পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दैछन { আসিয়া উপস্থিত হন । এই গুণস্থান নয়ভাগে বিভক্ত, তন্মধ্যে প্রথম ভাগে নরকগত্যাদি ১৬ কৰ্ম্ম প্রকৃতি নষ্ট করে । দ্বিতীয় ভাশে চারিপ্রকার প্রত্যাখ্যানী ও চারি প্রকার অপ্রত্যাখ্যানী কথায় দূরীভূত হয়। ৩য় ভাগে নপুংসকবেদ, ৪র্থ ভাগে স্ত্রীবেদ, ৫ম ভাগে হান্ত, রতি, অরতি, ভয়, শোক ও জুগুপ্তা, যষ্ঠ হইতে নবমভাগে ক্রমে ধ্যানের নিৰ্ম্মলতায় শুদ্ধিলাভ, যথাক্রমে পুরুষবেদ, সংজলনক্রোধ, সংজ্বলন মান ও সংজ্বলন মায়া, দশম গুণস্থানে পুরুষবেদ ও চারি প্রকার স“জগন ক্ষয় হয় । ক্ষপকের একাদশ গুণস্থান হয় না, দশম গুণস্থানে ক্ষপক বৃক্ষ লোভকে ক্ষয় করিয়া দ্বাদশ গুণস্থান ক্ষীণমোহে উপস্থিত হন। এইখানেই ক্ষপকশ্রেণীর সমাপ্তি। দ্বাদশ গুণস্থানে ক্ষপক পরিণতিমান হইয়া শুক্লধ্যানের দ্বিতীয় অংশ আশ্রয় করেন । শুক্লধ্যানবলে সমরসভাব জন্মে, তখন আত্মা অপৃথক্ভাবে পরমাত্মায় লীন হয় । এই গুণস্থানে নিদ্রা ও প্রচল। এই দুই প্রকৃতি ক্ষয় হয় । ক্ষীণমোহের অন্তকালে জীব চক্ষুদৰ্শন, অচক্ষুদৰ্শন, অবধিদর্শন ও কেবলদৰ্শন এই চতুর্বিধ দর্শনাবরণীয়, পঞ্চ জ্ঞানবরণীয় ও পঞ্চ অস্তুরায় এই ১৪ প্রকৃতি ক্ষয় করিয়া ক্ষীণমোহাংশ হইয়া কেবল-স্বরূপ লাভ করেন। কেবলাত্মা চরাচর জগৎ নিজ করতলস্থ ভাবিয়। প্রত্যক্ষ করেন অথাৎ সমস্ত জগৎ তাহার নয়নগোচর হয় । ইহার পরই তিনি তীর্থঙ্কর নাম উপার্জন করেন । [ তীর্থঙ্কর দেখ। ] যে কেবলী বেদনীয় কৰ্ম্ম অপেক্ষা আয়ুঃকৰ্ম্মের স্থিতি অল্প অবগত আছেন, উভয়ের তুল্যতা নিমিস্তু তিনি সমুদঘাত করেন। সমুদঘাত সাত প্রকার - ১ বেদনাসমুদঘাত, ২ কষায়সমুদঘাত, ৩ মরণসমুদ্রখাত, ৪ বৈক্রিয়সমুদ্রখাত, ৫ তেজ:সমু দখাত, ৬ আহারকসমুদঘাত ও ৭ কেবণীসমুদঘাত । যথাস্বভাবস্থিত আত্মপ্রদেশে বেদনাদি সপ্তকারণের একেবারে উদঘাতন করাকে সমুদঘাত বলে । সমুদঘাতকালে কেবলী যোগবান ও অনাহারক হন। এই সপ্ত সমুদঘাত হইতে কেবলি-সমু দঘাত ঘটে । কেবলি-সমুদঘাতের অর্থ কেবলী ভগবান আয়ু ও বেদনীয় কৰ্ম্ম সম করিবার জন্য প্রথম সময়ে উদ্ধলোকান্ত পৰ্য্যস্ত আত্ম প্রদেশ দণ্ডাকারে, দ্বিতীয় সময়ে পূৰ্ব্বপশ্চিমদিকে আত্ম প্রদেশ কপাটাকারে ও তৃতীয়কালে উত্তরদক্ষিণদিকে মন্থনদণ্ডাকারে স্থাপন কবেন । চতুর্থ বা শেষ অন্তর পূর্ণ হইয়া জীব সৰ্ব্বলোকব্যাপী হয়, এজন্য কেবলী ঐ সময়ে বিশ্বব্যাপী হইয়া থাকেন (৬৫) । যাহার ছয়মাসের অধিক আয়ু ও কেবলজ্ঞান _ভল দত্তং প্রথমে সময়ে কপাটমথ চৌম্বরে তথ্য সময়ে। T মস্থানমখ স্তৃতীয়ে লোকব্যাপী চতুর্গে তু ” বাচক। [ २०8 ] ?