পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

?ञ्जन উমাম্বাতিবাচককৃত পূজাপ্রকরণ ও বিবেকবিলাসাদি গ্রন্থে জিন্নমন্দিরনিৰ্ম্মাণ ও পূজাবিধি বর্ণিত হইয়াছে। সাধারণ পূজাবিধি এই— ভাতকালে প্রথমে নিৰ্ম্মাল্য পরিষ্কার, তৎপরে প্রক্ষালন, পরে সংক্ষেপপুঞ্জ, আরতি, মঙ্গলদীপাদি দান, পশ্চাতে স্নানাদি ও দ্বিতীয়বার পূজা আরম্ভ করিবে। প্রথমে জিনদেবের অগ্রে কেসরজলসংযুক্ত কলস স্থাপন করিয়া — “মুক্তালঙ্কারবিকারসারসৌম্যত্বকান্তিকমনীয়ং । সহজনিজরূপনিজ্জিতজগজয়ং পাতু জিনবিশ্বং ” এই মন্ত্রপাঠ করিয়া অলঙ্কার খুলিবে, পরে— “অবণায়ি কুসুমাহরণং পয়ই পইট্‌ঠিয় মনোহরচ্ছায়ং । জিণরূবং মজণপীঠং সংঠিয়ং বে। সিবং দিসউ ॥” এই বলিয়া নিৰ্ম্মাল্য নামাইবে । তৎপরে উক্ত কলস ঢালিয়া ধুইয়া ধূপ দিয়া স্নানযোগ্য সুগন্ধ জল নিক্ষেপ করবে। পরে শ্রেণীবদ্ধ করিয়া কলস রাখি সুন্দর বস্ত্র ঢাকা দিবে, অনন্তর সাধারণ কেসর, চন্দন ও ধূপ দিয়া, মাথায় তিলক ও হাতে চন্দনের কঙ্কণ করিয়া হাত ধুইয়া শ্রাবক “সযবত্ত কুন্দমালই বহুবিহু কুসুমাই পঞ্চবয়াইং। জিননাহ ণবণকালে দিস্তি মুরান্‌হ কুসুমাঞ্জলি হিটঠ ॥” ইত্যাদি কুসুমাঞ্জলিগাথা পাঠ করিয়া জিনচরণে কুমুমাঞ্জলি প্রদান করিবে । পরে উদার মধুরস্বরে জিনেশ্বরের নামোচ্চারণ করিয়া জন্মাভিষেক কলস স্থাপন করিবে, স্কৃত, ইক্ষুরস, দুগ্ধ, দধি ও সুগন্ধ জল এই পঞ্চামৃত দিয়া জিনদেলকে স্নান করাইবে ; স্নানকালে চামরব্যজন, সঙ্গীত ও বাস্থ্যধ্বনি করিবে, যতক্ষণ না দেবের স্নানকাৰ্য্য শেষ হইবে, ততক্ষণ পৰ্য্যন্ত জিনদেবের মস্তক খালি রাখিবে না, অনবরত জল ও পুষ্পাদি বর্ষণ করিতে থাকিবে । স্নানের পর শ্রাবক— “অভিষেকতেীয়ধারা ধারেব ধ্যানমণ্ডলাগ্ৰস্ত । ভবভবনভিত্তিভাগান ভূয়োপি ভিন্ন তু ভাগবতী।” এই পাঠ করিয়া নিৰ্ম্মল জলধারা অর্পণ করিবেন । পরে অঙ্গলেপ ও ধান্তাদির নৈবেদ্যদান, প্রথমে বড় শ্রাবক, পরে ছোট শ্রাবক এবং তৎপরে শ্রাবিক জ্ঞানাদি ত্রিরত্বের পূজা ও মাত্রপুজা করিবে। আবস্তকগ্রন্থে লিখিত আছে, মাত্রপূজার জল শ্রাবকের মাথায় লাগিলে কোন দোষ হয় না। বরং তাছাতে সৰ্ব্বরোগ দূর হয়। " জিনদেবের সম্মুখে মঙ্গলদীপ লইয়া আরতি করিতে হয়, মঙ্গলদীপের পাশ্বে ধুনট রাখিয়া তাহাকে লবণজল দিয়া VII [ ২০৯ ] & 3)

