাওঁ এই চতুষ্পদরূপ