क्कम হইবে, তিনি নিশ্চয় সমুদঘাত করিবেন, আর যাহার ছয়মাসের মধ্যে আয়ু অথচ কেবলঞ্জান হওয়া চাই, তাহার পক্ষে ভজনা ও কেবলসমুদ্রঘাত আবস্তক, তিনি আর কিছু করিবেন নী (৬৬) । যোগবান কেবলী কেবল-সমুদঘাত হইতে নিবৃত্ত হইলে যোগনিরোধ জন্য শুক্লধ্যানের সুক্ষক্রিয়ানিবৃত্তি নামক তৃতীয় পাদের ধ্যাত হইবেন, ইহাতে কম্পনরূপ ক্রিয়া সুক্ষ্ম করে । স্বক্ষক্রিয়ানিবৃত্তি নামক শুক্লধ্যানে অচিন্তাত্মবীৰ্য্যশক্তি আসিলে বচন, মন ও কায় এই ত্ৰিবিধ বাদর যোগকে সূক্ষ্ম করিয়া ক্ষণমাত্র সূক্ষ্মকায়যোগে অবস্থান করেন, তৎকালে স্বক্ষবচন ও মনোযোগ এই দুই নষ্ট করিয়া কেবলী নিজাত্মাভব অর্থাৎ নিজের স্বরূপ অবগত হইতে পারেন । যেমন ছদ্মস্থ যোগী মনে স্থিরতাকে ধ্যান করেন, সেইরূপ কেবলী শরীরের নিশ্চলতাকে ধ্যান করিয়া থাকেন। পাচ হ্রস্বাক্ষর উচ্চারণ করিতে যে সময়, ঐ সময়ে কেবলী শৈলবৎ নিশ্চলতা প্রাপ্ত হইলে তাহাকে শৈলেশীকরণ বলে । সূক্ষ্মকায় যোগীর শৈলশীকরণারম্ভ হয়, তখন শীঘ্রই তিনি অযোগ গুণস্থানে যাইতে ইচ্ছা করেন । সযোগী গুণস্থানের অস্তকালে ঔদায়িকদ্ধিক, অস্থিরৰ্দ্ধিক, বিহারোগতিদ্ধিক, প্রত্যেকত্রিক, ংস্থানষটুক, অগুরুলঘুচতুষ্ক, বর্ণাদিচতুষ্ক, নিৰ্ম্মাণ, তৈজস, কাম্মণ, প্রথম সংহনন, স্বরদ্ধিক ও এক তরবেদনীয় এই সকলের উদয় বিলুপ্ত হয়। পরে জ্ঞানান্তরায়ুৰ্দশক ও দর্শনচতুষ্করূপ ১৬ প্রকৃতির সত্তা লোপ হইয়া থাকে । লঘু পঞ্চস্বর উচ্চারণ করিতে যে সময় লাগে, ঐ সময় পৰ্য্যন্ত অযোগী বা চতুর্দশ গুণস্থানের স্থিতি। এ সময়ে অনিবৃত্তি নামক চতুর্থ শুক্লধ্যান হয়। এই ধ্যানে স্বক্ষকায় যোগরূপ ক্রিয়া সমুচ্ছিন্ন হইয়া সৰ্ব্বপ্রকারে নিবৃত্তি হয়, ইহাই মুক্তির দ্বারস্বরূপ। চিদ্রপময় আত্মস্বরূপধারক যোগী অযোগী গুণস্থানবৰ্ত্তী হইলে উপাস্তুসময়ে যুগপৎ ৭২ কৰ্ম্ম প্রকৃতি * ক্ষয় করিয়া ফেলেন। তিনি অস্তকালে শেষ ১৩ প্রকৃতি ক্ষয় করিয়া সিদ্ধপর্য্যায় প্রাপ্ত হন। চতুর্দশ গুণস্থানের (৬৬) “ছন্মাসাউ সেস উল্পন্নং জেসিং কেবলং নাণং। তে নিয়ম সমুদযাইয় সেস সমুদায় ভইয়ৰ্ব্ব ॥”

  • ५ ंनौ ब्र, s abन, s गःोउ, ७ त्रtत्रानlत्र, ७ गरइtन, ९ व4, ७ ब्रन, ४ नश्झ्नन, * अषिब्र, २ णक, ४ मौकtणाब, s অগুরুগম্বু ১ দৈৰগতি,

• cनवाश्रृंगूक्रौं, २ थ*उि, ७ atडjक, •' शवब्र, ४ जगपंt« नाम 3 नि*॥१ সাম এই ৭২ কর্মপ্রকৃত্তি ।