  • ञ्जन

“উবণেউ মঙ্গলং বো জিণাণমূহ লালি জাল সঞ্চলিয়া । তিচ্ছ পবৰ্ত্তণ সমএ তিয়সবি ব মুক কুসুমবুটুঠী ॥” এই মন্ত্র উচ্চারণপূর্বক কুসুমধৃষ্টি করিবে । পরে— “উঅহ পড়িভগৃগাপসবুং পয়াহিণং মুণিবঈ করে উণং । পড়ইস লোণত্তণ লজ্জিঅং চ লোণং হু অবহংমি ॥” ইত্যাদি মন্ত্ৰপাঠপূৰ্ব্বক ফুলে করিয়া তিনবার মুনের জল ছিটা দিবে। তৎপরে আরতি করিয়া দুইপাশের কলস হইতে জল লইয়া ধারা দিবে। ফুল ছিড়িয়া উচ্চৈঃস্বরে তিনবার“মরগয়মণি ঘড়িয় বিশাল থালমাণিক মণ্ডিঅ পঈবং । নবণয়র করু খিত্তং ভগ্নউ জিণারক্তিঅং তুম্হ।” ইত্যাদি মন্ত্রপাঠপূৰ্ব্বক প্রধানপাত্রে রাখিবে। পরে— “ভামিজ্জং তো স্বরামুরিহিং তুহনাহ মঙ্গলপঈবো । কণয়ায়লস্স নজঈ ভাণুবি পয়া হিংণং দিন্তে ॥” এই পাঠ করিয়া দীপ্যমান মঙ্গলদীপ জিনপাদপদ্মে স্থাপন কল্লিবে । জিমপূজাবিধিগ্রন্থে লিখিত আছে—অঙ্গপূজায় বিঘ্ননাশ, অগ্রপূজায় মহাপুণ্য লাভ এবং ভাবপূজায় মোক্ষ লাভ হয় । এতদ্ভিন্ন জৈনশাস্ত্রে শ্রাবকের পর্বকৃত্য, ত্রৈমাসিককৃত্ব ংবৎসরকৃত্য ও জন্মকৃত্যের বিবরণ বর্ণিত আছে # [ শ্রাবক ও পযুfযণ। শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য । ] ভবিষ্ণু তীর্থঙ্কর।--যে ২৪ জন তীর্থঙ্করের প্রসঙ্গ প্রথমে লিথিয়াছি, তদ্ব্যতীত জৈনগণ আর একজন ভবিষ্ণু তীর্থঙ্করের নামোল্লেখ করিয়া থাকেন, তাহার নাম সুভেীমস্বামী । হিন্দুগণ যেমন কল্কী অবতার এবং মুসলমানগণ যেমন ভাবী ইমামের কথা উত্থাপন করেন, সেইরূপ কোন কোন জৈনসম্প্রদায় বলেন, যখন জৈনধৰ্ম্ম নিতান্ত অবসন্ন হইয়া পড়িবে, তখন দুষ্টদলন ও ধৰ্ম্মোদ্ধারের জন্ত স্বভৌমস্বামী আবির্ভূত হইবেন । ঈশ্বরতত্ত্ব --- অনেকেই জৈনগণকে নাস্তিক বলিয়া মনে করেন, কিন্তু বাস্তবিক জৈনগণ নাস্তিক নহেন, তাহারা ঈশ্বব স্বীকার করিয়া থাকেন, তবে তাহারা হিন্দু দার্শনিকগণের মত ঈশ্বর স্বীকার করেন না। র্তাহারা আস্তিক হিন্দু দার্শনিকগণকে এইরূপে দোষ দিয়া থাকেন । যদি সৰ্ব্ব জগৎ পরমাত্মার বা ঈশ্বরের স্বরূপ হইত, তাহ

  • cषटtव८ब्रव्रt० मेिं★चश्नमिtभद्र भङ जाङिtडम cशोध्tरलोक थष्ट्रऊि স্বীকার করিয়া থাকেন। বদ্ধমানহরিরচিত বৃহৎজtচারদিনক্ষরগ্রন্থে ७ मषएक तिलूउ विक्झ१ झट्टेक् ।

नाब्रषठअझौग्न अङ्गल्याब्रष्ठि श्tछोभध्रष्ठि प्राचोभत्रीव्र बूसाख शठेषj ! 象