পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

६झन श्राéवJान 4द९श्निानम८ब्रोम, मृदानम८द्रोज, ८फ़ोर्यrांननcद्रोझ ও সংরক্ষণানন্দরৌদ্র এই চারি প্রকার রৌদ্রধান সম্ভবে। যখন দেশবিরতি মধিক হইতে অধিকতর হইতে থাকে, তথন আৰ্ত্তরৌদ্রপ্যানও ক্রমে মন ও মন্দতর হইতে থাকে । কিন্তু তাহাতে উৎকৃষ্ট ধৰ্ম্মধ্যান সন্তবে না । উৎকৃষ্ট ধৰ্ম্মধ্যান হইলে সৰ্ব্ববিরতি হয়। তীর্থঙ্করের প্রতিমাপূজা, গুরুসেবা, স্বাধ্যায়, সংযম, তপ ও দান এই যট্ কৰ্ম্ম, একাদশ প্রতিমা ও শ্রাবকের দ্বাদশ ব্রতপালনকারীই ধৰ্ম্মধ্যানের অধিকারী । পঞ্চম হইতে ত্রয়োদশ ব্যতীত চতুর্দশ গুণস্থান পৰ্য্যস্ত প্রত্যেকের অন্তরমুহূৰ্ত্তমাত্র স্থিতি। প্ৰমত্তসংযত—মষ্ঠ, বিষয়, কষায়, নিদ্রা ও বিকথা এই পঞ্চ প্রমাদে জীব সংসারসমুদ্রে নিমগ্ন হয়। যে সাধু পঞ্চ প্রমদে ও সংজ্বলনরূপ কষায়ে আক্রাস্ত হন, আস্তরমুহূৰ্ত্তকাল পর্য্যস্ত তিনি প্রমাদী হইয় পড়েন, এই সময়ের বিরতির নাম প্ৰমত্ত সংযত । যিনি আস্তরমুহূৰ্ত্ত হইতে উপরাস্ত পর্য্যস্ত প্রেমদ রহিত থাকেন, তিনি আবার অপ্ৰমত্ত গুণস্থানে আরোহণ করেন । প্রমত্তসংযত গুণস্থানে আৰ্ত্তধ্যানই মুখ্য, রৌদ্রধান উপলক্ষ, ধৰ্ম্মধ্যান গৌণ । আজ্ঞা ( জিনের আদেশ ), অপায়, বিপাক ও সংস্থান এই চরি চি স্ত{লক্ষণ অবলম্বন করিয়া ধৰ্ম্ম ধ্যান হয়, এই জন্ত ঐ চরিটী ধৰ্ম্মধ্যানের চারিপদ বলিয়া গণ্য ( ৬৩ } । পঞ্চ মহাব্ৰতধারী সাধু পঞ্চপ্রমাদরস্থিত হইলে তাহাকে অপ্রমত্তগুণস্থান বলা যায়, তখন সংজ্বলন-কর্ষীয় ও নেকি যায় মন্দ হইতে থাকে, সুলভ বিষয়ও তখন আর ভাল লাগে না । এই গুণস্থানে ধৰ্ম্মধ্যানই মুখ্য । ধৰ্ম্মধ্যান চারিপ্রকার, ১ অঙ্গঅঙ্গীর স্বরূপ পিগুস্থধ্যান, ২ বাণীব্যাপাররূপ পদস্থধ্যান, ও সংকল্পিত আত্মরূপ রূপস্থধ্যান, ৪ কল্পনারহিত রূপাতীত ধ্যান (৬৪)। এই গুণস্থানে সৰ্ব্বদা সংযোগ ও ধ্যানে প্রবৃত্তি জন্মে, সেই জন্য স্বাভাবিক সহজ নিত্য সংকল্প বিকল্পের অভাবে একস্বভাবরূপ নিৰ্ম্মল আত্মা লাভ হয়। আত্মা দ্রব্যতীর্থ ও ভাবতীর্থে স্নান করিয়া পরম বিশুদ্ধি লাভ করে । অপ্ৰমত্ত গুণস্থ জীব শোক, রতি, আরতি, অস্থির, অশুভ, অযশ ও অশাতাবেদনী এই সপ্ত প্রকৃতি দূর করে (৬৩) “মাজ্ঞাপায়বিপাকানাং সংস্থানন্ত বিচিন্তনাৎ ইখং বা ধোয়ভেদেন ধৰ্ম্মধ্যানং চতুর্দিধম্।" (es) “মিত্র্যাদিভিশ্চতুৰ্ভেদং যদ্বাজ্ঞাদিচতুর্বিধং। রূপস্থাদি চতুৰ্দ্ধা বা ধৰ্ম্মধ্যানং প্রকাৰ্ত্তিতম্ ॥ { ২৯৩ ] देऊन. এবং আহারক ও আহারকোপাঙ্গ এই দুই প্রকৃতি হইতে মুক্তি লাভ করে। অপূৰ্ব্বকরণ গুণস্থানে আরোছসময়ে প্রথম অংশে উপশমক উপশমশ্রেণীতে এবং ক্ষপক ক্ষপকশ্রেণীতে আরোহণ করেন । উপশমক মুনি শুক্লধ্যানী হইয়া উপশমশ্রেণী অঙ্গীকার করেন। 'পূৰ্ব্বগত শ্রাতধারক নিরতিচার ও চারিত্রবান, তিন সংহননযুক্ত মুনি উপশমশ্রেণীর অধিকারী । উপশান্তমোহ গুণস্থানে উপশমসম্যক্ত্ব, উপশমচারিত্র ও উপশমভাব এই তিন লক্ষণ থাকে। ইহাতে ক্ষায়িক ভাবও হয় না । উপশমী মুকুতার মোহোদয়ে পা দিয়া উপশাস্ত মোহগুণস্থানে পুনরায় পুমাদে পতিত হন। আহারকশরীর, ঋজুমতি ও উপশান্তমোহযুক্ত জীব সৰ্ব্ব প্রমাদবশে অনস্তভব রচনা করেন এবং প্রমাদ বশে চারিগতিতে বাস করেন । উপশমক জীব অপুৰ্ব্বকরণ গুণস্থান হইতে অনিবৃত্তিবাদর গুণস্থানে, অনিবৃত্তিবাদর গুণস্থান হইতে স্বহ্মসংপরায় গুণীস্থানে ও সূক্ষ্মসংপরায় হইতে উপশাস্তমোহে আসিয়া পড়ে। প্রথমে মিথ্যাতৃ গুণস্থানে আসে এবং যে চরমশরীর সে সপ্তম গুণস্থান পর্য্যন্ত আসিয়া সপ্তম গুণস্থানে ক্ষপকশ্রেণী মণ্ডিত হয়, কিন্তু একবার যে উপশমশ্রেণী:যুক্ত হইবে, সে ক্ষপকশ্রেণী হইতে পারে । এই সংসারে বহু ভবে চারিবার উপশম শ্রেণী হইয়া থাকে, কিন্তু এক ভবে দুইবার মাত্র হয়। উপশমশ্রেণী স্থাপন করিতে হইলে অনস্তামুবন্ধী ক্রোধ, মান, মায়া ও লোভ এই চারি ক্যায়ের উপশম, তৎপরে মিথ্যাত্মমোহ, মিশ্রমোহ, সম্যকৃত্বমোহ এই তিন, পশ্চাতে নপুংসকবেদ, স্ত্রীবেদ, হস্ত, রতি, অরতি, ভয়, শোক, জুগুল্প, পুরুষবেদ, প্রত্যাখ্যান ও অপ্রত্যাখ্যানী ক্রোধ, সংজ্বলনক্রোধ, প্রত্যাখ্যানী, অপ্রত্যাখ্যানী ও ংজলন মান, এইরূপ তিন প্রকার মায়া ও লোভের উপশাস্তু করিয়া থাকে। চরমশরীরী, অবন্ধায়ু ও অল্পকৰ্ম্মীক্ষপকের চতুর্থ গুণস্থানে নরকায়ু, সপ্তম গুণস্থানে দেবায়ু ও দর্শনমোহসপ্তক ক্ষয় হয়। তৎপরে ক্ষপক সাধুতে ১৪৮ প্রকার কৰ্ম্মপ্রকৃতিক সত্ত্বা থাকে, তৎপরে অষ্টম গুণস্থানে অভ্যাস দ্বারা তত্ত্ব প্রাপ্তি হয়। অষ্টম গুণস্থানে শুক্লধ্যান * মুখ্য, সাধু আত্মসংহননসমন্বিতবজঋষভনারীচ নামক প্রথম সংহননযুক্ত হন । পূৰ্ব্বোক্ত অষ্টম গুণস্থানের পর ক্ষপক নবম গুণস্থানে • জৈনশাস্ত্রমতে যোগীজ, ক্ষপক, মুনীন্ত্র ও ব্যবহারপেক্ষ ইহারাই थानि कब्रियांद्र अषिक द्रौ । (यङ्गt* श्झ थाiन कब्रिtङ गांtब्रम, ¢कान बिtभय श्रांगtनग्न निब्रभ नाहे । भूब्रक यांनाप्रांब, cब्रछक यt*ाग्नtभ, दूखक, खङ्गवान यष्ट्रठि नानाथकांब पीएनब्र अनन अttइ।